নাইজেরিয়ায় স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসবে বোমা, নিহত ১০
নাইজেরিয়ার রাজধানীতে স্বাধীনতার ৫০ বছরপূর্তি পালনকালে গতকাল শুক্রবার প্যারেডস্থলের কাছে দুটি গাড়িবোমা বিস্ফোরণে অন্তত ১০ জন নিহত ও বহু মানুষ আহত হয়েছে। পুলিশ কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
‘মুভমেন্ট ফর দ্য এমানসিপেশন অব দ্য নাইজার ডেলটা’ (এমইএনডি) নামের নাইজেরিয়ার সশস্ত্র বিদ্রোহী মিলিশিয়া গোষ্ঠী ই-মেইলে বোমা হামলার হুমকি দেওয়ার এক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটে।
প্রথম গাড়িবোমা বিস্ফোরণের পর ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা গাড়ির আগুন নেভানোর চেষ্টার সময় দ্বিতীয় বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। বিস্ফোরণে তিনটি গাড়ি ধ্বংস হয়েছে।
আবুজা পুলিশের মুখপাত্র মশহুদ জিমোহ দুটি গাড়িবোমা বিস্ফোরণে ১০ জন নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন।
মুখপাত্র জানান, রাজধানী আবুজার ইগল স্কয়ারের কাছে এ বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে বোমা হামলা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবকে পণ্ড করতে ব্যর্থ হয়। অনুষ্ঠানে দেশের শীর্ষস্থানীয় নেতারাসহ বিদেশি নেতারা যোগ দেন।
নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জোনাথন বলেন, এটি একটি জঘন্য হত্যাকাণ্ড। যারা এটা ঘটিয়েছে, তারা নাইজেরিয়ার ভালো চায় না।
এর আগে এমইএনডির মুখপাত্র জোমো জিওমোর সই করা ই-মেইল বার্তায় স্বাধীনতা দিবসের প্যারেডস্থলের আশপাশে কয়েকটি বোমা পেতে রাখা হয়েছে বলে সতর্ক করে দিয়ে লোকজনকে এলাকা থেকে সরে যেতে বলেছিল।
হামলা সত্ত্বেও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠান (সামরিক ব্যান্ড, শিশুদের নৃত্যানুষ্ঠান এবং বিশেষ প্রদর্শনী চলেছে পরিকল্পনামাফিক। টেলিভিশন চিত্রে অনুষ্ঠানে কোনো বিঘ্ন ঘটতে দেখা যায়নি।
ই-মেইলে হুমকি পাঠানোর কারণে এ ঘটনায় এমইএনডিকেই পুরোপুরি দায়ী করা হচ্ছে।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন এ বোমা হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
আফ্রিকার সবচেয়ে বড় তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশ নাইজেরিয়া। তেল রাজস্বের একাংশ পাওয়ার জন্য এমইএনডি দীর্ঘদিন ধরে লড়াই করে আসছে।
অপহূত শিশুরা মুক্ত: নাইজেরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে গত সোমবার স্কুল বাস থেকে অপহূত ১৬ শিশুকে মুক্তিপণ ছাড়াই গতকাল শুক্রবার মুক্ত করা হয়েছে। আবিয়া রাজ্যের পুলিশের মুখপাত্র এ কথা জানান। মুখপাত্র জিওফ্রে ওগবোন্না জানান, ‘শিশুদের মুক্ত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছিল, ১৫ শিশুকে অপহরণ করা হয়েছে। কোনো ধরনের মুক্তিপণ ছাড়াই তাদের মুক্ত করা হয়। তারা সবাই সুস্থ আছে।’
জিওফ্রে জানান, সামরিক বাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানের মাধ্যমে শুক্রবার সকালে শিশুদের মুক্ত করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো কিছু জানানো হয়নি।
‘মুভমেন্ট ফর দ্য এমানসিপেশন অব দ্য নাইজার ডেলটা’ (এমইএনডি) নামের নাইজেরিয়ার সশস্ত্র বিদ্রোহী মিলিশিয়া গোষ্ঠী ই-মেইলে বোমা হামলার হুমকি দেওয়ার এক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটে।
প্রথম গাড়িবোমা বিস্ফোরণের পর ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা গাড়ির আগুন নেভানোর চেষ্টার সময় দ্বিতীয় বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। বিস্ফোরণে তিনটি গাড়ি ধ্বংস হয়েছে।
আবুজা পুলিশের মুখপাত্র মশহুদ জিমোহ দুটি গাড়িবোমা বিস্ফোরণে ১০ জন নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন।
মুখপাত্র জানান, রাজধানী আবুজার ইগল স্কয়ারের কাছে এ বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে বোমা হামলা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবকে পণ্ড করতে ব্যর্থ হয়। অনুষ্ঠানে দেশের শীর্ষস্থানীয় নেতারাসহ বিদেশি নেতারা যোগ দেন।
নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জোনাথন বলেন, এটি একটি জঘন্য হত্যাকাণ্ড। যারা এটা ঘটিয়েছে, তারা নাইজেরিয়ার ভালো চায় না।
এর আগে এমইএনডির মুখপাত্র জোমো জিওমোর সই করা ই-মেইল বার্তায় স্বাধীনতা দিবসের প্যারেডস্থলের আশপাশে কয়েকটি বোমা পেতে রাখা হয়েছে বলে সতর্ক করে দিয়ে লোকজনকে এলাকা থেকে সরে যেতে বলেছিল।
হামলা সত্ত্বেও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠান (সামরিক ব্যান্ড, শিশুদের নৃত্যানুষ্ঠান এবং বিশেষ প্রদর্শনী চলেছে পরিকল্পনামাফিক। টেলিভিশন চিত্রে অনুষ্ঠানে কোনো বিঘ্ন ঘটতে দেখা যায়নি।
ই-মেইলে হুমকি পাঠানোর কারণে এ ঘটনায় এমইএনডিকেই পুরোপুরি দায়ী করা হচ্ছে।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন এ বোমা হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
আফ্রিকার সবচেয়ে বড় তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশ নাইজেরিয়া। তেল রাজস্বের একাংশ পাওয়ার জন্য এমইএনডি দীর্ঘদিন ধরে লড়াই করে আসছে।
অপহূত শিশুরা মুক্ত: নাইজেরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে গত সোমবার স্কুল বাস থেকে অপহূত ১৬ শিশুকে মুক্তিপণ ছাড়াই গতকাল শুক্রবার মুক্ত করা হয়েছে। আবিয়া রাজ্যের পুলিশের মুখপাত্র এ কথা জানান। মুখপাত্র জিওফ্রে ওগবোন্না জানান, ‘শিশুদের মুক্ত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছিল, ১৫ শিশুকে অপহরণ করা হয়েছে। কোনো ধরনের মুক্তিপণ ছাড়াই তাদের মুক্ত করা হয়। তারা সবাই সুস্থ আছে।’
জিওফ্রে জানান, সামরিক বাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানের মাধ্যমে শুক্রবার সকালে শিশুদের মুক্ত করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো কিছু জানানো হয়নি।
No comments