আবারো ঝাঁজ বেড়েছে পিয়াজের
রমজান
শুরুর আগে আবারো পিয়াজের দাম বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে খুচরা বাজারগুলোতে
পিয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। বেড়েছে পাইকারি বাজারেও।
অন্যদিকে সরবরাহ ঘাটতির অজুহাতে সবজির দামও বেড়েছে। গত সপ্তাহে বেড়ে যাওয়া
বেগুনের দাম আরো এক দফা বেড়ে কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকায় পৌঁছে গেছে। খুচরা
বিক্রেতারা বলছেন, আরো বাড়তে পারে। আর পাইকাররা বলছেন, বাজারে কোনো
মানিটরিং না থাকায় ইচ্ছেমতো পিয়াজের দাম হাঁকাচ্ছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। তবে
ক্রেতাদের অভিযোগ, সরবরাহ বেশি থাকা সত্ত্বেও বাড়তি দাম নিচ্ছে বিক্রেতারা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রমজান আসছে। রোজা এলেই একশ্রেণির অসাধু মুনাফালোভী
মজুতদার ও ব্যবসায়ীরা কৌশলে পণ্যের দাম বাড়ায়। তা না হলে তিনদিনের ব্যবধানে
কেন পিয়াজের দাম ১০ টাকা বাড়বে? রাজধানীর কাওরানবাজার, সেগুনবাগিচা এবং
হাতিরপুলসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে বাজারগুলোতে দেশি পিয়াজ মান ভেদে বিক্রি হয়েছে ২৮ থেকে ৩৫ টাকায়, আমদানি করা পিয়াজ বিক্রি হয়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। কিন্তু এখন এক কেজি দেশি পিয়াজ কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা। কোথাও কোথাও আবার ৫০ টাকায় বিক্রিরও খবর পাওয়া গেছে। আর আমদানি করা পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। যদিও গত বছরের এ সময়ে বাজারে দেশি পিয়াজের কেজিপ্রতি দাম ছিল ৩২ থেকে ৩৫ টাকা আর আমদানি করা পিয়াজের দাম ছিল ২৩ থেকে ২৫ টাকা।
কাওরানবাজারে কাইকারি প্রতি পাল্লা (৫ কেজি) দেশি পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা আর আমদানি করা পিয়াজ ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। সেই হিসাবে দেশি পিয়াজের কেজি ৪৪ টাকা আর আমদানি করা পিয়াজের কেজি পড়ছে ২৮ টাকা। ঠিক এক সপ্তাহ আগে কারওয়ানবাজারে কেজিপ্রতি দেশি পিয়াজ ছিল ৩৪ টাকা এবং ভারতীয় পিয়াজ ছিল ২৫ টাকা। এই বাজারের পিয়াজ বিক্রেতা সাদেকুল বলেন, মাঝখানে কিছুদিন দাম স্থিতিশীল ছিল। এখন মোকামে দাম বাড়তে শুরু করেছে। খুচরা বাজারে এর সঙ্গে আরো যুক্ত হচ্ছে ৫ থেকে ১০ টাকা।
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে, এক মাসে পিয়াজের দাম বেড়েছে গড়ে প্রায় ১৫ শতাংশ। এ সময়ে দেশি পিয়াজের দাম ১০.৬৭ শতাংশ এবং আমদানি করা পিয়াজের দাম বেড়েছে ৮.৩৩ শতাংশ। টিসিবি হিসাবে, বাজারে এখন দেশি পিয়াজের দাম ৪০-৫০ টাকা, যা এক মাস আগের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি।
পিয়াজের পাশাপাশি আমদানি করা রসুনের দামও কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা বেড়েছে। পাইকারি পর্যায়ে দাম বাড়ার কারণেই খুচরায় দাম বাড়তে শুরু করেছে বলে বিক্রেতারা জানিয়েছেন। তবে দেশি রসুন আগের মতোই প্রতিকেজি ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগে চীনা রসুন প্রতিকেজি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হলেও গত সপ্তাহে তা বেড়ে গিয়ে ৯০ টাকায় বিক্রি হয়। চলতি সপ্তাহে চীনা রসুনের দাম প্রতিকেজি ১২০ টাকা। রসুনের মতো বিভিন্ন মানের আদার দামও গত দুই সপ্তাহে ৮০ টাকা থেকে বেড়ে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শ্যামবাজার বণিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মহসিন উদ্দিন ভুলু মিয়া বলেন, অন্যান্য সময় প্রতিদিন ২০ থেকে ২৫ ট্রাক পণ্য আমদানি হয়। গত সপ্তাহে মাত্র ৪ থেকে ৫ ট্রাক পণ্য আমদানি হয়েছে। সেকারণেই এখন দামটা একটু বেশি। সরবরাহ স্বাভাবিক হলে দামও কমে আসবে। ভুলু মিয়া বলেন, বাংলাদেশের পিয়াজের বাজার পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের রপ্তানির উপর নির্ভর করে। তারা রপ্তানি কমিয়ে দিলেই বেড়ে যায় বাংলাদেশের পিয়াজের বাজার।
এদিকে বাজারে বেশির ভাগ সবজির কেজি ৫০ টাকার ওপরে। ৫০ টাকা কেজির নিচে শুধু করলা ও পটল মিলছে।
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, বাজারে টমেটো, লাউ, করলা, পটল, ঢেঁড়স, বরবটির সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে। তবে রোজার আগে হওয়ায় এখন সব সবজির দামই চড়া।
বেগুনের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া বিষয়ে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতি বছর রমজান আসার আগেই বেগুনের চাহিদা ও দাম বেড়ে যায়। এবারও সেটাই হয়েছে। তবে বাজারে সাদা ও লাল গোল বেগুনের দাম কম হলেও লম্বা বেগুনের চাহিদা বেশি। সবজি বিক্রেতা তসলিম বলেন, গত সপ্তাহে যে বেগুন ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি, তা ৮০ টাকার নিচে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আড়তে বেগুনের দাম অনেক বেড়ে গেছে। এই অবস্থা অব্যাহত থাকলে সমনের সপ্তাহে দেখবেন বেগুন ১০০ টাকা হয়ে গেছে।
এদিকে গত সপ্তাহে ৩৫-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া পটলের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে দাম বেড়েছে অন্য সবজিগুলোর। ৩৫-৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া বরবটি ও ঢেঁড়সের দাম বেড়ে ৫৫-৬০ টাকা হয়েছে। ৪০ টাকার শিম বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে ২০-৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া পাকা টমেটোর দাম বেড়ে ৪০-৫০ টাকা হয়েছে। ৩০-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া করলার দাম বেড়ে ৪৫-৫০ টাকা হয়েছে। গত সপ্তাহে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া গাজরের দাম বেড়ে হয়েছে ৬০ টাকা। আর ৩০ টাকার শসার দাম বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। তবে লাল শাক, সবুজ ডাঁটা শাক, পাট শাক, কলমি শাক আগের সপ্তাহের মতো ৫-১০ টাকা আটি বিক্রি হচ্ছে। পুঁইশাক বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকায়।
বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের ছোলা বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ৭০ টাকায়। এ ছাড়া ৬৪ টাকা ও ৬৫ টাকা দরেও ছোলা বিক্রি হচ্ছে। কাবলি বুট প্রতি কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া খেসারি ডাল কেজিপ্রতি ৫৫ টাকা, ডাবলি ৩৮ টাকা, মসুর ডাল ৫৫ টাকা থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা খেজুরের দামও স্বাভাবিক রয়েছে। বাজারে এখন সবচেয়ে ভালো মানের খেজুর বা মরিয়ম খেজুরের কেজি ৭৫০ টাকা, তিউনিশীয় খেজুর ৩৮০ টাকা, দাবাস খেজুর ২৪০ টাকা এবং খোলা খেজুর ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে বাজারগুলোতে দেশি পিয়াজ মান ভেদে বিক্রি হয়েছে ২৮ থেকে ৩৫ টাকায়, আমদানি করা পিয়াজ বিক্রি হয়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। কিন্তু এখন এক কেজি দেশি পিয়াজ কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা। কোথাও কোথাও আবার ৫০ টাকায় বিক্রিরও খবর পাওয়া গেছে। আর আমদানি করা পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। যদিও গত বছরের এ সময়ে বাজারে দেশি পিয়াজের কেজিপ্রতি দাম ছিল ৩২ থেকে ৩৫ টাকা আর আমদানি করা পিয়াজের দাম ছিল ২৩ থেকে ২৫ টাকা।
কাওরানবাজারে কাইকারি প্রতি পাল্লা (৫ কেজি) দেশি পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা আর আমদানি করা পিয়াজ ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। সেই হিসাবে দেশি পিয়াজের কেজি ৪৪ টাকা আর আমদানি করা পিয়াজের কেজি পড়ছে ২৮ টাকা। ঠিক এক সপ্তাহ আগে কারওয়ানবাজারে কেজিপ্রতি দেশি পিয়াজ ছিল ৩৪ টাকা এবং ভারতীয় পিয়াজ ছিল ২৫ টাকা। এই বাজারের পিয়াজ বিক্রেতা সাদেকুল বলেন, মাঝখানে কিছুদিন দাম স্থিতিশীল ছিল। এখন মোকামে দাম বাড়তে শুরু করেছে। খুচরা বাজারে এর সঙ্গে আরো যুক্ত হচ্ছে ৫ থেকে ১০ টাকা।
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে, এক মাসে পিয়াজের দাম বেড়েছে গড়ে প্রায় ১৫ শতাংশ। এ সময়ে দেশি পিয়াজের দাম ১০.৬৭ শতাংশ এবং আমদানি করা পিয়াজের দাম বেড়েছে ৮.৩৩ শতাংশ। টিসিবি হিসাবে, বাজারে এখন দেশি পিয়াজের দাম ৪০-৫০ টাকা, যা এক মাস আগের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি।
পিয়াজের পাশাপাশি আমদানি করা রসুনের দামও কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা বেড়েছে। পাইকারি পর্যায়ে দাম বাড়ার কারণেই খুচরায় দাম বাড়তে শুরু করেছে বলে বিক্রেতারা জানিয়েছেন। তবে দেশি রসুন আগের মতোই প্রতিকেজি ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগে চীনা রসুন প্রতিকেজি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হলেও গত সপ্তাহে তা বেড়ে গিয়ে ৯০ টাকায় বিক্রি হয়। চলতি সপ্তাহে চীনা রসুনের দাম প্রতিকেজি ১২০ টাকা। রসুনের মতো বিভিন্ন মানের আদার দামও গত দুই সপ্তাহে ৮০ টাকা থেকে বেড়ে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শ্যামবাজার বণিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মহসিন উদ্দিন ভুলু মিয়া বলেন, অন্যান্য সময় প্রতিদিন ২০ থেকে ২৫ ট্রাক পণ্য আমদানি হয়। গত সপ্তাহে মাত্র ৪ থেকে ৫ ট্রাক পণ্য আমদানি হয়েছে। সেকারণেই এখন দামটা একটু বেশি। সরবরাহ স্বাভাবিক হলে দামও কমে আসবে। ভুলু মিয়া বলেন, বাংলাদেশের পিয়াজের বাজার পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের রপ্তানির উপর নির্ভর করে। তারা রপ্তানি কমিয়ে দিলেই বেড়ে যায় বাংলাদেশের পিয়াজের বাজার।
এদিকে বাজারে বেশির ভাগ সবজির কেজি ৫০ টাকার ওপরে। ৫০ টাকা কেজির নিচে শুধু করলা ও পটল মিলছে।
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, বাজারে টমেটো, লাউ, করলা, পটল, ঢেঁড়স, বরবটির সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে। তবে রোজার আগে হওয়ায় এখন সব সবজির দামই চড়া।
বেগুনের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া বিষয়ে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতি বছর রমজান আসার আগেই বেগুনের চাহিদা ও দাম বেড়ে যায়। এবারও সেটাই হয়েছে। তবে বাজারে সাদা ও লাল গোল বেগুনের দাম কম হলেও লম্বা বেগুনের চাহিদা বেশি। সবজি বিক্রেতা তসলিম বলেন, গত সপ্তাহে যে বেগুন ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি, তা ৮০ টাকার নিচে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আড়তে বেগুনের দাম অনেক বেড়ে গেছে। এই অবস্থা অব্যাহত থাকলে সমনের সপ্তাহে দেখবেন বেগুন ১০০ টাকা হয়ে গেছে।
এদিকে গত সপ্তাহে ৩৫-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া পটলের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে দাম বেড়েছে অন্য সবজিগুলোর। ৩৫-৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া বরবটি ও ঢেঁড়সের দাম বেড়ে ৫৫-৬০ টাকা হয়েছে। ৪০ টাকার শিম বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে ২০-৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া পাকা টমেটোর দাম বেড়ে ৪০-৫০ টাকা হয়েছে। ৩০-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া করলার দাম বেড়ে ৪৫-৫০ টাকা হয়েছে। গত সপ্তাহে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া গাজরের দাম বেড়ে হয়েছে ৬০ টাকা। আর ৩০ টাকার শসার দাম বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। তবে লাল শাক, সবুজ ডাঁটা শাক, পাট শাক, কলমি শাক আগের সপ্তাহের মতো ৫-১০ টাকা আটি বিক্রি হচ্ছে। পুঁইশাক বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকায়।
বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের ছোলা বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ৭০ টাকায়। এ ছাড়া ৬৪ টাকা ও ৬৫ টাকা দরেও ছোলা বিক্রি হচ্ছে। কাবলি বুট প্রতি কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া খেসারি ডাল কেজিপ্রতি ৫৫ টাকা, ডাবলি ৩৮ টাকা, মসুর ডাল ৫৫ টাকা থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা খেজুরের দামও স্বাভাবিক রয়েছে। বাজারে এখন সবচেয়ে ভালো মানের খেজুর বা মরিয়ম খেজুরের কেজি ৭৫০ টাকা, তিউনিশীয় খেজুর ৩৮০ টাকা, দাবাস খেজুর ২৪০ টাকা এবং খোলা খেজুর ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
No comments