ফাঁদে ফেলে ব্রিটিশদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে চীন।
ব্রিটেনের বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের ওপর কৌশলে আড়ি পেতে গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বাণিজ্যিক তথ্যাদি হাতিয়ে নিচ্ছে চীন। এ জন্য তাঁদের দারুণ সব ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি উপহার দেওয়া হয়। আর ওই সব যন্ত্রপাতির মাধ্যমে পরে তাঁদের কথাবার্তা ও কর্মকাণ্ডের ওপর আড়ি পাতা হয়। ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই ফাইভ এ অভিযোগ করেছে।
ফাঁস হয়ে যাওয়া এমআই-ফাইভের একটি প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে টাইমস পত্রিকা জানিয়েছে, বিভিন্ন বাণিজ্য মেলা ও প্রদর্শনীতে যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ীদের দারুণ দারুণ উপহার এবং লোভনীয় আতিথেয়তার প্রস্তাব দেন চীনের গোয়েন্দা সংস্থার ছদ্মবেশী কর্মকর্তারা। উপহারের মধ্যে থাকে ক্যামেরা ও মেমোরি স্টিকের মতো সামগ্রী। ব্যবসায়ীরা ওই সব উপহারসামগ্রী ব্যবহার করলে চীনা কর্মকর্তারা দূর থেকে তাঁদের ওপর আড়ি পাততে পারেন।
বিভিন্ন জনসংযোগ প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক আইনি প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও ই-মেইল হ্যাকিংয়ের পাশাপাশি চীনারা কীভাবে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা, জ্বালানি, যোগাযোগ ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওপর আড়ি পাতে, সে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে এমআই-ফাইভের ১৫ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে।
এতে বলা হয়েছে, চীন লাভবান হতে পারে এমন কোনো তথ্য যদি যুক্তরাজ্যের কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে থাকে, তাহলে ওই সব প্রতিষ্ঠান ঝুঁকিতে আছে।
একই সঙ্গে যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক নেতারাও চীনের লক্ষ্যে পরিণত হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে। তাঁদের হাত করতে নানা প্রলোভনের ফাঁদে ফেলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘লোভের ফাঁদে ফেলে ছদ্মবেশী চীনা গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ব্রিটিশদের সঙ্গে বন্ধুত্ব বা ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এ ছাড়া যৌন সম্পর্ক বা অন্য কোনো অবৈধ কর্মকাণ্ডের তথ্যকে পুঁজি হিসেবে কাজে লাগিয়ে তাঁদের কাছ থেকে তথ্য আদায় করেন চীনা গোয়েন্দারা।
বেইজিং ও সাংহাইয়ের মতো চীনের বড় বড় শহরে বিদেশিদের যাতায়াত আছে—এমন সব হোটেল কক্ষেও আড়ি পাতা হয়। এমনকি ওই সব কক্ষের বাসিন্দারা কক্ষের বাইরে থাকাকালে তাঁদের কক্ষে তল্লাশিও করা হয় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে ব্রিটিশ বা পশ্চিমাদের ওপর এই ধরনের গোয়েন্দাগিরির খবর চীন বরাবরই অস্বীকার করে আসছে।
ফাঁস হয়ে যাওয়া এমআই-ফাইভের একটি প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে টাইমস পত্রিকা জানিয়েছে, বিভিন্ন বাণিজ্য মেলা ও প্রদর্শনীতে যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ীদের দারুণ দারুণ উপহার এবং লোভনীয় আতিথেয়তার প্রস্তাব দেন চীনের গোয়েন্দা সংস্থার ছদ্মবেশী কর্মকর্তারা। উপহারের মধ্যে থাকে ক্যামেরা ও মেমোরি স্টিকের মতো সামগ্রী। ব্যবসায়ীরা ওই সব উপহারসামগ্রী ব্যবহার করলে চীনা কর্মকর্তারা দূর থেকে তাঁদের ওপর আড়ি পাততে পারেন।
বিভিন্ন জনসংযোগ প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক আইনি প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও ই-মেইল হ্যাকিংয়ের পাশাপাশি চীনারা কীভাবে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা, জ্বালানি, যোগাযোগ ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওপর আড়ি পাতে, সে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে এমআই-ফাইভের ১৫ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে।
এতে বলা হয়েছে, চীন লাভবান হতে পারে এমন কোনো তথ্য যদি যুক্তরাজ্যের কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে থাকে, তাহলে ওই সব প্রতিষ্ঠান ঝুঁকিতে আছে।
একই সঙ্গে যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক নেতারাও চীনের লক্ষ্যে পরিণত হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে। তাঁদের হাত করতে নানা প্রলোভনের ফাঁদে ফেলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘লোভের ফাঁদে ফেলে ছদ্মবেশী চীনা গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ব্রিটিশদের সঙ্গে বন্ধুত্ব বা ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এ ছাড়া যৌন সম্পর্ক বা অন্য কোনো অবৈধ কর্মকাণ্ডের তথ্যকে পুঁজি হিসেবে কাজে লাগিয়ে তাঁদের কাছ থেকে তথ্য আদায় করেন চীনা গোয়েন্দারা।
বেইজিং ও সাংহাইয়ের মতো চীনের বড় বড় শহরে বিদেশিদের যাতায়াত আছে—এমন সব হোটেল কক্ষেও আড়ি পাতা হয়। এমনকি ওই সব কক্ষের বাসিন্দারা কক্ষের বাইরে থাকাকালে তাঁদের কক্ষে তল্লাশিও করা হয় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে ব্রিটিশ বা পশ্চিমাদের ওপর এই ধরনের গোয়েন্দাগিরির খবর চীন বরাবরই অস্বীকার করে আসছে।
No comments