প্রশাসনের দীর্ঘসূত্রতার কারণে সিলেটে এসইজেড স্থাপন-প্রক্রিয়া থমকে আছে
সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকার পরও প্রশাসনের দীর্ঘসূত্রতার কারণে সিলেটে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন-প্রক্রিয়াটি থমকে আছে। এ ব্যাপারে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। সিলেটে এক মতবিনিময় সভায় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এ অভিযোগ তুলেছেন।
অন্যদিকে ব্যবসায়ীদের এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সভায় উপস্থিত কর্মকর্তারা জানান, প্রস্তাবিত বিশেষ অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে একটি অধ্যাদেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। অধ্যাদেশটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর শিগগির জাতীয় সংসদে উত্থাপিত হবে।
গত শুক্রবার সিলেটে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে প্রক্রিয়াগত জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতা নিরসনকল্পে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। দি এশিয়া ফাউন্ডেশনের কারিগরি সহায়তায় সিলেট নগরের একটি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত এ সভায় সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী নেতাদের সমন্বয়ে গঠিত ‘বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসংক্রান্ত টাস্কফোর্স’ সদস্যরা এবং অর্থ ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ফজলুর রহমান। এতে বক্তব্য দেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব এম এমদাদুল হক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ-অর্থনৈতিক উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব ফরহাদ সিদ্দিকী, সিলেট চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ মিসবাহ ও প্রবাসী বিনিয়োগকারী ব্রিটিশ চেম্বার অব কমার্সের প্রতিনিধি কয়সর আহমেদ।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নেন সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতি মুকতাবিস-উন-নূর, যুক্তরাজ্য সরকারের শিক্ষাবিষয়ক দপ্তরের পরিচালক জামালউদ্দিন, সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি এম এ রাজ্জাক চৌধুরী, সাবেক পরিচালক হাজি মো. জামাল উদ্দিন, প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমদ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সংগ্রাম সিংহ, দি এশিয়া ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ কর্মসূচি কর্মকর্তা শেখ ইকবাল হোসেন ও জাফর ইকবাল।
অন্যদিকে ব্যবসায়ীদের এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সভায় উপস্থিত কর্মকর্তারা জানান, প্রস্তাবিত বিশেষ অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে একটি অধ্যাদেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। অধ্যাদেশটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর শিগগির জাতীয় সংসদে উত্থাপিত হবে।
গত শুক্রবার সিলেটে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে প্রক্রিয়াগত জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতা নিরসনকল্পে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। দি এশিয়া ফাউন্ডেশনের কারিগরি সহায়তায় সিলেট নগরের একটি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত এ সভায় সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী নেতাদের সমন্বয়ে গঠিত ‘বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসংক্রান্ত টাস্কফোর্স’ সদস্যরা এবং অর্থ ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ফজলুর রহমান। এতে বক্তব্য দেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব এম এমদাদুল হক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ-অর্থনৈতিক উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব ফরহাদ সিদ্দিকী, সিলেট চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ মিসবাহ ও প্রবাসী বিনিয়োগকারী ব্রিটিশ চেম্বার অব কমার্সের প্রতিনিধি কয়সর আহমেদ।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নেন সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতি মুকতাবিস-উন-নূর, যুক্তরাজ্য সরকারের শিক্ষাবিষয়ক দপ্তরের পরিচালক জামালউদ্দিন, সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি এম এ রাজ্জাক চৌধুরী, সাবেক পরিচালক হাজি মো. জামাল উদ্দিন, প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমদ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সংগ্রাম সিংহ, দি এশিয়া ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ কর্মসূচি কর্মকর্তা শেখ ইকবাল হোসেন ও জাফর ইকবাল।
No comments