পরশুরামে ভুট্টার বাম্পার ফলন by এম এ হাসান
পরশুরামে
প্রথম বারের মতো ৩৪ বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করা হয়েছে। এখানকার মাটি
ভুট্টা চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী হওয়ায় ভুট্টা চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা
রয়েছে। প্রথমবারের মতো ভুট্টার চাষ হওয়ায় ‘আশার আলো’ দেখছেন কৃষকরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, পরশুরাম পৌরসভা, মির্জানগর, চিথলিয়া ও বক্সমাহমুদ ইউনিয়নের ৮ গ্রামে ৩৪ বিঘা জমিতে চলতি রবি মৌসুমে ভুট্টা চাষাবাদ করা হয়েছে। কৃষকদের ভুট্টা চাষে আগ্রহী করে তুলতে কৃষি অফিস থেকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের পরামর্শে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে উচ্চ ফলনশীল ‘ইয়েন’ জাতের ভুট্টার বীজ রোপণ করা হয়। প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে মে মাসের শেষের দিকে ক্ষেত থেকে ভুট্টা ঘরে তোলা যাবে। রোপণের মাত্র ৪ মাসের মধ্যেই ফসল ঘরে তোলা সম্ভব বলে কৃষকরা ভুট্টা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
বক্সমাহমুদ ইউনিয়নের উত্তর টেটেশ্বর গ্রামের ভুট্টাচাষি জালাল আহমেদ জানান, ভুট্টা উৎপাদনে সেচ কম লাগে। খরচ কম ও স্বল্প সময়ে এ ফসল হয়ে থাকে বলে ৮ বিঘা জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছি। ফলনও ভালো হয়েছে। বাংলাদেশ মৃত্তিকা সম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)র এক গবেষণায় দেখা গেছে, মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদী বিধৌত পরশুরামের অধিকাংশ মাটি বেলে দোঁআশ প্রকৃতির মাটি। যা ভুট্টা, মাসকলাইসহ দানাদার ফসল চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। েবৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে,ধান ও গমের তুলনায় ভুট্টার পুষ্টিমান বেশি। ভুট্টায় ১১ ভাগ আমিষ জাতীয় উপাদান রয়েছে। আমিষে অ্যামিনো এসিড, ট্রিপ্টোফ্যান ও লাইসিন অধিক পরিমাণে আছে। এছাড়া ভুট্টার প্রতি দানায় প্রায় ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘এ’ থাকে। উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা উত্তম মজুমদার জানান, এখানকার মাটি দোঁআশ, বেলে দোঁআশ মাটি হওয়ায় ভুট্টা চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। কৃষকদের ভুট্টা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষি অফিস থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিসার সিরাজুল ইসলাম জানান, পানি সংকটের কারণে বোরো ফসল অনেক সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভুট্টা চাষে পানির তেমন প্রয়োজন হয় না। বোরো ফসলের বিকল্প হিসেবে এখানে ভুট্টা চাষের উজ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, পরশুরাম পৌরসভা, মির্জানগর, চিথলিয়া ও বক্সমাহমুদ ইউনিয়নের ৮ গ্রামে ৩৪ বিঘা জমিতে চলতি রবি মৌসুমে ভুট্টা চাষাবাদ করা হয়েছে। কৃষকদের ভুট্টা চাষে আগ্রহী করে তুলতে কৃষি অফিস থেকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের পরামর্শে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে উচ্চ ফলনশীল ‘ইয়েন’ জাতের ভুট্টার বীজ রোপণ করা হয়। প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে মে মাসের শেষের দিকে ক্ষেত থেকে ভুট্টা ঘরে তোলা যাবে। রোপণের মাত্র ৪ মাসের মধ্যেই ফসল ঘরে তোলা সম্ভব বলে কৃষকরা ভুট্টা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
বক্সমাহমুদ ইউনিয়নের উত্তর টেটেশ্বর গ্রামের ভুট্টাচাষি জালাল আহমেদ জানান, ভুট্টা উৎপাদনে সেচ কম লাগে। খরচ কম ও স্বল্প সময়ে এ ফসল হয়ে থাকে বলে ৮ বিঘা জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছি। ফলনও ভালো হয়েছে। বাংলাদেশ মৃত্তিকা সম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)র এক গবেষণায় দেখা গেছে, মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদী বিধৌত পরশুরামের অধিকাংশ মাটি বেলে দোঁআশ প্রকৃতির মাটি। যা ভুট্টা, মাসকলাইসহ দানাদার ফসল চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। েবৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে,ধান ও গমের তুলনায় ভুট্টার পুষ্টিমান বেশি। ভুট্টায় ১১ ভাগ আমিষ জাতীয় উপাদান রয়েছে। আমিষে অ্যামিনো এসিড, ট্রিপ্টোফ্যান ও লাইসিন অধিক পরিমাণে আছে। এছাড়া ভুট্টার প্রতি দানায় প্রায় ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘এ’ থাকে। উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা উত্তম মজুমদার জানান, এখানকার মাটি দোঁআশ, বেলে দোঁআশ মাটি হওয়ায় ভুট্টা চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। কৃষকদের ভুট্টা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষি অফিস থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিসার সিরাজুল ইসলাম জানান, পানি সংকটের কারণে বোরো ফসল অনেক সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভুট্টা চাষে পানির তেমন প্রয়োজন হয় না। বোরো ফসলের বিকল্প হিসেবে এখানে ভুট্টা চাষের উজ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।
No comments