ইয়েমেনে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ, নিহত ২৪
ইয়েমেনের উত্তরাঞ্চলে হুথি সম্প্রদায়ের শিয়া বিদ্রোহীদের সঙ্গে সরকারি সশস্ত্র বাহিনীর রাতভর সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ২৪ জন বিদ্রোহী নিহত হয়েছে বলে গতকাল রোববার সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন। নিহতদের মধ্যে বিদ্রোহীদের নেতা কায়েদ আবু মালিকও রয়েছেন। খবর এএফপি ও রয়টার্স অনলাইনের।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী সানার প্রায় ২৪০ কিলোমিটার উত্তরে সাদা প্রদেশের সাফিয়া অঞ্চলে ওই সংঘর্ষ হয়।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ ওয়েব সাইট 26sep.net ইতিমধ্যে জানিয়েছে, নিহত বিদ্রোহীদের মধ্যে প্রধান কায়েদ আবু মালিককে শনাক্ত করা গেছে।
এতে আরও দাবি করা হয়, সাদায় আল আকাব অঞ্চলে পালানোর সময় আরও তিন বিদ্রোহী নিহত হয়।
তবে বিদ্রোহীদের ঠিক কখন হত্যা করা হলো তা নির্দিষ্ট করে জানায়নি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের দাবির সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
এ মাসের শুরুতে ইয়েমেন সরকার আল কায়েদার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য লড়াইয়ের ঘোষণা দেয়। দেশটি ২০০৪ সাল থেকে উত্তরাঞ্চলের বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়ছে। সম্প্রতি এ সংঘর্ষ বেড়ে গেছে।
ওদিকে বিদ্রোহী নেতা আব্দুল মালেক আল হুথি গত শনিবার জানান, যুদ্ধবিরতি সম্পর্কে তাঁরা সরকারের পাঁচ দফা শর্ত মেনে নিতে পারেন।
সরকারের শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারি ভবন থেকে বিদ্রোহীদের অপসারণ, উত্তরের সড়কপথ আবার চালু করা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া অস্ত্র ফেরত দেওয়া এবং আটক সব বেসামরিক ও সামরিক বন্দীদের মুক্তি দেওয়া।
ইয়েমেনের অস্থিতিশীলতা আল-কায়েদাকে সুযোগ করে দিচ্ছে এবং এর ফলে দেশটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে এ আশঙ্কায় পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো উদ্বিগ্ন।
ইয়েমেনি শিয়া বিদ্রোহীরা গত বছরের নভেম্বরে দক্ষিণাঞ্চলের কিছু এলাকা দখল করে নিলে সৌদি আরবের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তাদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালায় সৌদি আরব। এখনো তারা সৌদি আরবের কিছু এলাকা দখল করে রেখেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী সানার প্রায় ২৪০ কিলোমিটার উত্তরে সাদা প্রদেশের সাফিয়া অঞ্চলে ওই সংঘর্ষ হয়।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ ওয়েব সাইট 26sep.net ইতিমধ্যে জানিয়েছে, নিহত বিদ্রোহীদের মধ্যে প্রধান কায়েদ আবু মালিককে শনাক্ত করা গেছে।
এতে আরও দাবি করা হয়, সাদায় আল আকাব অঞ্চলে পালানোর সময় আরও তিন বিদ্রোহী নিহত হয়।
তবে বিদ্রোহীদের ঠিক কখন হত্যা করা হলো তা নির্দিষ্ট করে জানায়নি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের দাবির সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
এ মাসের শুরুতে ইয়েমেন সরকার আল কায়েদার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য লড়াইয়ের ঘোষণা দেয়। দেশটি ২০০৪ সাল থেকে উত্তরাঞ্চলের বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়ছে। সম্প্রতি এ সংঘর্ষ বেড়ে গেছে।
ওদিকে বিদ্রোহী নেতা আব্দুল মালেক আল হুথি গত শনিবার জানান, যুদ্ধবিরতি সম্পর্কে তাঁরা সরকারের পাঁচ দফা শর্ত মেনে নিতে পারেন।
সরকারের শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারি ভবন থেকে বিদ্রোহীদের অপসারণ, উত্তরের সড়কপথ আবার চালু করা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া অস্ত্র ফেরত দেওয়া এবং আটক সব বেসামরিক ও সামরিক বন্দীদের মুক্তি দেওয়া।
ইয়েমেনের অস্থিতিশীলতা আল-কায়েদাকে সুযোগ করে দিচ্ছে এবং এর ফলে দেশটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে এ আশঙ্কায় পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো উদ্বিগ্ন।
ইয়েমেনি শিয়া বিদ্রোহীরা গত বছরের নভেম্বরে দক্ষিণাঞ্চলের কিছু এলাকা দখল করে নিলে সৌদি আরবের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তাদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালায় সৌদি আরব। এখনো তারা সৌদি আরবের কিছু এলাকা দখল করে রেখেছে।
No comments