ডাক্তাররা বেশ প্রভাবশালী ও তদবিরে পাকা: স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী
ডাক্তাররা
বেশ প্রভাবশালী ও তদবিরে পাকা বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার
কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহেদ মালেক স্বপন। আজ সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর
পর্বে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তার না থাকা নিয়ে একাধিক সংসদ
সদস্যদের ক্ষোভের জবাব দিতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রশ্নোত্তর পর্বের এক পর্যায়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সংসদ সদস্য মো. ইয়াসিন আলীর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডাক্তাররা প্রভাবশালী বলে তদবির করে বদলি হয়ে যায়। অনেকে তদবির করে উচ্চতর ডিগ্রী ও প্রশিক্ষণে চলে যায়। তিনি আরো বলেন, দেশে ডাক্তারের স্বল্পতা রয়েছে। যে কারণে অনেক হাসপাতালেই চাহিদা থাকা সত্ত্বেও পর্যাপ্ত ডাক্তার দেওয়া সম্ভব হয় না।
তবে যদি কোন হাসপাতালে বিশেষ কোন ডাক্তারের অভাব থাকে তাহলে অন্য হাসপাতাল থেকে নিয়ে হয়তো পূরণ করা যাবে।
আওয়ামী লীগের সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশের ক্যান্সার চিকিৎসা আরো আধুনিকায়ণ ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সরকারের ব্যাপক পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতি বছরই ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বৃদ্ধি ও দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ চিকিৎসক গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ক্যান্সার রোগীদের ওষুধ (কেমোথেরাপী) সহজলভ্য করা হয়েছে। প্রায় সকল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিনামূল্যে বা স্বল্প মূল্যে ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। ক্যান্সার রোগ চিকিৎসার পরিধি বৃদ্ধি, সহজলভ্য ও মানোন্নয়নে সরকার ইতোমধ্যেই বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো জানান, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালকে এ সরকারের আমলেই ২০০৯ সালে ৫০ শয্যা থেকে ১৫০ শয্যায় এবং ২০১৫ সালে ১৫০ শয্যা থেকে ৩শ’ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ অন্যান্য মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যান্সার ইউনিটের শয্যা সংখ্যাও বৃদ্ধির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বিনামূল্যে ক্যান্সার চিকিৎসার ওষুধ (কেমোথেরাপী) রোগীদের প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দরিদ্র রোগীদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিশেষ অনুদান দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য অত্যাধুনিক রেডিওথেরাপী চিকিৎসার আধুনিক নতুন মেশিন ইতোমধ্যেই সংযোজন করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন হাসপাতালে মহিলাদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য কয়েকটি ব্রাকিথেরাপী মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসমূহে পর্যায়ক্রমে পুরাতন রেডিওথেরাপী মেশিন (কোবাল্ড-৬০)-এর স্থলে নতুন মেশিন প্রতিস্থাপনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। স্বতন্ত্র সদস্য মো. আব্দুল মতিনের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ট্যানারীর বিষাক্ত বর্জ্য দিয়ে তৈরি পোল্ট্রি এবং ফিস ফিড দেশে ক্যান্সারসহ অনেক জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো বিভিন্ন প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
প্রশ্নোত্তর পর্বের এক পর্যায়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সংসদ সদস্য মো. ইয়াসিন আলীর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডাক্তাররা প্রভাবশালী বলে তদবির করে বদলি হয়ে যায়। অনেকে তদবির করে উচ্চতর ডিগ্রী ও প্রশিক্ষণে চলে যায়। তিনি আরো বলেন, দেশে ডাক্তারের স্বল্পতা রয়েছে। যে কারণে অনেক হাসপাতালেই চাহিদা থাকা সত্ত্বেও পর্যাপ্ত ডাক্তার দেওয়া সম্ভব হয় না।
তবে যদি কোন হাসপাতালে বিশেষ কোন ডাক্তারের অভাব থাকে তাহলে অন্য হাসপাতাল থেকে নিয়ে হয়তো পূরণ করা যাবে।
আওয়ামী লীগের সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশের ক্যান্সার চিকিৎসা আরো আধুনিকায়ণ ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সরকারের ব্যাপক পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতি বছরই ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বৃদ্ধি ও দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ চিকিৎসক গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ক্যান্সার রোগীদের ওষুধ (কেমোথেরাপী) সহজলভ্য করা হয়েছে। প্রায় সকল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিনামূল্যে বা স্বল্প মূল্যে ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। ক্যান্সার রোগ চিকিৎসার পরিধি বৃদ্ধি, সহজলভ্য ও মানোন্নয়নে সরকার ইতোমধ্যেই বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো জানান, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালকে এ সরকারের আমলেই ২০০৯ সালে ৫০ শয্যা থেকে ১৫০ শয্যায় এবং ২০১৫ সালে ১৫০ শয্যা থেকে ৩শ’ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ অন্যান্য মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যান্সার ইউনিটের শয্যা সংখ্যাও বৃদ্ধির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বিনামূল্যে ক্যান্সার চিকিৎসার ওষুধ (কেমোথেরাপী) রোগীদের প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দরিদ্র রোগীদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিশেষ অনুদান দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য অত্যাধুনিক রেডিওথেরাপী চিকিৎসার আধুনিক নতুন মেশিন ইতোমধ্যেই সংযোজন করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন হাসপাতালে মহিলাদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য কয়েকটি ব্রাকিথেরাপী মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসমূহে পর্যায়ক্রমে পুরাতন রেডিওথেরাপী মেশিন (কোবাল্ড-৬০)-এর স্থলে নতুন মেশিন প্রতিস্থাপনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। স্বতন্ত্র সদস্য মো. আব্দুল মতিনের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ট্যানারীর বিষাক্ত বর্জ্য দিয়ে তৈরি পোল্ট্রি এবং ফিস ফিড দেশে ক্যান্সারসহ অনেক জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো বিভিন্ন প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
No comments