আমেরিকার অর্থনীতিতে ছয় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি
বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রে ২০০৯ সালের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে বার্ষিক হিসাবে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এটি হচ্ছে দেশটিতে গত ছয় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি।
এর আগের জুলাই-সেপ্টেম্বর তিন মাসে আমেরিকার অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২ দশমিক ২ শতাংশ। পরের প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি বাড়ায় মনে করা আমেরিকার অর্থনীতি এক বছরের বেশি সময়ে মন্দা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।
তবে অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার বাড়লেও সার্বিকভাবে ২০০৯ সালে আমেরিকার মোট দেশজ উত্পাদন (জিডিপি) কমেছে ২ দশমিক ৪ শতাংশ, যা ছিল দেশটির ইতিহাসে ১৯৪৬ সালের পরে জিডিপি কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে খারাপ বছর।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় হোয়াইট হাউসের অর্থনীতিবিদ ক্রিস্টিনা রোমার বলেন, ২০০৯ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি বাড়ার বিষয়টি হচ্ছে আমেরিকার অর্থনীতির জন্য এ পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো খবর। তিনি আরও বলেন, যে তথ্য পাওয়া গেল তা উত্সাহব্যঞ্জক। ভবিষ্যতেও এ ধরনের ভালো খবর পাওয়া যাবে বলে তিনি আশা করেন।
অন্যদিকে হ্যারিস প্রাইভেট ব্যাংকের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা জ্যাক অ্যাবলিন বলেন, ‘যখন লাইফ সাপোর্ট তুলে নেওয়া হয়, তখন মনে করতে হবে আমাদের শরীরে স্পন্দন আছে
এর আগের জুলাই-সেপ্টেম্বর তিন মাসে আমেরিকার অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২ দশমিক ২ শতাংশ। পরের প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি বাড়ায় মনে করা আমেরিকার অর্থনীতি এক বছরের বেশি সময়ে মন্দা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।
তবে অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার বাড়লেও সার্বিকভাবে ২০০৯ সালে আমেরিকার মোট দেশজ উত্পাদন (জিডিপি) কমেছে ২ দশমিক ৪ শতাংশ, যা ছিল দেশটির ইতিহাসে ১৯৪৬ সালের পরে জিডিপি কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে খারাপ বছর।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় হোয়াইট হাউসের অর্থনীতিবিদ ক্রিস্টিনা রোমার বলেন, ২০০৯ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি বাড়ার বিষয়টি হচ্ছে আমেরিকার অর্থনীতির জন্য এ পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো খবর। তিনি আরও বলেন, যে তথ্য পাওয়া গেল তা উত্সাহব্যঞ্জক। ভবিষ্যতেও এ ধরনের ভালো খবর পাওয়া যাবে বলে তিনি আশা করেন।
অন্যদিকে হ্যারিস প্রাইভেট ব্যাংকের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা জ্যাক অ্যাবলিন বলেন, ‘যখন লাইফ সাপোর্ট তুলে নেওয়া হয়, তখন মনে করতে হবে আমাদের শরীরে স্পন্দন আছে
No comments