আলু আমদানির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার -মজুদ থাকার পরও বাজারে সংকট কেন
বাজারে আলুর সংকট ও চড়া দামের কারণে সরকার আলু আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এ সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য, আমদানির মাধ্যমে দেশের বাজারে আলুর সরবরাহ বাড়ানো। ফলে তা ভোক্তার চাহিদা মেটাতে সক্ষম হবে। এতে চাহিদা-জোগানের ভারসাম্যে দাম সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে—সরকার এটাই প্রত্যাশা করছে।
কিন্তু আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর বাংলাদেশ হিমাগার সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হিমাগারে প্রায় দেড় লাখ টন আলু মজুদ রয়েছে। আলুর যে পরিমাণ চাহিদা আছে, তাতে বর্তমান মজুদে প্রায় এক মাস চলবে। আর নভেম্বরে উত্তরবঙ্গের বেশকিছু জেলায় আগাম জাতের আলু উঠতে শুরু করবে এবং জানুয়ারি থেকে সারা দেশে আলু উঠে যাবে। বাজারে শীতের আগাম সবজি আসতে শুরু করায় আলুর ওপর চাপ কমছে। এ পরিস্থিতিতে মজুদ থাকা সত্ত্বেও বাজারে আলুর সংকট তৈরি হওয়া ও চড়া দাম আমাদের কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন করে। এটি কি আমাদের বাজারব্যবস্থার সমস্যা, নাকি এর সঙ্গে কিছু অসাধু ব্যক্তির স্বার্থ জড়িত?
একশ্রেণীর মধ্যস্বত্বভোগীর তত্পরতার কারণে অন্যান্য খাদ্যদ্রব্যের ক্ষেত্রেও বাজারে এ রকম কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হতে দেখা গেছে। যে কৃষক মাথার ঘাম পায়ে ফেলে প্রচুর অর্থ খরচ করে শাকসবজি ফলান, তাঁরা এই মধ্যস্বত্বভোগীর কারণে উত্পাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্যের চেয়ে অনেক কম দাম পান। আবার সাধারণ ভোক্তাদেরও তা কিনতে হয় অনেক বেশি দামে।
তাই বাজারব্যবস্থায় যেকোনো অসাধু চক্রের তত্পরতা বন্ধ করা ও কৃষককে ক্ষতির শিকার হওয়া থেকে রক্ষার জন্য সরকারের পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
কিন্তু আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর বাংলাদেশ হিমাগার সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হিমাগারে প্রায় দেড় লাখ টন আলু মজুদ রয়েছে। আলুর যে পরিমাণ চাহিদা আছে, তাতে বর্তমান মজুদে প্রায় এক মাস চলবে। আর নভেম্বরে উত্তরবঙ্গের বেশকিছু জেলায় আগাম জাতের আলু উঠতে শুরু করবে এবং জানুয়ারি থেকে সারা দেশে আলু উঠে যাবে। বাজারে শীতের আগাম সবজি আসতে শুরু করায় আলুর ওপর চাপ কমছে। এ পরিস্থিতিতে মজুদ থাকা সত্ত্বেও বাজারে আলুর সংকট তৈরি হওয়া ও চড়া দাম আমাদের কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন করে। এটি কি আমাদের বাজারব্যবস্থার সমস্যা, নাকি এর সঙ্গে কিছু অসাধু ব্যক্তির স্বার্থ জড়িত?
একশ্রেণীর মধ্যস্বত্বভোগীর তত্পরতার কারণে অন্যান্য খাদ্যদ্রব্যের ক্ষেত্রেও বাজারে এ রকম কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হতে দেখা গেছে। যে কৃষক মাথার ঘাম পায়ে ফেলে প্রচুর অর্থ খরচ করে শাকসবজি ফলান, তাঁরা এই মধ্যস্বত্বভোগীর কারণে উত্পাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্যের চেয়ে অনেক কম দাম পান। আবার সাধারণ ভোক্তাদেরও তা কিনতে হয় অনেক বেশি দামে।
তাই বাজারব্যবস্থায় যেকোনো অসাধু চক্রের তত্পরতা বন্ধ করা ও কৃষককে ক্ষতির শিকার হওয়া থেকে রক্ষার জন্য সরকারের পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
No comments