নির্মাণের ৮ মাসে ধসে গেল ব্রিজ
রাজারহাটে
ব্রিজ নির্মাণের মাত্র ৮ মাসের ব্যবধানে পাটাতন ধসে যাওয়ায় চলাচলের অযোগ্য
হয়ে পড়েছে। এরপরও ঝুঁকিপূর্ণভাবে ওই ব্রিজের উপর দিয়ে পথচারী ও যানবাহন
যাতায়াত করছে প্রতিনিয়ত।
এলাকাবাসী ও পথচারীরা জানান, নাজিমখান থেকে রতিগ্রাম যাওয়ার পথিমধ্যে বাছরা ঈদগাহ মাঠেরপাড় নামক এলাকায় গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ব্রিজটির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়। এর পর কর্তৃপক্ষ জনসাধারণের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দেয়। কিন্তু ব্রিজটি নির্মাণের মাত্র ২ মাস অতিবাহিত না হতেই ব্রিজের পাটাতনে ফাটল দেখা দেয়। বিষয়টি নির্মাণাধীন ঠিকাদার জানার পর তড়িঘড়ি করে ফাটলের স্থানগুলোতে সিমেন্ট-বালু দিয়ে রাতারাতি ঢেকে দেয়া হয়। কিন্তু ৬ মাস অতিবাহিত না হতেই ব্রিজের পুরো পাটাতন ধসে পড়ায় তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। যেকোনো মুহূর্তে ব্রিজের পাটাতনের পুরো ঢালাই ভেঙ্গে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে এলাকাবাসীর আশংকা।
উল্লেখ্য, নর্দান বাংলাদেশ ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার অর্থায়নে ৫ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ টাকা ৪৬ পয়সার বিপরীতে জেভিএম/এস বসুন্ধরা এন্ড মেসার্স খায়রুল এন্টারপ্রাইজ কুড়িগ্রাম ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি গত ২৫শে নভেম্বর ১৬ইং নাজিমখান জেসি হতে রতিগ্রাম জেসি পর্যন্ত ৭.৭৫ কিমি রাস্তাসহ ২টি বক্স কালভার্ট ও একটি ক্রসড্রেন ২৪শে নভেম্বর ১৭ইং তারিখে কাজ সমাপ্ত করার কথা ছিল। কিন্তু কার্যাদেশ মোতাবেক কাজ সমাপ্ত করতে পারেনি ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। বারবার ওই প্রতিষ্ঠানকে দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য তাগাদা দিয়েছিল স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। এরপর তড়িঘড়ি করে রাস্তাটির কাজ বাদ দিয়ে শুধু ব্রিজের কাজ সমাপ্ত করে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। সরজমিনে কথা হয় এলাকাবাসী আঃ রহিম, ফুল মিয়া, সাহেব আলী, রোস্তমসহ অনেকে অভিযোগ করে জানান, ব্রিজটি নির্মাণে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করায় এ সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া ইস্টিমেট অনুযায়ী কাজ হয়নি। যার ফলে ব্রিজটি তৈরি করার পর পরই ফাটলসহ নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয়। সবশেষে গত ১লা মে মঙ্গলবার ব্রিজটির পাটাতন ধসে যায়। এ ব্যাপারে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের জেনারেল ম্যানেজার সিরাজুল ইসলাম সিরাজ স্বীকার করে জানান, হাওয়া হওয়ার কারণে ব্রিজটির প্যাটান স্ট্যান্ড উঠে গেছে। কাজটির তদারককারি কর্মকর্তা রাজারহাট উপজেলা প্রকৌশলী জি কে এম আনোয়ারুল আলম বলেন, আমি ব্রিজটি দেখে এসেছি, রাস্তার মসলা ব্রিজের উপর তৈরি করায় মসলা উঠে গিয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী ও পথচারীরা জানান, নাজিমখান থেকে রতিগ্রাম যাওয়ার পথিমধ্যে বাছরা ঈদগাহ মাঠেরপাড় নামক এলাকায় গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ব্রিজটির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়। এর পর কর্তৃপক্ষ জনসাধারণের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দেয়। কিন্তু ব্রিজটি নির্মাণের মাত্র ২ মাস অতিবাহিত না হতেই ব্রিজের পাটাতনে ফাটল দেখা দেয়। বিষয়টি নির্মাণাধীন ঠিকাদার জানার পর তড়িঘড়ি করে ফাটলের স্থানগুলোতে সিমেন্ট-বালু দিয়ে রাতারাতি ঢেকে দেয়া হয়। কিন্তু ৬ মাস অতিবাহিত না হতেই ব্রিজের পুরো পাটাতন ধসে পড়ায় তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। যেকোনো মুহূর্তে ব্রিজের পাটাতনের পুরো ঢালাই ভেঙ্গে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে এলাকাবাসীর আশংকা।
উল্লেখ্য, নর্দান বাংলাদেশ ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার অর্থায়নে ৫ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ টাকা ৪৬ পয়সার বিপরীতে জেভিএম/এস বসুন্ধরা এন্ড মেসার্স খায়রুল এন্টারপ্রাইজ কুড়িগ্রাম ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি গত ২৫শে নভেম্বর ১৬ইং নাজিমখান জেসি হতে রতিগ্রাম জেসি পর্যন্ত ৭.৭৫ কিমি রাস্তাসহ ২টি বক্স কালভার্ট ও একটি ক্রসড্রেন ২৪শে নভেম্বর ১৭ইং তারিখে কাজ সমাপ্ত করার কথা ছিল। কিন্তু কার্যাদেশ মোতাবেক কাজ সমাপ্ত করতে পারেনি ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। বারবার ওই প্রতিষ্ঠানকে দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য তাগাদা দিয়েছিল স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। এরপর তড়িঘড়ি করে রাস্তাটির কাজ বাদ দিয়ে শুধু ব্রিজের কাজ সমাপ্ত করে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। সরজমিনে কথা হয় এলাকাবাসী আঃ রহিম, ফুল মিয়া, সাহেব আলী, রোস্তমসহ অনেকে অভিযোগ করে জানান, ব্রিজটি নির্মাণে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করায় এ সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া ইস্টিমেট অনুযায়ী কাজ হয়নি। যার ফলে ব্রিজটি তৈরি করার পর পরই ফাটলসহ নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয়। সবশেষে গত ১লা মে মঙ্গলবার ব্রিজটির পাটাতন ধসে যায়। এ ব্যাপারে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের জেনারেল ম্যানেজার সিরাজুল ইসলাম সিরাজ স্বীকার করে জানান, হাওয়া হওয়ার কারণে ব্রিজটির প্যাটান স্ট্যান্ড উঠে গেছে। কাজটির তদারককারি কর্মকর্তা রাজারহাট উপজেলা প্রকৌশলী জি কে এম আনোয়ারুল আলম বলেন, আমি ব্রিজটি দেখে এসেছি, রাস্তার মসলা ব্রিজের উপর তৈরি করায় মসলা উঠে গিয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
No comments