‘চীনা সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে পারে’
চীন ২০২০ সালের মধ্যে একটি আধুনিক সামরিক বাহিনী গড়ে তুলতে যাচ্ছে। চীনা সামরিক বাহিনীর এই আধুনিকায়ন এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে পারে। পেন্টাগনের এক বার্ষিক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়; তবে এ প্রতিবেদনের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে চীন।
বেইজিংয়ের সশস্ত্র বাহিনীর বার্ষিক মূল্যায়নবিষয়ক ওই প্রতিবেদনটি গত বুধবার প্রকাশ করে পেন্টাগন। এতে বলা হয়, চীন ক্রমেই সামরিক ক্ষেত্রে তার কারিগরি ঘাটতি কমিয়ে আনছে। প্রতিবেদনটিতে তাইওয়ানের ওপর চীনের আধিপত্য বিস্তারের হুমকি রয়েছে বলেও মন্তব্য করা হয়।
চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের ওই প্রতিবেদনটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অতিরঞ্জিত বলে উল্লেখ করেছে। স্বশাসিত তাইওয়ান দ্বীপটিকে নিজেদের একটি বিচ্ছিন্ন প্রদেশ বলে মনে করে চীন।
চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে চীনের সেনাবাহিনীর জন্য কিছু অস্ত্রশস্ত্র ও সামরিক উপকরণের আধুনিকায়ন অত্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাপার।
পেন্টাগনের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালের মধ্যে বেইজিং একটি আধুনিক সামরিক বাহিনী গড়ে তুলতে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে পেশ করা ওই প্রতিবেদনে চীনের জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি, বিমানবাহী রণতরী নির্মাণের উদ্যোগ এবং রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের প্রথম যুদ্ধবিমানের নমুনা তৈরি প্রভৃতি সামরিক আধুনিকীকরণ উদ্যোগের কথা উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে ২০১০ সালের সাইবার হামলার কথাও উল্লেখ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন সরকারি কম্পিউটারসহ পুরো সাইবার জগৎ ওই হামলার শিকার হয়েছিল। চীনকে ওই হামলার উৎস বলে ধারণা করা হয়। তবে এ ধারণা চীনের ইন্টারনেট নিরাপত্তানীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিত্তিহীন সন্দেহ বলে উল্লেখ করেছে চীন।
পেন্টাগনের প্রতিবেদনটিকে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য হিসেবে উল্লেখ করে চীন আরও বলেছে, প্রতিবেদনটিতে সত্যকে দুঃখজনকভাবে বিকৃত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পারস্পরিক বিবাদের লাগাম টেনে ধরার চেষ্টা করছে বেইজিং ও ওয়াশিংটন। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি চীন সফর করেন। এ সময় দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহায়তা ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার অঙ্গীকার করা হয়। তবে সামরিক সতর্কতার বিষয়ে এ দুই শক্তিশালী দেশের মধ্যে এখনো উত্তেজনা রয়েছে। পেন্টাগনের প্রতিবেদনের যে কড়া জবাব দিয়েছে চীন, তাতে এই উত্তেজনার বিষয়টি আবারও স্পষ্ট হয়েছে।
বেইজিংয়ের সশস্ত্র বাহিনীর বার্ষিক মূল্যায়নবিষয়ক ওই প্রতিবেদনটি গত বুধবার প্রকাশ করে পেন্টাগন। এতে বলা হয়, চীন ক্রমেই সামরিক ক্ষেত্রে তার কারিগরি ঘাটতি কমিয়ে আনছে। প্রতিবেদনটিতে তাইওয়ানের ওপর চীনের আধিপত্য বিস্তারের হুমকি রয়েছে বলেও মন্তব্য করা হয়।
চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের ওই প্রতিবেদনটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অতিরঞ্জিত বলে উল্লেখ করেছে। স্বশাসিত তাইওয়ান দ্বীপটিকে নিজেদের একটি বিচ্ছিন্ন প্রদেশ বলে মনে করে চীন।
চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে চীনের সেনাবাহিনীর জন্য কিছু অস্ত্রশস্ত্র ও সামরিক উপকরণের আধুনিকায়ন অত্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাপার।
পেন্টাগনের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালের মধ্যে বেইজিং একটি আধুনিক সামরিক বাহিনী গড়ে তুলতে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে পেশ করা ওই প্রতিবেদনে চীনের জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি, বিমানবাহী রণতরী নির্মাণের উদ্যোগ এবং রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের প্রথম যুদ্ধবিমানের নমুনা তৈরি প্রভৃতি সামরিক আধুনিকীকরণ উদ্যোগের কথা উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে ২০১০ সালের সাইবার হামলার কথাও উল্লেখ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন সরকারি কম্পিউটারসহ পুরো সাইবার জগৎ ওই হামলার শিকার হয়েছিল। চীনকে ওই হামলার উৎস বলে ধারণা করা হয়। তবে এ ধারণা চীনের ইন্টারনেট নিরাপত্তানীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিত্তিহীন সন্দেহ বলে উল্লেখ করেছে চীন।
পেন্টাগনের প্রতিবেদনটিকে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য হিসেবে উল্লেখ করে চীন আরও বলেছে, প্রতিবেদনটিতে সত্যকে দুঃখজনকভাবে বিকৃত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পারস্পরিক বিবাদের লাগাম টেনে ধরার চেষ্টা করছে বেইজিং ও ওয়াশিংটন। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি চীন সফর করেন। এ সময় দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহায়তা ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার অঙ্গীকার করা হয়। তবে সামরিক সতর্কতার বিষয়ে এ দুই শক্তিশালী দেশের মধ্যে এখনো উত্তেজনা রয়েছে। পেন্টাগনের প্রতিবেদনের যে কড়া জবাব দিয়েছে চীন, তাতে এই উত্তেজনার বিষয়টি আবারও স্পষ্ট হয়েছে।
No comments