কাউন্সিলের কর্মচারী বললেন: আমি পতিতা নই
তিনি
আর্জেন্টিনার লা প্লাটা মিউনিসিপ্যালিটির প্রশাসনিক বিভাগের একজন
নারীকর্মী। নাম সোনিয়া পেল্লিজারি (২৮)। পাশাপাশি পড়াশোনা করেন। কিন্তু
অনলাইনে তার রগরগে সব ছবি। আরও আছে। আছে যৌনলীলার ভিডিও। এসব পোস্ট করে
তিনি বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। এ জন্য তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
তাকে আখ্যায়িত করা হয়েছে পতিতা হিসেবে। কিন্তু তার সাফ দাবি, আমি পতিতা নই। বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ এ খবর দিয়েছে।
আর্জেন্টিনার এই যুবতী নিজের সত্যকে কখনো আড়াল করেন নি। স্বীকার করেছেন, যখনই অবসর সময় পান তখনই তিনি ভিডিও বানান। এক্ষেত্রে তিনি পেশাদার পুরুষদের ভাড়া করেন। তারপর বানান এক্স রেটেড ছবি। তার দাবি এর বিনিময়ে তিনি যে অর্থ পান তা দিয়ে পড়াশোনার ফি ও বাসা ভাড়া দেন।
২০১১ সালে তিনি বুয়েনস আয়ারস-এ স্থানীয় কাউন্সিলে কাজ করা শুরু করেন। পাশপাশি মডেলিং করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ২০১৭ সালে তার মাথায় অন্য চিন্তা ঢুকে যায়। তিনি সিদ্ধান্ত নেন প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য নীল ছবি বানাবেন। যেমনি সিদ্ধান্ত, তেমনি কাজ। তিনি শুরু করে দিলেন। আসতে থাকে অর্থ। খুব দ্রুততম সময়ে বহু মানুষ তাকে পতিতা আখ্যায়িত করতে লাগলো।
কিন্তু তাদের সঙ্গে একমত নন সোনিয়া পেল্লিজারি। তিনি বলেন, আমি কোনো পতিতা নই। এসব সেক্স ভিডিও তৈরি করার জন্য পেশাদার পুরুষদের ব্যবহার করেছি। তারা এগুলো রেকর্ড করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। এর বিনিময়ে কি পরিমাণ অর্থ আমি উপার্জন করেছি তা বলবো না। তবে বলবো তা অনেক। এই অর্থ দিয়ে আমি বাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য খরচ বহন করি।
তিনি এসব করছেন তা জানতেন তার প্রায় সব সহকর্মী। কিন্তু রগরগে কিছু ছবি প্রকাশ্যে আসার পর তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। জবাবে সোনিয়া পেল্লিজারি বলেছেন, তিনি জানেন না ওই ছবিগুলো কে পোস্ট করেছে। প্রথমত, একটি ভিডিও প্রকাশ হয়েছে। এতে আমি এক বন্ধুর সঙ্গে টপলেস ছিলাম। আমরা ছিলাম নগ্ন। এটা ছিল কয়েক সেকেন্ডের। এরপরই অন্য ভিডিওগুলো প্রকাশ হয়ে পড়ে। অন্য ভিডিওগুলোতে শারীরিক সম্পর্কের দৃশ্য থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিনি। তবে এ জন্য তাকে চাকরি থেকে ছাঁটাই করা অন্যায় বলে মনে করেন সোনিয়া পেল্লিজারি।
তিনি বলেন, এসব ভিডিওর জন্য আমি বিব্রত নই। শুরু থেকে আমি কি করছি তা আমার পরিবার যেমন জানে, তেমনি জানে আমার সহকর্মীরা। আমি কখনো এসব গোপন করি নি। কিন্তু যখনই আমার ম্যানেজার বিষয়টি শুনেছেন এবং একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেলো, তখন তারা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন।
ওই ভিডিওর কারণে সোনিয়া পেল্লিজারিকে বরখাস্ত করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই কাউন্সিলের প্রধান। তারা বলেছে, রাতে খুব বেশি সময় ব্যয় করে এসব তিনি করেন যে, সপ্তাহান্তে কাজে যোগ দেয়া তার জন্য খুব কষ্টের হয়ে উঠতো।
তাকে আখ্যায়িত করা হয়েছে পতিতা হিসেবে। কিন্তু তার সাফ দাবি, আমি পতিতা নই। বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ এ খবর দিয়েছে।
আর্জেন্টিনার এই যুবতী নিজের সত্যকে কখনো আড়াল করেন নি। স্বীকার করেছেন, যখনই অবসর সময় পান তখনই তিনি ভিডিও বানান। এক্ষেত্রে তিনি পেশাদার পুরুষদের ভাড়া করেন। তারপর বানান এক্স রেটেড ছবি। তার দাবি এর বিনিময়ে তিনি যে অর্থ পান তা দিয়ে পড়াশোনার ফি ও বাসা ভাড়া দেন।
২০১১ সালে তিনি বুয়েনস আয়ারস-এ স্থানীয় কাউন্সিলে কাজ করা শুরু করেন। পাশপাশি মডেলিং করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ২০১৭ সালে তার মাথায় অন্য চিন্তা ঢুকে যায়। তিনি সিদ্ধান্ত নেন প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য নীল ছবি বানাবেন। যেমনি সিদ্ধান্ত, তেমনি কাজ। তিনি শুরু করে দিলেন। আসতে থাকে অর্থ। খুব দ্রুততম সময়ে বহু মানুষ তাকে পতিতা আখ্যায়িত করতে লাগলো।
কিন্তু তাদের সঙ্গে একমত নন সোনিয়া পেল্লিজারি। তিনি বলেন, আমি কোনো পতিতা নই। এসব সেক্স ভিডিও তৈরি করার জন্য পেশাদার পুরুষদের ব্যবহার করেছি। তারা এগুলো রেকর্ড করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। এর বিনিময়ে কি পরিমাণ অর্থ আমি উপার্জন করেছি তা বলবো না। তবে বলবো তা অনেক। এই অর্থ দিয়ে আমি বাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য খরচ বহন করি।
তিনি এসব করছেন তা জানতেন তার প্রায় সব সহকর্মী। কিন্তু রগরগে কিছু ছবি প্রকাশ্যে আসার পর তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। জবাবে সোনিয়া পেল্লিজারি বলেছেন, তিনি জানেন না ওই ছবিগুলো কে পোস্ট করেছে। প্রথমত, একটি ভিডিও প্রকাশ হয়েছে। এতে আমি এক বন্ধুর সঙ্গে টপলেস ছিলাম। আমরা ছিলাম নগ্ন। এটা ছিল কয়েক সেকেন্ডের। এরপরই অন্য ভিডিওগুলো প্রকাশ হয়ে পড়ে। অন্য ভিডিওগুলোতে শারীরিক সম্পর্কের দৃশ্য থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিনি। তবে এ জন্য তাকে চাকরি থেকে ছাঁটাই করা অন্যায় বলে মনে করেন সোনিয়া পেল্লিজারি।
তিনি বলেন, এসব ভিডিওর জন্য আমি বিব্রত নই। শুরু থেকে আমি কি করছি তা আমার পরিবার যেমন জানে, তেমনি জানে আমার সহকর্মীরা। আমি কখনো এসব গোপন করি নি। কিন্তু যখনই আমার ম্যানেজার বিষয়টি শুনেছেন এবং একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেলো, তখন তারা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন।
ওই ভিডিওর কারণে সোনিয়া পেল্লিজারিকে বরখাস্ত করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই কাউন্সিলের প্রধান। তারা বলেছে, রাতে খুব বেশি সময় ব্যয় করে এসব তিনি করেন যে, সপ্তাহান্তে কাজে যোগ দেয়া তার জন্য খুব কষ্টের হয়ে উঠতো।
No comments