দুই মাসের মধ্যে ব্যবসায়ীরা ইসিআর ব্যবহার না করলে আইনি ব্যবস্থা
আগামী দুই মাসের মধ্যে দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বাধ্যতামূলকভাবে ‘ইলেকট্রনিক ক্যাশ রেজিস্টার বা ইসিআর’ ব্যবহার না করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইসিআরবিষয়ক এক কর্মশালায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান ড. নাসিরউদ্দীন আহমেদ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে গতকাল বুধবার এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘শুরুতে আমরা সবাইকে ইসিআর ব্যবহারের জন্য উদ্বুদ্ধ করতে চাই। আগামী এক-দুই মাস সেটাই করা হবে। তারপরও যদি কাজ না হয়, তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ তো রয়েছেই।’
রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি ভবনে কাস্টম, এক্সসাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করে। কমিশনার রেজাউল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারি। ব্যবসায়ীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আমির হোসেন খান ও মহাসচিব এস এ কাদের কিরণ।
এনবিআর চেয়াম্যান বলেন, ইসিআরের মাধ্যমে হিসাব সংরক্ষণ অত্যন্ত সহজ। এ পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা হয়রানিমুক্তভাবে হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবেন। এতে সরকারের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণও বাড়বে। তিনি বলেন, সরকার এবারের বাজেটে রাজস্ব আহরণের বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বাধ্যতামূলকভাবে ইসিআর ব্যবহারকে উত্সাহিত করতেই কর্মশালায় আয়োজন করা হয়েছে।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে দেশের ছয়টি মহানগরে সেবাখাতসহ বড় ও মাঝারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন লেনদেনের হিসাব সংরক্ষণে ইসিআর ব্যবহার ব্যাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গত ১ জুলাই থেকে জেলা শহরের জন্য এ বিধান চালু করা হয়। আর ১১ জুন থেকে স্বর্ণকার ও রৌপ্যকার, স্বর্ণ ও রৌপ্যের দোকানদার এবং স্বর্ণপাকাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকেও একই পদ্ধতি ব্যবহার করে হিসাব সংরক্ষণ করতে বলা হয়েছে।
ইসিআরবিষয়ক এক কর্মশালায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান ড. নাসিরউদ্দীন আহমেদ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে গতকাল বুধবার এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘শুরুতে আমরা সবাইকে ইসিআর ব্যবহারের জন্য উদ্বুদ্ধ করতে চাই। আগামী এক-দুই মাস সেটাই করা হবে। তারপরও যদি কাজ না হয়, তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ তো রয়েছেই।’
রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি ভবনে কাস্টম, এক্সসাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করে। কমিশনার রেজাউল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারি। ব্যবসায়ীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আমির হোসেন খান ও মহাসচিব এস এ কাদের কিরণ।
এনবিআর চেয়াম্যান বলেন, ইসিআরের মাধ্যমে হিসাব সংরক্ষণ অত্যন্ত সহজ। এ পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা হয়রানিমুক্তভাবে হিসাব সংরক্ষণ করতে পারবেন। এতে সরকারের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণও বাড়বে। তিনি বলেন, সরকার এবারের বাজেটে রাজস্ব আহরণের বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বাধ্যতামূলকভাবে ইসিআর ব্যবহারকে উত্সাহিত করতেই কর্মশালায় আয়োজন করা হয়েছে।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে দেশের ছয়টি মহানগরে সেবাখাতসহ বড় ও মাঝারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন লেনদেনের হিসাব সংরক্ষণে ইসিআর ব্যবহার ব্যাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গত ১ জুলাই থেকে জেলা শহরের জন্য এ বিধান চালু করা হয়। আর ১১ জুন থেকে স্বর্ণকার ও রৌপ্যকার, স্বর্ণ ও রৌপ্যের দোকানদার এবং স্বর্ণপাকাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকেও একই পদ্ধতি ব্যবহার করে হিসাব সংরক্ষণ করতে বলা হয়েছে।
No comments