ভোটে অনিয়মের চিত্র তুলে ধরলো সুজন
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরেছে ‘সুজন-সুশাসনের
জন্য নাগরিক’-এর নেতৃবৃন্দ। তারা বলেছেন, অনিয়মের অভিযোগগুলোর মধ্যে জাতীয়
ঐক্যফ্রন্টের পোলিং এজেন্টদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বা মারধর করে ভোটকেন্দ্র থেকে
বের করে দেয়া, ভোটের আগের রাতে মহাজোট প্রার্থীদের প্রতীকে ভোট দিয়ে বাক্স
ভরে রাখা, বাইরে থেকে ব্যালট ভরা বাক্স ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা, কোনো কোনো
কেন্দ্রে ১১টা-সাড়ে ১১টার মধ্যেই ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া, কোনো কোনো
ভোটারকে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেয়া, ভোটারদের প্রকাশ্যে সিল মারতে
বাধ্য করা ইত্যাদি। নির্বাচনের সকল অনিয়ম চিহ্নিত করে, সে অনুযায়ী
নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন ‘সুজন’ নেতৃবৃন্দ।
গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ‘সুজন’ আয়োজিত ‘একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ীদের তথ্য উপস্থাপন’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে
তারা এই তথ্য তুলে ধরেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ‘সুজন’-এর কেন্দ্রীয়
সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার।
সংবাদ সম্মেলনে ‘সুজন’ সভাপতি ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান নির্বাচনের সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা থাকা দরকার বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের জনগণের আস্থা অর্জন করা আরো বেশি প্রয়োজন। আমরা সবাই দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে চাই। সেজন্য আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এবারের জাতীয় নির্বাচনে অনেক প্রার্থীই তাদের হলফনামায় সঠিক তথ্য দেয়নি। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়িক সমপর্ক আছে এমন অনেকেই আছেন যারা বিজয়ী হয়েছেন। এই সব বিষয়গুলো নির্বাচন কমিশন খতিয়েই দেখেনি। নির্বাচন কমিশনের এই সব নির্লিপ্ততা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমি একজন ভোটার হিসেবে নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে গিয়ে কোনো স্বতঃস্ফূর্ত পরিবেশ খুঁজে পাই নি। সেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর মার্কা আমার চোখে পড়েনি। সুতরাং নির্বাচনী পরিবেশের মূল বিষয়গুলো অনুপস্থিত ছিল।
লিখিত মূল প্রবন্ধে দিলীপ কুমার সরকার বলেন, ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল নির্বাচনের দিনটি। নির্বাচনী প্রচারণাকালে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় ভোটের দিনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ থাকবে কিনা তা নিয়ে ভোটারদের মধ্যে সংশয় ছিল। ভোটের দিনে সারা দেশে ব্যাপক সহিংসতা পরিলক্ষিত না হলেও সীমিত আকারের সহিংসতায় প্রাণহানি ঘটেছে কমপক্ষে ১৭ জনের, আহত হয়েছে দুই শতাধিক (নিহতদের অধিকাংশই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থক বলে জানা গেছে)। এই দিনের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছিল অধিকাংশ এলাকাতেই বিএনপির তথা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ও নেতাকর্মীদের নির্বাচনের মাঠে অনুপস্থিতি। এমনকি বেশির ভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টের অনুপস্থিতি। এ ছাড়াও নির্বাচনের দিনের নির্বাচনী অনিয়মেরও অনেক অভিযোগ আমাদের গোচরে এসেছে। অনিয়মের অভিযোগগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল: জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পোলিং এজেন্টদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বা মারধর করে ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া, ভোটের আগের রাতে মহাজোট প্রার্থীদের প্রতীকে ভোট দিয়ে বাক্স ভরে রাখা, বাইরে থেকে ব্যালট ভরা বাক্স ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা, কোনো কোনো কেন্দ্রে ১১টা- সাড়ে ১১টার মধ্যেই ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া, কোনো কোনো ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেয়া, ভোটারদের প্রকাশ্যে সিল মারতে বাধ্য করা, দীর্ঘ সময় লম্বা লাইন করে দাঁড়িয়ে থাকলেও ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ না করা, কোনো কোনো কেন্দ্রে অস্বাভাবিক বেশি বা কম ভোট পড়া, ভোট পড়ার ক্ষেত্রে ইভিএম-এ ভোটগ্রহণ করা আসনগুলোর সঙ্গে অন্যান্য আসনের অসামঞ্জস্যতা ইত্যাদি। এই নির্বাচনী অনিয়মগুলোর ক্ষেত্রে নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেকেই অনিয়মের সহযোগীর ভূমিকা পালন করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নির্বাচনী অনিয়মের অভিযোগে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট তথা বিএনপি নির্বাচন চলাকালে এই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা না দিলেও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টভুক্ত প্রায় শ’খানেক প্রার্থী নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।
নবনির্বাচিত ২৯৮ জন সংসদ সদস্যের তথ্য তুলে ধরে তিনি আরো বলেন, নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যের মধ্যে ৮০ দশমিক ৮৭ শতাংশ শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে ব্যবসায়ীর হার ছিল শতকরা ৫২ দশমিক ১৭ ভাগ; নির্বাচিতদের মধ্যে এই হার দাঁড়িয়েছে ৬১ দশমিক শূন্য ৭ ভাগ। প্রবন্ধের শেষভাগে দিলীপ কুমার সরকার বলেন, আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তি অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনের কতগুলো মানদণ্ড রয়েছে। মানদণ্ডগুলো হচ্ছে: (ক) ভোটার হওয়ার উপযুক্ত সকল ব্যক্তি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পেরেছেন; (খ) যেসব ব্যক্তি প্রার্থী হতে আগ্রহী, তারা প্রার্থী হতে পেরেছেন; (গ) ভোটাররা অনেক বিকল্পের মধ্য থেকে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পেরেছেন; (ঘ) ভোট প্রদানে আগ্রহীরা নির্বিঘ্নে ও স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পেরেছেন; (ঙ) ভোট গণনা ও ফলাফল ঘোষণা সঠিকভাবে হয়েছিল এবং (চ) পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া ছিল স্বচ্ছ, কারসাজিমুক্ত ও বিশ্বাসযোগ্য।
আমাদের আকাঙক্ষা সকল মানদণ্ড পূরণপূর্বক একটি ত্রুটিমুক্ত নির্বাচন প্রত্যক্ষ করা। ভবিষ্যতে এ লক্ষ্য পূরণের জন্য নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন, সরকার, রাজনৈতিক দল, নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রার্থী ও কর্মী-সমর্থক, গণমাধ্যম, নাগরিক সমাজ এবং ভোটারদের ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সকলের যথাযথ ভূমিকা শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই নিশ্চিত করবে না, যে ধরনের জনপ্রতিনিধি আমরা প্রত্যাশা করি, সে প্রত্যাশাও পূরণ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে ‘সুজন’ সভাপতি ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান নির্বাচনের সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা থাকা দরকার বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের জনগণের আস্থা অর্জন করা আরো বেশি প্রয়োজন। আমরা সবাই দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে চাই। সেজন্য আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এবারের জাতীয় নির্বাচনে অনেক প্রার্থীই তাদের হলফনামায় সঠিক তথ্য দেয়নি। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়িক সমপর্ক আছে এমন অনেকেই আছেন যারা বিজয়ী হয়েছেন। এই সব বিষয়গুলো নির্বাচন কমিশন খতিয়েই দেখেনি। নির্বাচন কমিশনের এই সব নির্লিপ্ততা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমি একজন ভোটার হিসেবে নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে গিয়ে কোনো স্বতঃস্ফূর্ত পরিবেশ খুঁজে পাই নি। সেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর মার্কা আমার চোখে পড়েনি। সুতরাং নির্বাচনী পরিবেশের মূল বিষয়গুলো অনুপস্থিত ছিল।
লিখিত মূল প্রবন্ধে দিলীপ কুমার সরকার বলেন, ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল নির্বাচনের দিনটি। নির্বাচনী প্রচারণাকালে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় ভোটের দিনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ থাকবে কিনা তা নিয়ে ভোটারদের মধ্যে সংশয় ছিল। ভোটের দিনে সারা দেশে ব্যাপক সহিংসতা পরিলক্ষিত না হলেও সীমিত আকারের সহিংসতায় প্রাণহানি ঘটেছে কমপক্ষে ১৭ জনের, আহত হয়েছে দুই শতাধিক (নিহতদের অধিকাংশই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থক বলে জানা গেছে)। এই দিনের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছিল অধিকাংশ এলাকাতেই বিএনপির তথা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ও নেতাকর্মীদের নির্বাচনের মাঠে অনুপস্থিতি। এমনকি বেশির ভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টের অনুপস্থিতি। এ ছাড়াও নির্বাচনের দিনের নির্বাচনী অনিয়মেরও অনেক অভিযোগ আমাদের গোচরে এসেছে। অনিয়মের অভিযোগগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল: জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পোলিং এজেন্টদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বা মারধর করে ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া, ভোটের আগের রাতে মহাজোট প্রার্থীদের প্রতীকে ভোট দিয়ে বাক্স ভরে রাখা, বাইরে থেকে ব্যালট ভরা বাক্স ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা, কোনো কোনো কেন্দ্রে ১১টা- সাড়ে ১১টার মধ্যেই ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া, কোনো কোনো ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেয়া, ভোটারদের প্রকাশ্যে সিল মারতে বাধ্য করা, দীর্ঘ সময় লম্বা লাইন করে দাঁড়িয়ে থাকলেও ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ না করা, কোনো কোনো কেন্দ্রে অস্বাভাবিক বেশি বা কম ভোট পড়া, ভোট পড়ার ক্ষেত্রে ইভিএম-এ ভোটগ্রহণ করা আসনগুলোর সঙ্গে অন্যান্য আসনের অসামঞ্জস্যতা ইত্যাদি। এই নির্বাচনী অনিয়মগুলোর ক্ষেত্রে নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেকেই অনিয়মের সহযোগীর ভূমিকা পালন করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নির্বাচনী অনিয়মের অভিযোগে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট তথা বিএনপি নির্বাচন চলাকালে এই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা না দিলেও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টভুক্ত প্রায় শ’খানেক প্রার্থী নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।
নবনির্বাচিত ২৯৮ জন সংসদ সদস্যের তথ্য তুলে ধরে তিনি আরো বলেন, নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যের মধ্যে ৮০ দশমিক ৮৭ শতাংশ শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে ব্যবসায়ীর হার ছিল শতকরা ৫২ দশমিক ১৭ ভাগ; নির্বাচিতদের মধ্যে এই হার দাঁড়িয়েছে ৬১ দশমিক শূন্য ৭ ভাগ। প্রবন্ধের শেষভাগে দিলীপ কুমার সরকার বলেন, আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তি অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনের কতগুলো মানদণ্ড রয়েছে। মানদণ্ডগুলো হচ্ছে: (ক) ভোটার হওয়ার উপযুক্ত সকল ব্যক্তি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পেরেছেন; (খ) যেসব ব্যক্তি প্রার্থী হতে আগ্রহী, তারা প্রার্থী হতে পেরেছেন; (গ) ভোটাররা অনেক বিকল্পের মধ্য থেকে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পেরেছেন; (ঘ) ভোট প্রদানে আগ্রহীরা নির্বিঘ্নে ও স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পেরেছেন; (ঙ) ভোট গণনা ও ফলাফল ঘোষণা সঠিকভাবে হয়েছিল এবং (চ) পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া ছিল স্বচ্ছ, কারসাজিমুক্ত ও বিশ্বাসযোগ্য।
আমাদের আকাঙক্ষা সকল মানদণ্ড পূরণপূর্বক একটি ত্রুটিমুক্ত নির্বাচন প্রত্যক্ষ করা। ভবিষ্যতে এ লক্ষ্য পূরণের জন্য নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন, সরকার, রাজনৈতিক দল, নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রার্থী ও কর্মী-সমর্থক, গণমাধ্যম, নাগরিক সমাজ এবং ভোটারদের ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সকলের যথাযথ ভূমিকা শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই নিশ্চিত করবে না, যে ধরনের জনপ্রতিনিধি আমরা প্রত্যাশা করি, সে প্রত্যাশাও পূরণ করবে।
No comments