ক্যাবের ভাড়া না দেয়ার শাস্তি ৩০ মাইল হাঁটা
ক্যাবের ভাড়া না মেটানোর এক নারীকে ৩০ মাইল হাঁটার সাজা ঘোষণা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত। ভিক্টোরিয়া ব্যাসকম নামের ওই মার্কিন নারীর বিরুদ্ধে ওহাইও রাজ্যের একটি আদালত এই আদেশ দেন বলে সোমবার জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। ব্যাসকমের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ক্লিভল্যান্ড থেকে পেইনসভিলে যাওয়ার পর ভাড়া না মিটিয়েই ক্যাব থেকে নেমে তিনি চলে যান। এই দূরত্ব অতিক্রমের ফলে তার ভাড়া উঠেছিল ৬৬ ইউরো (বাংলাদেশী মুদ্রায় সাড়ে ৫ হাজার টাকার কিছু বেশি)। পরবর্তীতে ক্যাব চালক আদালতের শরণাপন্ন হলে বিচারক মাইকেল সিক্কোনেত্তি তার রায়ে বলেন, অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় অভিযুক্তকে ভাড়া আদায়সহ ৩০ দিনের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হল। তবে কারাবাস এড়াতে চাইলে টানা ৩০ মাইল হাঁটতে হবে অপরাধীকে।
ভাড়া না দেয়ার ব্যাখ্যা হিসেবে ব্যাসকম আদালতকে বলেন, আমি সর্বশেষ যাত্রী ছিলাম না ওই ক্যাবের। ভেবেছিলাম, সেখানে বাকি যারা আছে, তারা ভাড়াটা মিটিয়ে দেবে। বিচারক তখন প্রশ্ন করেন, যদি ক্যাব না থাকতো, তাহলে আপনি কি করতেন? জবাবে ব্যাসকম বলেন, হেঁটে যেতাম। অপরাধীর এই জবাবের পরিপ্রেক্ষিতেই বিচারক ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ৩০ মাইল হাঁটতে হবে বলে সাজা ঘোষণা করেন। এর বিকল্প হিসেবে এক মাস কারাবাসের আদেশ দেন আদালত। তবে উভয় সাজার ক্ষেত্রেই অর্থদণ্ড হিসেবে ৬৬ ইউরো পরিশোধের আদেশ বলবৎ থাকবে বলে জানানো হয় এ সময়। বিচারকের রায় ঘোষণা হলে হাঁটার সাজা মেনে নেন ব্যাসকম। সে ক্ষেত্রে জিপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে তার হাঁটার বিষয়টি আদালত তদারকি করবে বলে জানান বিচারক।
ভাড়া না দেয়ার ব্যাখ্যা হিসেবে ব্যাসকম আদালতকে বলেন, আমি সর্বশেষ যাত্রী ছিলাম না ওই ক্যাবের। ভেবেছিলাম, সেখানে বাকি যারা আছে, তারা ভাড়াটা মিটিয়ে দেবে। বিচারক তখন প্রশ্ন করেন, যদি ক্যাব না থাকতো, তাহলে আপনি কি করতেন? জবাবে ব্যাসকম বলেন, হেঁটে যেতাম। অপরাধীর এই জবাবের পরিপ্রেক্ষিতেই বিচারক ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ৩০ মাইল হাঁটতে হবে বলে সাজা ঘোষণা করেন। এর বিকল্প হিসেবে এক মাস কারাবাসের আদেশ দেন আদালত। তবে উভয় সাজার ক্ষেত্রেই অর্থদণ্ড হিসেবে ৬৬ ইউরো পরিশোধের আদেশ বলবৎ থাকবে বলে জানানো হয় এ সময়। বিচারকের রায় ঘোষণা হলে হাঁটার সাজা মেনে নেন ব্যাসকম। সে ক্ষেত্রে জিপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে তার হাঁটার বিষয়টি আদালত তদারকি করবে বলে জানান বিচারক।
No comments