অন্যরকম এক ভালবাসা
ভালবাসার
এক নতুন দৃষ্টান্ত দেখাতে চান শেন বারকাউ (২৬) আর জান্নাহ আইলওয়ার্ড (২৫)।
শেন পুরোপুরি বিকলাঙ্গ। চলাফেরা করতে পারেন না। হুইলচেয়ারে তার জীবন
বন্দি। তার সঙ্গী গার্লফ্রেন্ড হান্নাহ। তিনি সবল। সচল। কোনো শারীরিক
সমস্যা নেই তার।
কিন্তু দু’জন দু’জনকে ভালবাসেন। সেই ভালবাসা তারা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চান। তার মাধ্যমে তারা মানুষকে শিক্ষিত করতে চান যে, বিকলাঙ্গা মানুষরা অবহেলার পাত্র বা পাত্রী নন। শেন’কে নিয়ে যখন হান্নাহ বের হন তখন অনেকেই তাদেরকে দেখে ভুল করেন। কেউ ভেবে বসেন তারা ভাইবোন। আবার কেউ মনে করেন অর্থের বিনিময়ে শেন’কে দেখাশোনা করেন হান্নাহ। শেনের যতœআত্মী দেখে অনেকে মনে করে বসেন হান্নাহ বুঝি তার মা। কিন্তু না। এর কোনোটিই নন তিনি। তিনি ¯্রফে ভালবাসেন শেনকে।
শেনের বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভ্যানিয়াতে। তার জন্ম হয় স্পাইনাল মাসকুলার অ্যট্রোফি (এসএমএ) নামের এক রোগ নিয়ে। দু’বছর বয়স থেকে তিনি হুইল চেয়ারে। তারপর থেকে এভাবেই জীবন কাটিয়ে নিচ্ছেন। এখন থেকে তিন বছর আগে তার জীবনী নিয়ে তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র ‘শেনস লাইফ’। তা দেখে হান্নাহ আপ্লুত হন। সিদ্ধান্ত নেন শেনের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন। শেন বই লেখেন। তাতে যে অনুভূতি তিনি তুলে ধরেছেন তার প্রশংসা করেছেন হান্নাহ। তিনি ভেবেছিলেন শেন হবেন খুবই শান্তশিষ্ট একজন মানুষ। এক পর্যায়ে তিনি শেনকে একটি চিঠি লেখেন। এতে তার শারীরিক অক্ষমতার কথা উল্লেখ করেন নি তিনি। এরপর টেক্সট ম্যাসেজ এবং ভিডিও কলে তাদের যোগাযোগ হতে থাকে। মিনেসোটায় একটি কলেজে পড়াশোনা করেন হান্নাহ। শেষ পর্যন্ত সেখান থেকে শেনকে দেখতে ছুটে যান পেনসিলভ্যানিয়াতে। চারদিন ছিলেন সেখানে। এ সময় একজন আরেকজনকে চিনেছেন খুব খাছে থেকে। তাদের মধ্যে ভালবাসার মুকুল ফোটে। সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন তারা জীবনের দীর্ঘ চলার পথে একে অন্যের হাত ধরে থাকবেন।
২০১৮ সাল। এ সময় মিনেসোটার একটি ফ্লাটে উঠে পড়েন তারা দু’জনে। সেখানেই কাটছে তাদের সময়। হান্নাহ এখন গ্রাজুয়েশন করছেন। এরপরেই সন্তান নেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। ইউটিউবে তারা তাদের ভালবাসার ভিডিও প্রকাশ করে যাচ্ছেন। তাতে সাবস্ক্রাইবার এক লাখ ২৭ হাজারেরও বেশি। আর এ সংখ্যা সৃষ্টি হয়েছে মাত্র ৬ মাসে।
কিন্তু দু’জন দু’জনকে ভালবাসেন। সেই ভালবাসা তারা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চান। তার মাধ্যমে তারা মানুষকে শিক্ষিত করতে চান যে, বিকলাঙ্গা মানুষরা অবহেলার পাত্র বা পাত্রী নন। শেন’কে নিয়ে যখন হান্নাহ বের হন তখন অনেকেই তাদেরকে দেখে ভুল করেন। কেউ ভেবে বসেন তারা ভাইবোন। আবার কেউ মনে করেন অর্থের বিনিময়ে শেন’কে দেখাশোনা করেন হান্নাহ। শেনের যতœআত্মী দেখে অনেকে মনে করে বসেন হান্নাহ বুঝি তার মা। কিন্তু না। এর কোনোটিই নন তিনি। তিনি ¯্রফে ভালবাসেন শেনকে।
শেনের বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভ্যানিয়াতে। তার জন্ম হয় স্পাইনাল মাসকুলার অ্যট্রোফি (এসএমএ) নামের এক রোগ নিয়ে। দু’বছর বয়স থেকে তিনি হুইল চেয়ারে। তারপর থেকে এভাবেই জীবন কাটিয়ে নিচ্ছেন। এখন থেকে তিন বছর আগে তার জীবনী নিয়ে তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র ‘শেনস লাইফ’। তা দেখে হান্নাহ আপ্লুত হন। সিদ্ধান্ত নেন শেনের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন। শেন বই লেখেন। তাতে যে অনুভূতি তিনি তুলে ধরেছেন তার প্রশংসা করেছেন হান্নাহ। তিনি ভেবেছিলেন শেন হবেন খুবই শান্তশিষ্ট একজন মানুষ। এক পর্যায়ে তিনি শেনকে একটি চিঠি লেখেন। এতে তার শারীরিক অক্ষমতার কথা উল্লেখ করেন নি তিনি। এরপর টেক্সট ম্যাসেজ এবং ভিডিও কলে তাদের যোগাযোগ হতে থাকে। মিনেসোটায় একটি কলেজে পড়াশোনা করেন হান্নাহ। শেষ পর্যন্ত সেখান থেকে শেনকে দেখতে ছুটে যান পেনসিলভ্যানিয়াতে। চারদিন ছিলেন সেখানে। এ সময় একজন আরেকজনকে চিনেছেন খুব খাছে থেকে। তাদের মধ্যে ভালবাসার মুকুল ফোটে। সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন তারা জীবনের দীর্ঘ চলার পথে একে অন্যের হাত ধরে থাকবেন।
২০১৮ সাল। এ সময় মিনেসোটার একটি ফ্লাটে উঠে পড়েন তারা দু’জনে। সেখানেই কাটছে তাদের সময়। হান্নাহ এখন গ্রাজুয়েশন করছেন। এরপরেই সন্তান নেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। ইউটিউবে তারা তাদের ভালবাসার ভিডিও প্রকাশ করে যাচ্ছেন। তাতে সাবস্ক্রাইবার এক লাখ ২৭ হাজারেরও বেশি। আর এ সংখ্যা সৃষ্টি হয়েছে মাত্র ৬ মাসে।
No comments