সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করায় ইসিকে আওয়ামী লীগের ধন্যবাদ
বাংলাদেশের
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করায়
নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।
রোববার দুপুরে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদাসহ কমিশনের সঙ্গে এক বৈঠকে, আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল এ ধন্যবাদ জানান। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম।
পরে তিনি সাংবাদিকদের জানান, নির্বাচন কমিশনে এসেছিলেন নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিকভাবে যে দায়িত্ব অত্যন্ত সুন্দরভাবে পালন করেছেন, সেজন্য দলের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা; সেইসঙ্গে অভিনন্দন জানানোর জন্য। বিশাল নির্বাচনী কর্মযজ্ঞে অংশীদার হওয়ায় সাংবাদিকদেরও ধন্যবাদ জানান এইচটি ইমাম।
তিনি আরও বলেন, এখানে বিশেষ কয়েকটি ব্যাপার ছিল। যেমন এবারের নির্বাচনের মতো এত বড় আকারের নির্বাচন বাংলাদেশে আগে কখনো হয়নি। বিপুল সংখ্যক মানুষকে একত্রিত করা আগে কখনও হয়নি। যা আমাদের সবচেয়ে গর্বের বিষয়। সরকারের পক্ষ থেকে সাংবিধানিকভাবে যা যা দায়িত্ব পালন করার ছিল, কমিশনকে সহায়তার করার ছিল, প্রত্যেকটি কাজ ছোট থেকে বড় পর্যায় পর্যন্ত তা করেছেন। এই শৃঙ্খলাবোধ কিভাবে ধরে রাখা যায়, সমন্বয়টাকে ধরে রাখা যায় এবং ভবিষ্যত নির্বাচন-উপজেলা নির্বাচনসহ আরো অন্যান্য নির্বাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে করা যায়, স্বচ্ছভাবে করা যায়, গ্রহণযোগ্যভাবে করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
আইনশৃঙখলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রশংসা করে এইচ টি ইমাম বলেন, এবারই প্রথম নির্বাচনের মধ্যে একজনও পুলিশ সদস্য হতাহত হননি। অথচ ২০০১ সালে ৫শ’ জন, ২০০৭ সালে ১৭০ জন, ২০১৪ সালে ৩০৩ জন হতাহত হয়। এ নিয়ে দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা গর্ববোধ করতে পারি। আমরা আগের চাইতে অনেক বেশি পরিপক্ক। আমাদের প্রশাসনিক, সামরিক এবং আইন-শৃঙ্খলার সবদিক থেকে দক্ষতা অনেক বেড়েছে। সেসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের যে দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে, তা অসাধারণ। এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কমিশনের প্রতি জনগণের আস্থা অনেক বেড়েছে বলেই মনে করেন তিনি।
নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হয়েছে দাবি করে আওয়ামী লীগের এ উপদেষ্টা জানান, বিদেশ থেকে যেসব ডেলিগেশন এসেছিল সবাই শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের কথা বলেছেন। আমেরিকা রাষ্ট্রদূত পর্যন্ত বলেছেন, এতো সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন আর হয়নি। আর এবারের মতো দেশি-বিদেশি বিভিন্ন দল যেভাবে অভিনন্দন জানিয়েছেন, যেভাবে স্বীকৃতি পাওয়া গেছে, নির্বাচন পদ্ধতি ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি যে আস্থা সবাই প্রকাশ করেছে তাতে আমরা গর্বিত।
এইচ টি ইমাম আরও জানান, নির্বাচন কমিশন প্রশাসনিক কাঠামোগত কিছু প্রস্তাব দিয়েছে। যেমন- পদোন্নতির কিছু ব্যাপার আছে, নির্বাচন কর্মকর্তারা যারা তাদের আরো উঁচুস্তরে দেয়া, আরো সুন্দরভাবে দায়িত্ব বন্টন করা, তাদের চলাচলের জন্য গাড়ি দেয়া ইত্যাদি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার থেকে শুরু করে সব কমিশনারের নিরাপত্তা, তাদের জন্য বাড়ি-ঘর দেয়াসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
রোববার দুপুরে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদাসহ কমিশনের সঙ্গে এক বৈঠকে, আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল এ ধন্যবাদ জানান। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম।
পরে তিনি সাংবাদিকদের জানান, নির্বাচন কমিশনে এসেছিলেন নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিকভাবে যে দায়িত্ব অত্যন্ত সুন্দরভাবে পালন করেছেন, সেজন্য দলের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা; সেইসঙ্গে অভিনন্দন জানানোর জন্য। বিশাল নির্বাচনী কর্মযজ্ঞে অংশীদার হওয়ায় সাংবাদিকদেরও ধন্যবাদ জানান এইচটি ইমাম।
তিনি আরও বলেন, এখানে বিশেষ কয়েকটি ব্যাপার ছিল। যেমন এবারের নির্বাচনের মতো এত বড় আকারের নির্বাচন বাংলাদেশে আগে কখনো হয়নি। বিপুল সংখ্যক মানুষকে একত্রিত করা আগে কখনও হয়নি। যা আমাদের সবচেয়ে গর্বের বিষয়। সরকারের পক্ষ থেকে সাংবিধানিকভাবে যা যা দায়িত্ব পালন করার ছিল, কমিশনকে সহায়তার করার ছিল, প্রত্যেকটি কাজ ছোট থেকে বড় পর্যায় পর্যন্ত তা করেছেন। এই শৃঙ্খলাবোধ কিভাবে ধরে রাখা যায়, সমন্বয়টাকে ধরে রাখা যায় এবং ভবিষ্যত নির্বাচন-উপজেলা নির্বাচনসহ আরো অন্যান্য নির্বাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে করা যায়, স্বচ্ছভাবে করা যায়, গ্রহণযোগ্যভাবে করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
আইনশৃঙখলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রশংসা করে এইচ টি ইমাম বলেন, এবারই প্রথম নির্বাচনের মধ্যে একজনও পুলিশ সদস্য হতাহত হননি। অথচ ২০০১ সালে ৫শ’ জন, ২০০৭ সালে ১৭০ জন, ২০১৪ সালে ৩০৩ জন হতাহত হয়। এ নিয়ে দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা গর্ববোধ করতে পারি। আমরা আগের চাইতে অনেক বেশি পরিপক্ক। আমাদের প্রশাসনিক, সামরিক এবং আইন-শৃঙ্খলার সবদিক থেকে দক্ষতা অনেক বেড়েছে। সেসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের যে দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে, তা অসাধারণ। এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কমিশনের প্রতি জনগণের আস্থা অনেক বেড়েছে বলেই মনে করেন তিনি।
নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হয়েছে দাবি করে আওয়ামী লীগের এ উপদেষ্টা জানান, বিদেশ থেকে যেসব ডেলিগেশন এসেছিল সবাই শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের কথা বলেছেন। আমেরিকা রাষ্ট্রদূত পর্যন্ত বলেছেন, এতো সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন আর হয়নি। আর এবারের মতো দেশি-বিদেশি বিভিন্ন দল যেভাবে অভিনন্দন জানিয়েছেন, যেভাবে স্বীকৃতি পাওয়া গেছে, নির্বাচন পদ্ধতি ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি যে আস্থা সবাই প্রকাশ করেছে তাতে আমরা গর্বিত।
এইচ টি ইমাম আরও জানান, নির্বাচন কমিশন প্রশাসনিক কাঠামোগত কিছু প্রস্তাব দিয়েছে। যেমন- পদোন্নতির কিছু ব্যাপার আছে, নির্বাচন কর্মকর্তারা যারা তাদের আরো উঁচুস্তরে দেয়া, আরো সুন্দরভাবে দায়িত্ব বন্টন করা, তাদের চলাচলের জন্য গাড়ি দেয়া ইত্যাদি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার থেকে শুরু করে সব কমিশনারের নিরাপত্তা, তাদের জন্য বাড়ি-ঘর দেয়াসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
No comments