নাতির নামে দিব্যি
বিতর্ক যেন ছাড়তেই চায় না তাঁকে। একটার পর একটা বিতর্ক লেগেই আছে ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে ঘিরে। বলিভিয়া-লজ্জা গেল। শেষ হলো আর্জেন্টিনার কোচের চাকরি ছাড়তে চাওয়ার গুজবও। ব্রাজিলের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন-বিতর্ক শেষে ম্যারাডোনাকে নিয়ে আবার নতুন বিতর্ক। বিষয় গঞ্জালো হিগুয়েইন।
রিয়াল মাদ্রিদে গত মৌসুমটা দারুণ খেলেছেন ২১ বছর বয়সী হিগুয়েইন। ৪২ ম্যাচে ২৪ গোল করেছেন, সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ৯টি। এর পরও ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনা দলে ডাক পড়েনি। ম্যারাডোনার এই হিগুয়েইন-উপেক্ষায় কেউ কেউ রং চড়াতে শুরু করেছেন। অনেকেই বলছেন, ম্যারাডোনা গাব্রিয়েল হেইঞ্জের কথা শুনে হিগুয়েইনকে উপেক্ষা করছেন। হেইঞ্জের সঙ্গে হিগুয়েইনের সম্পর্ক বেশ শীতল।
ম্যারাডোনা অবশ্য এই কান-কথা উড়িয়েই দিয়েছেন। বিষয়টা যে এ রকম কিছু নয়, সেটা বোঝাতে প্রিয় নাতির নামে দিব্যিও করেছেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি, ‘আমি আমার নাতি বেঞ্জামিনের নামে দিব্যি করছি, আমি এবং হেইঞ্জ এ নিয়ে কখনো আলাপই করিনি। যেদিন আমার মনে হবে পিপাকে (হিগুয়েইন) দলে দরকার, সেদিন আমি ওকে ঠিকই নিয়ে নেব। আর এখন ওকে দলে নেওয়া আমার পক্ষে অসম্ভব। মিলিতো আছে, লিসান্দ্রো (লোপেজ) আর লাভেজ্জিও তো আছে।’
ম্যারাডোনার হিগুয়েইন-প্রয়োজনীয়তা এখন নাও হতে পারে, কিন্তু হিগুয়েইন ধৈর্য হারিয়ে ফেলছেন! হিগুয়েইনের বাবা আর্জেন্টাইন ফুটবলার ছিলেন। পরে ফ্রান্সে গিয়ে বসবাস। হিগুয়েইনের জন্মও ফ্রান্সে। সেই সুবাদে তিনি আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্সের দ্বৈত নাগরিক। ফ্রান্স কোচ রেমন্ড ডমেনেখ তাঁকে ফ্রান্স দলে খেলার জন্য অনেক আগেই বলেছেন। কিন্তু মনের মধ্যে আর্জেন্টিনার পতাকা আঁকা বলে ডমেনেখের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন হিগুয়েইন। তাই বলে ম্যারাডোনা এভাবে উপেক্ষা করবেন তাঁকে! ওয়েবসাইট।
রিয়াল মাদ্রিদে গত মৌসুমটা দারুণ খেলেছেন ২১ বছর বয়সী হিগুয়েইন। ৪২ ম্যাচে ২৪ গোল করেছেন, সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ৯টি। এর পরও ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনা দলে ডাক পড়েনি। ম্যারাডোনার এই হিগুয়েইন-উপেক্ষায় কেউ কেউ রং চড়াতে শুরু করেছেন। অনেকেই বলছেন, ম্যারাডোনা গাব্রিয়েল হেইঞ্জের কথা শুনে হিগুয়েইনকে উপেক্ষা করছেন। হেইঞ্জের সঙ্গে হিগুয়েইনের সম্পর্ক বেশ শীতল।
ম্যারাডোনা অবশ্য এই কান-কথা উড়িয়েই দিয়েছেন। বিষয়টা যে এ রকম কিছু নয়, সেটা বোঝাতে প্রিয় নাতির নামে দিব্যিও করেছেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি, ‘আমি আমার নাতি বেঞ্জামিনের নামে দিব্যি করছি, আমি এবং হেইঞ্জ এ নিয়ে কখনো আলাপই করিনি। যেদিন আমার মনে হবে পিপাকে (হিগুয়েইন) দলে দরকার, সেদিন আমি ওকে ঠিকই নিয়ে নেব। আর এখন ওকে দলে নেওয়া আমার পক্ষে অসম্ভব। মিলিতো আছে, লিসান্দ্রো (লোপেজ) আর লাভেজ্জিও তো আছে।’
ম্যারাডোনার হিগুয়েইন-প্রয়োজনীয়তা এখন নাও হতে পারে, কিন্তু হিগুয়েইন ধৈর্য হারিয়ে ফেলছেন! হিগুয়েইনের বাবা আর্জেন্টাইন ফুটবলার ছিলেন। পরে ফ্রান্সে গিয়ে বসবাস। হিগুয়েইনের জন্মও ফ্রান্সে। সেই সুবাদে তিনি আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্সের দ্বৈত নাগরিক। ফ্রান্স কোচ রেমন্ড ডমেনেখ তাঁকে ফ্রান্স দলে খেলার জন্য অনেক আগেই বলেছেন। কিন্তু মনের মধ্যে আর্জেন্টিনার পতাকা আঁকা বলে ডমেনেখের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন হিগুয়েইন। তাই বলে ম্যারাডোনা এভাবে উপেক্ষা করবেন তাঁকে! ওয়েবসাইট।
No comments