গঙ্গায় প্রতিমা বিসর্জনে বাধা দেয়ায় দাঙ্গা, কারফিউ জারি
ভারতের
ধর্মীয় তীর্থস্থান বরানসি নগরীতে প্রতিমা বিসর্জনে বাধাকে কেন্দ্র করে
সাম্প্রদায়িক সহিংসতা শুরু হয়েছে। উত্তেজিত জনতা ও সাধুদের সংযত করতে
সেখানে কারফিউ জারি করা হয়েছে। দাঙ্গায় প্রায় ৫০ জন আহত হয়েছে।
পুলিশের একটি থানা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। কয়েক ডজন যানবাহন ভাঙচুরও হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে মঙ্গলবার অতিরিক্ত পুলিশও আধা-সামরিক বাহিনী সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গত মাসে গঙ্গা নদীতে প্রতিমা বিসর্জনের অনুমতি প্রত্যাখ্যান করার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভকারী একদল সাধুর ওপর পুলিশ সোমবার কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়লে এই দাঙ্গার সূত্রপাত হয়।
সম্প্রতি ভারতের একটি আদালত দূষণ রোধের প্রচেষ্টা হিসেবে গঙ্গায় প্রতিমা বিসর্জন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু সাধুরা বলছেন, এটি তাদের ধর্মের পরিপন্থী।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী এলাকা বারানসির একজন কর্মকর্তা বলেন, উত্তেজিত জনতা রাজপথে ভাঙচুর শুরু করলে পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি ঘটে।
পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সংঘর্ষে ৪০ কর্মকর্তা ও ৮ বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন।
বারানসির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আহতদের কয়েকজনের অবস্থা আশংকাজনক উল্লেখ করে বলেন, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
নগরীতে জারি করা সান্ধ্য আইন তুলে নেয়া হয়েছে, তবে রাজপথে নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সংখ্যক সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজমনি যাদব বলেন, ‘যে কোনো অনাকাংক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক প্রহরায় রয়েছে।’
সূত্র : বাসস
পুলিশের একটি থানা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। কয়েক ডজন যানবাহন ভাঙচুরও হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে মঙ্গলবার অতিরিক্ত পুলিশও আধা-সামরিক বাহিনী সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গত মাসে গঙ্গা নদীতে প্রতিমা বিসর্জনের অনুমতি প্রত্যাখ্যান করার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভকারী একদল সাধুর ওপর পুলিশ সোমবার কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়লে এই দাঙ্গার সূত্রপাত হয়।
সম্প্রতি ভারতের একটি আদালত দূষণ রোধের প্রচেষ্টা হিসেবে গঙ্গায় প্রতিমা বিসর্জন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু সাধুরা বলছেন, এটি তাদের ধর্মের পরিপন্থী।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী এলাকা বারানসির একজন কর্মকর্তা বলেন, উত্তেজিত জনতা রাজপথে ভাঙচুর শুরু করলে পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি ঘটে।
পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সংঘর্ষে ৪০ কর্মকর্তা ও ৮ বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন।
বারানসির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আহতদের কয়েকজনের অবস্থা আশংকাজনক উল্লেখ করে বলেন, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
নগরীতে জারি করা সান্ধ্য আইন তুলে নেয়া হয়েছে, তবে রাজপথে নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সংখ্যক সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজমনি যাদব বলেন, ‘যে কোনো অনাকাংক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক প্রহরায় রয়েছে।’
সূত্র : বাসস
No comments