তিস্তার পানি বিপদ সীমার ওপর, দুর্ভোগে ১০ হাজার মানুষ
তিস্তার পানি বৃদ্ধির কারণে ডিমলা উপজেলার কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দা পানিবন্দী হয়ে পড়েন। ১৪ জুন তোলা ছবি: -প্রথম আলো |
নীলফামারীতে
ভারী বৃষ্টির সঙ্গে উজানের ঢলে তিস্তা নদীর পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে বয়ে
যাচ্ছে। গতকাল শনিবার থেকে এরই মধ্যে ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলায় নদীর দুই
পাড়ের এবং চর ও নিম্নাঞ্চলের অন্তত ২৫টি গ্রামের ১০ হাজারের বেশি মানুষ
বন্যা কবলিত হয়েছে।
নীলফামারী জেলার ডালিয়ায় অবস্থিত পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্য মতে, আজ রোববার সকালে তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে পানি বিপদ সীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল, যা গতকাল সন্ধ্যায় ছিল ১০ সেন্টিমিটার। পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যারাজের ৪৪টি জল কপাট খুলে রাখা হয়েছে। তবে বেলা তিনটার দিকে পানি কিছুটা নেমে বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটারের ওপর দিয়ে বইছিল।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে এই প্রতিবেদক দুই উপজেলার অন্তত ১০টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁদেরই একজন ডিমলা উপজেলার পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ খান। তাঁর ভাষ্য, বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় ইউনিয়নের ঝাড়শিংহেরশ্বর ও পূর্বছাতনাই গ্রামের ৫০০ শ’র বেশি বাড়ি-ঘর নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত দুই হাজার মানুষ বন্যা কবলিত হয়ে পড়েন।
টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম বলেন, তিস্তার পানি বাড়ায় টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চরখড়িবাড়ি, উত্তর খড়িবাড়ি, দক্ষিণ খড়িবাড়ি, পূর্বখড়িবাড়িসহ আরও কয়েকটি গ্রামের ৭০০ শ’ বেশি বাড়ি-ঘর প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত তিন হাজারের লোক বন্যাকবলিত হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, তিস্তায় পানি বাড়ায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হয়েছে। উজানের ঢল নেমে আসা অব্যাহত থাকায় ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি বলেও তাঁর দাবি।
নীলফামারী জেলার ডালিয়ায় অবস্থিত পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্য মতে, আজ রোববার সকালে তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে পানি বিপদ সীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল, যা গতকাল সন্ধ্যায় ছিল ১০ সেন্টিমিটার। পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যারাজের ৪৪টি জল কপাট খুলে রাখা হয়েছে। তবে বেলা তিনটার দিকে পানি কিছুটা নেমে বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটারের ওপর দিয়ে বইছিল।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে এই প্রতিবেদক দুই উপজেলার অন্তত ১০টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁদেরই একজন ডিমলা উপজেলার পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ খান। তাঁর ভাষ্য, বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় ইউনিয়নের ঝাড়শিংহেরশ্বর ও পূর্বছাতনাই গ্রামের ৫০০ শ’র বেশি বাড়ি-ঘর নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত দুই হাজার মানুষ বন্যা কবলিত হয়ে পড়েন।
টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম বলেন, তিস্তার পানি বাড়ায় টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চরখড়িবাড়ি, উত্তর খড়িবাড়ি, দক্ষিণ খড়িবাড়ি, পূর্বখড়িবাড়িসহ আরও কয়েকটি গ্রামের ৭০০ শ’ বেশি বাড়ি-ঘর প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত তিন হাজারের লোক বন্যাকবলিত হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, তিস্তায় পানি বাড়ায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হয়েছে। উজানের ঢল নেমে আসা অব্যাহত থাকায় ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি বলেও তাঁর দাবি।
No comments