জিন্নাহকে নিয়ে ফের তোলপাড় বিজেপিতে
বিজেপির নেতা যশবন্ত সিংয়ের লেখা একটি বইকে কেন্দ্র করে ভারতীয় জাতীয়তাবদী দলের (বিজেপি) মধ্যে আবারও বিভেদ দেখা দিয়েছে। বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ব্যাপারে আগের অবস্থান থেকে সরে আসেনি। বিজেপি জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্বের বিপক্ষে তাদের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছে। কিন্তু যশবন্ত সিংয়ের লেখা বইয়ে ভারত ভাগের জন্য কংগ্রেস ও জওহরলাল নেহেরুর ভূমিকাকেও দায়ী করা হয়েছে। এ নিয়ে দলের মধ্যে পাঁচ বছর পর আবারও বিভাজন স্পষ্ট হলো।
বিজেপির মুখপাত্র প্রকাশ জাভেদকার বলেছেন, ২০০৫ সালের ১০ জুন জিন্নাহর ব্যাপারে গৃহীত প্রস্তাব থেকে বিজেপি সরে আসেনি। যশবন্ত সিংয়ের লেখা জিন্নাহ: ইন্ডিয়া-পার্টিশন-ইনডিপেন্ডেন্স বইয়ের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এ কথা বলেছেন। যশবন্ত সিং তাঁর বইয়ে ভারত ভাগের জন্য কংগ্রেস এবং জওহরলাল নেহেরুকেও অনেকটা দায়ী করেছেন।
যশবন্ত সিংয়ের বইয়ে জিন্নাহকে নিয়ে লেখা বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে প্রকাশ জাভেদকার বলেন, তিনি এখন পর্যন্ত বইটি পড়েননি।
বিজেপি ও লোকসভার বিরোধীদলীয় নেতা এল কে আদভানি ২০০৫ সালে পাকিস্তান সফর করেন। সে সময় তিনি জিন্নাহর প্রশংসা করেন। এতে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর করাচি সফরের পর একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। সেখানে তিনি পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর প্রশংসা করেন এবং তাঁকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ হিসেবে অভিহিত করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপি জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্বের বিরোধিতা করে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করে।
যাই হোক, বিজেপি প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য ৮২ বছর বয়স্ক আদভানির ওপর চাপ দিন দিন বাড়ছে। গত ১০ আগস্ট হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভগবাতের সঙ্গে আদভানি দেখা করেন। সে সময় মোহন ভগবাত আদভানিকে বিজেপি-প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর পরামর্শ দেন।
এদিকে কিছু দিন আগে একটি গণমাধ্যমে আদভানি বলেছেন, ‘আমি ভারতীয় জনগণের জন্য রাজনীতি করি। আমি তার পুরস্কারও পেয়েছি। আমি তাদের ইচ্ছার বাইরে কোনো কিছু করি না।’ এ সময় লোকসভার বিরোধীদলীয় উপনেতা সুষমা সরাজ তাঁর পাশেই ছিলেন। তিনি বলেছেন, আদভানি পাঁচ বছরের জন্য বিজেপি প্রধানের পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে লোকসভা নির্বাচনের পরপরই আদভানি সক্রিয়রাজনীতি ছেড়ে দেয়ার কথা বলেছিলেন।
বিজেপির মুখপাত্র প্রকাশ জাভেদকার বলেছেন, ২০০৫ সালের ১০ জুন জিন্নাহর ব্যাপারে গৃহীত প্রস্তাব থেকে বিজেপি সরে আসেনি। যশবন্ত সিংয়ের লেখা জিন্নাহ: ইন্ডিয়া-পার্টিশন-ইনডিপেন্ডেন্স বইয়ের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এ কথা বলেছেন। যশবন্ত সিং তাঁর বইয়ে ভারত ভাগের জন্য কংগ্রেস এবং জওহরলাল নেহেরুকেও অনেকটা দায়ী করেছেন।
যশবন্ত সিংয়ের বইয়ে জিন্নাহকে নিয়ে লেখা বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে প্রকাশ জাভেদকার বলেন, তিনি এখন পর্যন্ত বইটি পড়েননি।
বিজেপি ও লোকসভার বিরোধীদলীয় নেতা এল কে আদভানি ২০০৫ সালে পাকিস্তান সফর করেন। সে সময় তিনি জিন্নাহর প্রশংসা করেন। এতে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর করাচি সফরের পর একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। সেখানে তিনি পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর প্রশংসা করেন এবং তাঁকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ হিসেবে অভিহিত করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপি জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্বের বিরোধিতা করে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করে।
যাই হোক, বিজেপি প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য ৮২ বছর বয়স্ক আদভানির ওপর চাপ দিন দিন বাড়ছে। গত ১০ আগস্ট হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভগবাতের সঙ্গে আদভানি দেখা করেন। সে সময় মোহন ভগবাত আদভানিকে বিজেপি-প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর পরামর্শ দেন।
এদিকে কিছু দিন আগে একটি গণমাধ্যমে আদভানি বলেছেন, ‘আমি ভারতীয় জনগণের জন্য রাজনীতি করি। আমি তার পুরস্কারও পেয়েছি। আমি তাদের ইচ্ছার বাইরে কোনো কিছু করি না।’ এ সময় লোকসভার বিরোধীদলীয় উপনেতা সুষমা সরাজ তাঁর পাশেই ছিলেন। তিনি বলেছেন, আদভানি পাঁচ বছরের জন্য বিজেপি প্রধানের পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে লোকসভা নির্বাচনের পরপরই আদভানি সক্রিয়রাজনীতি ছেড়ে দেয়ার কথা বলেছিলেন।
No comments