রংপুরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাস চলছে দাপ্তরিক কাজ by জাভেদ ইকবাল
রংপুর
ভূমিকম্প প্রবণ এলাকার মধ্যে অন্যতম। ফলে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাস এবং
কর্মকাণ্ড পরিচালনা কারও জন্য নিরাপদ নয়। ৪৭টি ঝুঁকিপর্ণ ভবনে এখনও
অসংখ্য মানুষের বসবাসের পাশাপাশি চলছে দাপ্তরিক কর্মকাণ্ড।
রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) থেকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে তাতে সাইবোর্ড দিয়ে ভবন ব্যবহার না করার জন্য নাগরিকদের সতর্ক করা সত্ত্বেও তা মানা হচ্ছে না। এতে করে বড় ধরনের ভূমিকম্পে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞের দাবি, যেসব কারণে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয় মাটিতে থাকা ফল্ট তার মধ্যে অন্যতম। সেই ফল্ট (ফাটল) রংপুরের নিচে অবস্থিত। এদিকে অনেক ভবনের বয়স শতবর্ষ পেরিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। ভবনগুলো ১৮৬৪ থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে নির্মিত হয়েছে। রংপুর সিটি করপোরেশন ও গণপূর্ত অফিস থেকে ৪৭টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭টি সরকারি ও ৩০টি ব্যক্তি মালিকানাধীন। ভবনগুলো আবাসিক ও অফিস ভবন। এগুলোর মধ্যে জেলা জজ আদালত, জেলা ও দায়রা জজের বাসভবন, সার্কিট হাউজ, জোনাল সেটেলমেন্ট রেকর্ড রুম, সদর ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট, জেলা প্রশাসনের বাসভবন, পুলিশ গার্ড সেড, ট্রেজারি ভবন পুরাতন, এডিএম কোর্ট ভবন ও তার রেকর্ড রুম, রেডক্রিসেন্ট ভবন, সিভিল সার্জনের বাসভবন, রংপুর কেন্দ্রীয় কারগার মূল ফাটক, অফিস কাম জেনারেল বাসভান, কারা হাসপাতাল, জেল টয়লেট, সদর হাসপাতার পুরাতন অফিস, সদর হাসপাতালের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের বাসভবন, নগরীর গুপ্তপাড়ায় শাহজাহান আলীর চারতলা বিশিষ্ট ভবন, একই পাড়ার অ্যাডভোকেট কমল মজুমদারের দুই তলা বিশিষ্ট বাসভবন, কামাল কাছনায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক কেন্দ্রের বাড়িভবন, সাতগাড়া পশ্চিম পর্যটন এলাকার শিরিন আহমেদের জরাজীর্ণ ভবন, পার্বতীপুর বজলুর রশিদের দুই তলা বিশিষ্ট বাসভবন, ধাপ মেডিকেলের পশ্চিম পাশে কেল্লাবন্দ যুগীপাড়ার ডা. খন্দকার আখতারুজ্জামানের আটতলা বিশিষ্ট ভবন, সরদারপাড়ার মো. সোহেলের ভবন, মুন্সিপাড়ার মো. আনামের একতলা ভবন, একই এলাকার মৃত হাজী ইছাহাক অপুর দুই তলা বিশিষ্ট ভবন, কেরামত আলী রোডের মো. মতিউর রহমানের সাততলা বিশিষ্ট ভবন, মাহফুজাার রহমান ইসমাইলের আট তলাবিশিষ্ট বাসভবন, রাধাবল্লভ এলাকার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মশিউর রহমান যাদু মিয়ার বাসভবন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পুরাতন ডায়াবেটিস সমিতি, ডা. সাইদুজ্জামান রোবেলের বাসভবন, পাকপাড়ায় রাজার বাসভবন, উত্তর মুলাটোল সরকারি প্রাথমিক স্কুল, মুলাটোলে আজাদুল ইসলামের বাসভবন, মন্টু মিয়ার বাসভবন, লক্ষ্মী সিনেমা হল, মাস্টারপাড়ার ছাত্রবাস, গুপ্তপাড়ার ঢাকা ইঞ্জিলিয়ারিং ওয়ার্কসপ, বায়তুল সাজেদা জামে মসজিদ, জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, কারমাইকেল কলেজ এক নম্বর অ্যাকাডেমিক ভবন, দুই নম্বর প্রশাসনিক ভবন, বেগম রোকেয়া ছাত্রীনিবাস, সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজের তারামন বিবি ছাত্রীনিবাস, রংপুর পলিটেক ইনস্টিটিউটের অ্যাকাডেমিক ভবন, ছাত্রনিবাস, চারটি শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বাসভবন, রংপুর সরকারি কলেজের অ্যাকাডেমিক ভবন, মোসলেম উদ্দিন ছাত্রবাস, বেতপট্টি এলাকার মৃত গোলাম মিয়ার একতলা বিশিষ্ট ভবন, পুলিশ সুপারের বাসভবন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অধিকাংশ ভবনগুলোয় ঝুঁকি নিয়েই লোকজনের বসবাস ও অফিসের কার্যক্রম চলছে। সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ভবনগুলোয় ঝুঁকিপূর্ণ সংবলিত সাইন বোর্ড টাঙিয়ে দেয়া হলেও কেউই তা মানছেন না। সামসুল ইসলাম বলেন, রংপুরের অন্যতম জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ। ভবনটির ছাদ, পিলার এবং দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে। অথচ প্রতিদিনই শত শত মানুষ প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাবেচা করতে মার্কেটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অতিবাহিত করছেন। এদিকে রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অফিসের পরিচালক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান তার চাকরি জীবন শেষ করলেন ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে থেকে। প্রথমে সিভিল সার্জন থাকাকালেও তিনি ওই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ছিলেন। এ ছাড়াও সাবেক সদর হাসপাতালের ঝুঁকিপূর্ণ কোয়ার্টারগুলোয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিম্ন শ্রেণির সরকারি কর্মচারীরা এখনো বাস করছেন।
রংপুর আবহাওয়া অফিসে অবস্থিত ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বলেন, মূলত যেসব কারণে ভূমিকম্প সৃষ্ট হয় এর মধ্যে মাটির ফাটল (ফল্ট) অন্যতম। বাংলাদেশে ২টি ফল্টের অস্তিত্ব আছে এরমধ্যে রংপুর ময়মনসিংহ এবং সিলেট ফল্ট অন্যটি হচ্ছে ভারতের ত্রিপুরা হয়ে খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি হয়ে মিয়ানমার। ফলে রংপুর জেলা সরাসরি প্রথম ফল্টের আওতায়।
রসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আখতার আজাদ জানান, সারা দেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার জন্য যে কমিটি আছে তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করছে। এরই অংশ হিসেবে রংপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার পাশাপাশি বসবাস বন্ধে মানুষকে সচেতন করতে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়া হয়েছে। এর পরও যারা বসবাস করছেন তাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলে তিনি জানান। রংপুর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. লতিফুল ইসলাম বলেন, প্রতি বছরে গণপূর্ত বিভাগ থেকে শতবর্ষী ভবনগুলো কী পর্যায়ে আছে তা পরীক্ষা করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তা অবগত করা হয়। সুউচ্চ ভবন নির্মাণের সময় সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি শতবর্ষী ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাস অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি ঘটাতে পারে।
রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) থেকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে তাতে সাইবোর্ড দিয়ে ভবন ব্যবহার না করার জন্য নাগরিকদের সতর্ক করা সত্ত্বেও তা মানা হচ্ছে না। এতে করে বড় ধরনের ভূমিকম্পে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞের দাবি, যেসব কারণে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয় মাটিতে থাকা ফল্ট তার মধ্যে অন্যতম। সেই ফল্ট (ফাটল) রংপুরের নিচে অবস্থিত। এদিকে অনেক ভবনের বয়স শতবর্ষ পেরিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। ভবনগুলো ১৮৬৪ থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে নির্মিত হয়েছে। রংপুর সিটি করপোরেশন ও গণপূর্ত অফিস থেকে ৪৭টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭টি সরকারি ও ৩০টি ব্যক্তি মালিকানাধীন। ভবনগুলো আবাসিক ও অফিস ভবন। এগুলোর মধ্যে জেলা জজ আদালত, জেলা ও দায়রা জজের বাসভবন, সার্কিট হাউজ, জোনাল সেটেলমেন্ট রেকর্ড রুম, সদর ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট, জেলা প্রশাসনের বাসভবন, পুলিশ গার্ড সেড, ট্রেজারি ভবন পুরাতন, এডিএম কোর্ট ভবন ও তার রেকর্ড রুম, রেডক্রিসেন্ট ভবন, সিভিল সার্জনের বাসভবন, রংপুর কেন্দ্রীয় কারগার মূল ফাটক, অফিস কাম জেনারেল বাসভান, কারা হাসপাতাল, জেল টয়লেট, সদর হাসপাতার পুরাতন অফিস, সদর হাসপাতালের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের বাসভবন, নগরীর গুপ্তপাড়ায় শাহজাহান আলীর চারতলা বিশিষ্ট ভবন, একই পাড়ার অ্যাডভোকেট কমল মজুমদারের দুই তলা বিশিষ্ট বাসভবন, কামাল কাছনায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক কেন্দ্রের বাড়িভবন, সাতগাড়া পশ্চিম পর্যটন এলাকার শিরিন আহমেদের জরাজীর্ণ ভবন, পার্বতীপুর বজলুর রশিদের দুই তলা বিশিষ্ট বাসভবন, ধাপ মেডিকেলের পশ্চিম পাশে কেল্লাবন্দ যুগীপাড়ার ডা. খন্দকার আখতারুজ্জামানের আটতলা বিশিষ্ট ভবন, সরদারপাড়ার মো. সোহেলের ভবন, মুন্সিপাড়ার মো. আনামের একতলা ভবন, একই এলাকার মৃত হাজী ইছাহাক অপুর দুই তলা বিশিষ্ট ভবন, কেরামত আলী রোডের মো. মতিউর রহমানের সাততলা বিশিষ্ট ভবন, মাহফুজাার রহমান ইসমাইলের আট তলাবিশিষ্ট বাসভবন, রাধাবল্লভ এলাকার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মশিউর রহমান যাদু মিয়ার বাসভবন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পুরাতন ডায়াবেটিস সমিতি, ডা. সাইদুজ্জামান রোবেলের বাসভবন, পাকপাড়ায় রাজার বাসভবন, উত্তর মুলাটোল সরকারি প্রাথমিক স্কুল, মুলাটোলে আজাদুল ইসলামের বাসভবন, মন্টু মিয়ার বাসভবন, লক্ষ্মী সিনেমা হল, মাস্টারপাড়ার ছাত্রবাস, গুপ্তপাড়ার ঢাকা ইঞ্জিলিয়ারিং ওয়ার্কসপ, বায়তুল সাজেদা জামে মসজিদ, জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, কারমাইকেল কলেজ এক নম্বর অ্যাকাডেমিক ভবন, দুই নম্বর প্রশাসনিক ভবন, বেগম রোকেয়া ছাত্রীনিবাস, সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজের তারামন বিবি ছাত্রীনিবাস, রংপুর পলিটেক ইনস্টিটিউটের অ্যাকাডেমিক ভবন, ছাত্রনিবাস, চারটি শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বাসভবন, রংপুর সরকারি কলেজের অ্যাকাডেমিক ভবন, মোসলেম উদ্দিন ছাত্রবাস, বেতপট্টি এলাকার মৃত গোলাম মিয়ার একতলা বিশিষ্ট ভবন, পুলিশ সুপারের বাসভবন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অধিকাংশ ভবনগুলোয় ঝুঁকি নিয়েই লোকজনের বসবাস ও অফিসের কার্যক্রম চলছে। সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ভবনগুলোয় ঝুঁকিপূর্ণ সংবলিত সাইন বোর্ড টাঙিয়ে দেয়া হলেও কেউই তা মানছেন না। সামসুল ইসলাম বলেন, রংপুরের অন্যতম জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ। ভবনটির ছাদ, পিলার এবং দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে। অথচ প্রতিদিনই শত শত মানুষ প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাবেচা করতে মার্কেটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অতিবাহিত করছেন। এদিকে রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অফিসের পরিচালক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান তার চাকরি জীবন শেষ করলেন ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে থেকে। প্রথমে সিভিল সার্জন থাকাকালেও তিনি ওই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ছিলেন। এ ছাড়াও সাবেক সদর হাসপাতালের ঝুঁকিপূর্ণ কোয়ার্টারগুলোয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিম্ন শ্রেণির সরকারি কর্মচারীরা এখনো বাস করছেন।
রংপুর আবহাওয়া অফিসে অবস্থিত ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বলেন, মূলত যেসব কারণে ভূমিকম্প সৃষ্ট হয় এর মধ্যে মাটির ফাটল (ফল্ট) অন্যতম। বাংলাদেশে ২টি ফল্টের অস্তিত্ব আছে এরমধ্যে রংপুর ময়মনসিংহ এবং সিলেট ফল্ট অন্যটি হচ্ছে ভারতের ত্রিপুরা হয়ে খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি হয়ে মিয়ানমার। ফলে রংপুর জেলা সরাসরি প্রথম ফল্টের আওতায়।
রসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আখতার আজাদ জানান, সারা দেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার জন্য যে কমিটি আছে তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করছে। এরই অংশ হিসেবে রংপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার পাশাপাশি বসবাস বন্ধে মানুষকে সচেতন করতে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়া হয়েছে। এর পরও যারা বসবাস করছেন তাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলে তিনি জানান। রংপুর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. লতিফুল ইসলাম বলেন, প্রতি বছরে গণপূর্ত বিভাগ থেকে শতবর্ষী ভবনগুলো কী পর্যায়ে আছে তা পরীক্ষা করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তা অবগত করা হয়। সুউচ্চ ভবন নির্মাণের সময় সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি শতবর্ষী ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাস অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি ঘটাতে পারে।
No comments