বিএনপির নারী প্রার্থীদের সঙ্গে ইইউ প্রতিনিধিদের বৈঠক
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়া বিএনপির নারী প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক
করেছেন ইইউ’র একটি প্রতিনিধিদল। ভোটের দিন কী কী ঘটেছিল, সেদিনের পরিবেশ
নিয়ে বিএনপি নারী প্রার্থীদের অভিজ্ঞতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চেয়েছেন
প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। গতকাল দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের
রাজনৈতিক কার্যালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দুই সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের
সঙ্গে বিএনপির নারী প্রার্থীদের এ বৈঠক হয়। ইইউ প্রতিনিধিদের মধ্যে ছিলেন
ড্যাভিড নয়েল এবং ইরিনি মারিয়া। তবে বৈঠকে দলটির সকল নারী প্রার্থী উপস্থিত
ছিলেন না। বৈঠক শেষে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও বিগত নির্বাচনের প্রার্থী
শামা ওবায়েদ বলেন, নির্বাচনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আসা টেকনিক্যাল
টিম গত দেড় মাস ধরে ঢাকায় আছে। নির্বাচনের প্রক্রিয়া নিয়ে তারা কাজ করেছে।
বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছে।
বিশেষ করে আমরা বিএনপি থেকে যেসব নারী প্রার্থী নির্বাচন করেছিলাম তাদের সঙ্গে ওনারা কিছু কথা বলতে চেয়েছেন। নির্বাচনের ব্যাপারে আমাদের প্রার্থীদের অভিজ্ঞতা কি, নির্বাচনে কী ঘটেছে- সেগুলো নিয়ে কথা বলতে বলেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে শামা ওবায়েদ বলেন, নির্বাচনের দিন কী ঘটেছে সেটা আমাদের চেয়ে তারা বেশি জানেন। কারণ নির্বাচনের দিন ও আগের ঘটনাগুলো আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এসেছে, জাতীয় পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়েছে এবং তারা নিজেরা ঢাকায় ৩০শে ডিসেম্বর বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে জানতে পেরেছেন। আমরা তাদের বলেছি ৩০শে ডিসেম্বর নির্বাচন হয়নি। যেমন আমি ফরিদপুরে নির্বাচন করেছি। আমাদের এলাকায় ২৯শে ডিসেম্বর নির্বাচন হয়ে গেছে। নির্বাচনের দিন সব এজেন্টকে বের করে দেয়া হয়। মূলত ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচনটা ২৯শে ডিসেম্বরই করে ফেলেছে সরকার। শামা বলেন, এই ঘটনা ইইউ’র প্রতিনিধিরা জানেন এবং বিভিন্ন তথ্য তারা নিয়েছেন। তিনি বলেন, কেন্দ্রভিত্তিক যে রেজাল্টগুলো হয়েছে, ওগুলো নিয়ে কথা হয়েছে। প্রত্যেকটি নির্বাচনী এলাকায় গত এক মাসে আমাদের যে নেতাকর্মী গ্রেপ্তার হয়েছে, অনেকে আহত হয়েছেন, অনেকে নিহত হয়েছেন, সেসব তথ্য নিয়ে তারা কথা বলেছেন। তাদের জিজ্ঞাসা ছিল- আমরা নারী প্রার্থী হিসেবে কি ফেস করেছি।
আমরা সেই প্রশ্নগুলোর জবাব দেয়ার চেষ্টা করেছি। তারা কোনো মতামত দিয়েছেন কি-না নির্বাচন নিয়ে এমন প্রশ্নের জবাবে শামা ওবায়েদ বলেন, ওনারা তথ্য কালেক্ট করছেন, এগুলো নিয়ে রিপোর্ট করবেন। তারপর তারা কোনো স্টেটমেন্ট দেবেন। আমরা নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে যাবো, আপিল করবো- সেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে। ইইউ প্রতিনিধি দল নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন, নির্বাচনের প্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন। তারা যেহেতু ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তারা তো ওভাবে কথা বলতে পারেন না। তারা ৩০০ আসনের তথ্য কালেক্ট করছেন। রিপোর্ট বানানোর আগে হয়তো কিছু বলবেন না। রিপোর্ট বানিয়ে তাদের মতামতটা তারা পরে প্রকাশ করবেন। এ সময় বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে রুমানা মাহমুদ, জেবা আমিন খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ করে আমরা বিএনপি থেকে যেসব নারী প্রার্থী নির্বাচন করেছিলাম তাদের সঙ্গে ওনারা কিছু কথা বলতে চেয়েছেন। নির্বাচনের ব্যাপারে আমাদের প্রার্থীদের অভিজ্ঞতা কি, নির্বাচনে কী ঘটেছে- সেগুলো নিয়ে কথা বলতে বলেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে শামা ওবায়েদ বলেন, নির্বাচনের দিন কী ঘটেছে সেটা আমাদের চেয়ে তারা বেশি জানেন। কারণ নির্বাচনের দিন ও আগের ঘটনাগুলো আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এসেছে, জাতীয় পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়েছে এবং তারা নিজেরা ঢাকায় ৩০শে ডিসেম্বর বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে জানতে পেরেছেন। আমরা তাদের বলেছি ৩০শে ডিসেম্বর নির্বাচন হয়নি। যেমন আমি ফরিদপুরে নির্বাচন করেছি। আমাদের এলাকায় ২৯শে ডিসেম্বর নির্বাচন হয়ে গেছে। নির্বাচনের দিন সব এজেন্টকে বের করে দেয়া হয়। মূলত ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচনটা ২৯শে ডিসেম্বরই করে ফেলেছে সরকার। শামা বলেন, এই ঘটনা ইইউ’র প্রতিনিধিরা জানেন এবং বিভিন্ন তথ্য তারা নিয়েছেন। তিনি বলেন, কেন্দ্রভিত্তিক যে রেজাল্টগুলো হয়েছে, ওগুলো নিয়ে কথা হয়েছে। প্রত্যেকটি নির্বাচনী এলাকায় গত এক মাসে আমাদের যে নেতাকর্মী গ্রেপ্তার হয়েছে, অনেকে আহত হয়েছেন, অনেকে নিহত হয়েছেন, সেসব তথ্য নিয়ে তারা কথা বলেছেন। তাদের জিজ্ঞাসা ছিল- আমরা নারী প্রার্থী হিসেবে কি ফেস করেছি।
আমরা সেই প্রশ্নগুলোর জবাব দেয়ার চেষ্টা করেছি। তারা কোনো মতামত দিয়েছেন কি-না নির্বাচন নিয়ে এমন প্রশ্নের জবাবে শামা ওবায়েদ বলেন, ওনারা তথ্য কালেক্ট করছেন, এগুলো নিয়ে রিপোর্ট করবেন। তারপর তারা কোনো স্টেটমেন্ট দেবেন। আমরা নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে যাবো, আপিল করবো- সেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে। ইইউ প্রতিনিধি দল নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন, নির্বাচনের প্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন। তারা যেহেতু ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তারা তো ওভাবে কথা বলতে পারেন না। তারা ৩০০ আসনের তথ্য কালেক্ট করছেন। রিপোর্ট বানানোর আগে হয়তো কিছু বলবেন না। রিপোর্ট বানিয়ে তাদের মতামতটা তারা পরে প্রকাশ করবেন। এ সময় বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে রুমানা মাহমুদ, জেবা আমিন খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments