গুলি গ্রেপ্তার ভয়ভীতি- নির্বাচন কমিশন কী করছে?
ঢাকা
ও চট্টগ্রামে তিনটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পূর্বমুহূর্তে কয়েকটি সহিংস
ঘটনা উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। শনিবার দিবাগত গভীর রাতে তেজগাঁও শিল্প
এলাকায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদপ্রার্থী মাহী বি চৌধুরীর গাড়িতে
দুর্বৃত্তরা হামলা চালিয়ে প্রার্থীসহ তিনজনকে গুরুতর আহত করে।
একই দিন দুর্বৃত্তরা বিএনপি-সমর্থিত একজন কাউন্সিলর প্রার্থীর মিছিলে গুলি এবং জামায়াত-সমর্থিত অপর এক প্রার্থীর মিছিলে ককটেল হামলা চালায়। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার প্রতিবাদে আহূত মানববন্ধন কর্মসূচিতেও হামলা হয়েছে। এসব ঘটনায় বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীরা আতঙ্কে রয়েছেন। কয়েকটি ঘটনায় আওয়ামী লীগের লোকজন দায়ী বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের অনেকে মামলা-মোকদ্দমার ভয়ে নির্বাচনের কাজে মাঠে থাকতে পারছেন না। শুক্রবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একজন ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ও বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের দলের নেতা-কর্মীরা সংগত কারণেই আতঙ্কে রয়েছেন। পরিস্থিতি এতই প্রতিকূল যে বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীরা নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগের জন্য কর্মী বা সমর্থক খুঁজে পাচ্ছেন না। কারণ, সম্ভাব্য নির্বাচনী এজেন্টদের বিভিন্ন মহল থেকে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। ফলে অনেকেই দূরে সরে যাচ্ছেন। নির্বাচনের দিন যদি ভোটকেন্দ্রে দলের প্রার্থীদের এজেন্ট না থাকতে পারেন, তাহলে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।
ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন ওয়ার্ডে নির্বাচনী দায়িত্বে আওয়ামী লীগের ১৩৪ জন সাংসদ নিয়োগের খবরটি সবাইকে সচকিত করেছে। নির্বাচনী আইনে বাধা না থাকলেও এটা তো সত্য যে, সাংসদেরা দলের সমর্থিত প্রার্থীদের জন্য কাজে নামলে প্রশাসনকে তাঁরা সহজেই প্রভাবিত করতে পারবেন।
এত কিছু ঘটে যাচ্ছে, কিন্তু নির্বাচন কমিশন কেন চুপ? কাল নির্বাচন, আজও কি এসব অভিযোগের সুরাহা হবে না? প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকদের গ্রেপ্তার, হয়রানি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন বন্ধের জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রশাসনের প্রতি সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হোক। নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট হতে দেওয়া যায় না।
একই দিন দুর্বৃত্তরা বিএনপি-সমর্থিত একজন কাউন্সিলর প্রার্থীর মিছিলে গুলি এবং জামায়াত-সমর্থিত অপর এক প্রার্থীর মিছিলে ককটেল হামলা চালায়। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার প্রতিবাদে আহূত মানববন্ধন কর্মসূচিতেও হামলা হয়েছে। এসব ঘটনায় বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীরা আতঙ্কে রয়েছেন। কয়েকটি ঘটনায় আওয়ামী লীগের লোকজন দায়ী বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের অনেকে মামলা-মোকদ্দমার ভয়ে নির্বাচনের কাজে মাঠে থাকতে পারছেন না। শুক্রবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একজন ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ও বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের দলের নেতা-কর্মীরা সংগত কারণেই আতঙ্কে রয়েছেন। পরিস্থিতি এতই প্রতিকূল যে বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীরা নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগের জন্য কর্মী বা সমর্থক খুঁজে পাচ্ছেন না। কারণ, সম্ভাব্য নির্বাচনী এজেন্টদের বিভিন্ন মহল থেকে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। ফলে অনেকেই দূরে সরে যাচ্ছেন। নির্বাচনের দিন যদি ভোটকেন্দ্রে দলের প্রার্থীদের এজেন্ট না থাকতে পারেন, তাহলে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।
ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন ওয়ার্ডে নির্বাচনী দায়িত্বে আওয়ামী লীগের ১৩৪ জন সাংসদ নিয়োগের খবরটি সবাইকে সচকিত করেছে। নির্বাচনী আইনে বাধা না থাকলেও এটা তো সত্য যে, সাংসদেরা দলের সমর্থিত প্রার্থীদের জন্য কাজে নামলে প্রশাসনকে তাঁরা সহজেই প্রভাবিত করতে পারবেন।
এত কিছু ঘটে যাচ্ছে, কিন্তু নির্বাচন কমিশন কেন চুপ? কাল নির্বাচন, আজও কি এসব অভিযোগের সুরাহা হবে না? প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকদের গ্রেপ্তার, হয়রানি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন বন্ধের জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রশাসনের প্রতি সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হোক। নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট হতে দেওয়া যায় না।
No comments