কুমিল্লা বিসিক শিল্পনগরে ৩২টি কারখানা এখন বাসাবাড়ি
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) কুমিল্লা শিল্পনগরের ৩২টি কারখানায় বাসাবাড়ি করে থাকছে লোকজন। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি কারখানাকে বাড়ি হিসেবে ভাড়াও দিয়েছেন কোনো কোনো মালিক।
বিসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, বছরের পর বছর ধরে নোটিশ দিয়েও স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের হস্তক্ষেপের কারণে ওই সব ভাড়াটিয়াকে সরানো যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিসিক কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট কারখানার মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে একটি কমিটি গঠন করেছে বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
বিসিক শিল্পনগর সূত্রে জানা গেছে, ষাটের দশকে ৫৪ দশমিক ৩৫ একর জায়গা নিয়ে এই শিল্পনগর গড়ে ওঠে। এখানকার ১৪৯টি প্লটের মধ্যে ১১টি বন্ধ ও ৩২টিতে বাসাবাড়ি করা হয়েছে। বাকি প্লটগুলোতে অবশ্য কারখানা করে উত্পাদন কর্মকাণ্ড চলছে।
যেসব কারখানায় বাসাবাড়ি রয়েছে সেগুলো হলো মেসার্স শাহজাহান এন্টারপ্রাইজ, হক ল্যাবরেটরিজ ইউনানী, পদ্মা আর্মি প্রডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, আলম অ্যান্ড কোং, হাবিব বেডিং, পপুলার ফুড প্রডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, শ্যামলী এন্টারপ্রাইজ, তালুকদার এন্টারপ্রাইজ, বেঙ্গল ফুড অ্যান্ড এলাইড, রূপসী ইন্ডাস্ট্রিজ, নাহার ফুড প্রডাক্টস, নিপ্পন ফুড প্রডাক্টস, স্টার চিঁড়া মিল, ন্যাশনাল ফ্লাওয়ার অ্যান্ড আটা মিল, কুমিল্লা গ্রিজ মিলিং ইন্ডাস্ট্রিজ, জেনারেল এগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং, আল-আমিন আটা মিল, ফেয়ার অ্যান্ড আরিফ ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়া ফুড প্রডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, দি হেলথ ফার্মা ইউনানী, সামাদ অ্যান্ড সন্স, রহমান এন্টারপ্রাইজ, খাদি টেক্সটাইল, ময়নামতী ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং, রূপালী অ্যালুমিনিয়াম ওয়ার্কস, খাজা টেক্সটাইল মিলস, আয়শা পেপার বোর্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, শিল্পালয় অ্যান্ড কোং, বাংলাদেশ অ্যালুমিনিয়াম, মিনা প্লাস্টিক, মনির কুটির শিল্প ও মেসার্স সালমা টেক্সটাইল।
যেসব মালিক কারখানাকে বাসা হিসেবে ভাড়া দিয়েছেন তাঁদের বেশ কয়েকজন অবশ্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, তাঁদের কারখানায় কম-বেশি কাজ হচ্ছে। সেখানে শ্রমিকেরা থাকছে। এ ক্ষেত্রে শ্রমিকদের আবাসন সুবিধা না দিলে তারা কাজে আসবে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিসিকের উপমহাব্যবস্থাপক আবদুস সালাম বলেন, ‘আমরা তাদের দিনের পর দিন নোটিশ দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। এর ওপর জোর করেও উচ্ছেদ করা যাবে না। বিষয়টি নিয়ে গত কয়েক দিন আগে সভাও করেছি। ওই সভায় একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটির সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিবেদন দেবেন।’
বিসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, বছরের পর বছর ধরে নোটিশ দিয়েও স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের হস্তক্ষেপের কারণে ওই সব ভাড়াটিয়াকে সরানো যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিসিক কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট কারখানার মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে একটি কমিটি গঠন করেছে বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
বিসিক শিল্পনগর সূত্রে জানা গেছে, ষাটের দশকে ৫৪ দশমিক ৩৫ একর জায়গা নিয়ে এই শিল্পনগর গড়ে ওঠে। এখানকার ১৪৯টি প্লটের মধ্যে ১১টি বন্ধ ও ৩২টিতে বাসাবাড়ি করা হয়েছে। বাকি প্লটগুলোতে অবশ্য কারখানা করে উত্পাদন কর্মকাণ্ড চলছে।
যেসব কারখানায় বাসাবাড়ি রয়েছে সেগুলো হলো মেসার্স শাহজাহান এন্টারপ্রাইজ, হক ল্যাবরেটরিজ ইউনানী, পদ্মা আর্মি প্রডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, আলম অ্যান্ড কোং, হাবিব বেডিং, পপুলার ফুড প্রডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, শ্যামলী এন্টারপ্রাইজ, তালুকদার এন্টারপ্রাইজ, বেঙ্গল ফুড অ্যান্ড এলাইড, রূপসী ইন্ডাস্ট্রিজ, নাহার ফুড প্রডাক্টস, নিপ্পন ফুড প্রডাক্টস, স্টার চিঁড়া মিল, ন্যাশনাল ফ্লাওয়ার অ্যান্ড আটা মিল, কুমিল্লা গ্রিজ মিলিং ইন্ডাস্ট্রিজ, জেনারেল এগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং, আল-আমিন আটা মিল, ফেয়ার অ্যান্ড আরিফ ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়া ফুড প্রডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, দি হেলথ ফার্মা ইউনানী, সামাদ অ্যান্ড সন্স, রহমান এন্টারপ্রাইজ, খাদি টেক্সটাইল, ময়নামতী ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং, রূপালী অ্যালুমিনিয়াম ওয়ার্কস, খাজা টেক্সটাইল মিলস, আয়শা পেপার বোর্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, শিল্পালয় অ্যান্ড কোং, বাংলাদেশ অ্যালুমিনিয়াম, মিনা প্লাস্টিক, মনির কুটির শিল্প ও মেসার্স সালমা টেক্সটাইল।
যেসব মালিক কারখানাকে বাসা হিসেবে ভাড়া দিয়েছেন তাঁদের বেশ কয়েকজন অবশ্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, তাঁদের কারখানায় কম-বেশি কাজ হচ্ছে। সেখানে শ্রমিকেরা থাকছে। এ ক্ষেত্রে শ্রমিকদের আবাসন সুবিধা না দিলে তারা কাজে আসবে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিসিকের উপমহাব্যবস্থাপক আবদুস সালাম বলেন, ‘আমরা তাদের দিনের পর দিন নোটিশ দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। এর ওপর জোর করেও উচ্ছেদ করা যাবে না। বিষয়টি নিয়ে গত কয়েক দিন আগে সভাও করেছি। ওই সভায় একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটির সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিবেদন দেবেন।’
No comments