বেড়েছে শিশু ভিক্ষাবৃত্তি
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
দারিদ্র আর পর্যাপ্ত সুযোগের অভাবে রাজধানীতে বেড়েছে শিশুদের ভিক্ষাবৃত্তি। তবে এ নিয়ে নেই সঠিক পরিসংখ্যান। শিশু ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ না নিয়ে, তাদের সামাজিক পুনর্বাসনের কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। কামরুল হাসানের রিপোর্ট। দুপুরের প্রখর রোদে কিংবা বৃষ্টিতেও শিশুদের ভিক্ষা করতে দেখা যায় রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে। কম বয়সী এসব শিশুর সঠিক সংখ্যা নিয়ে কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে তা মোট ভিক্ষুকের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ। ইচ্ছা না থাকলেও এদের অনেকেই পরিবারের আর্থিক সংকটের কারণে বাধ্য হয় ভিক্ষাবৃত্তিতে। সাধারণ মানুষের সহানুভূতি পেতে অনেক মা-বাবা শিশুদের নামিয়ে দেন রাস্তায়। অনেকে আবার নিজের সাহায্যের জন্য ব্যবহার করেন শিশুদের। শিশুদের ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করতে ইকো কো-অপারেশন নামের একটি সংস্থার সহযোগিতায় কাজ করছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র। এ প্রকল্পের অধীনে ১৭০টি শিশুকে সৃজনশীল পদ্ধতিতে শিক্ষা দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক সুলতানা কামাল। তিনি জানান, মূল্য লক্ষ্য হচ্ছে এসব শিশুদের শিক্ষার মধ্যে নিয়ে আসা। পরে যাতে তারা দেশের প্রচলিত শিক্ষার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভিক্ষাবৃত্তি থেকে শিশুদের নিরুৎসাহিত করতে সরকারি এবং বেসরকারিভাবে বড় ধরণের প্রকল্প গ্রহন করা প্রয়োজন। পাশাপাশি তাদের অভিভাবকদের সচেতন করে তোলার উপরও জোর দিয়েছেন তারা।
দারিদ্র আর পর্যাপ্ত সুযোগের অভাবে রাজধানীতে বেড়েছে শিশুদের ভিক্ষাবৃত্তি। তবে এ নিয়ে নেই সঠিক পরিসংখ্যান। শিশু ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ না নিয়ে, তাদের সামাজিক পুনর্বাসনের কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। কামরুল হাসানের রিপোর্ট। দুপুরের প্রখর রোদে কিংবা বৃষ্টিতেও শিশুদের ভিক্ষা করতে দেখা যায় রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে। কম বয়সী এসব শিশুর সঠিক সংখ্যা নিয়ে কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে তা মোট ভিক্ষুকের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ। ইচ্ছা না থাকলেও এদের অনেকেই পরিবারের আর্থিক সংকটের কারণে বাধ্য হয় ভিক্ষাবৃত্তিতে। সাধারণ মানুষের সহানুভূতি পেতে অনেক মা-বাবা শিশুদের নামিয়ে দেন রাস্তায়। অনেকে আবার নিজের সাহায্যের জন্য ব্যবহার করেন শিশুদের। শিশুদের ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করতে ইকো কো-অপারেশন নামের একটি সংস্থার সহযোগিতায় কাজ করছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র। এ প্রকল্পের অধীনে ১৭০টি শিশুকে সৃজনশীল পদ্ধতিতে শিক্ষা দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক সুলতানা কামাল। তিনি জানান, মূল্য লক্ষ্য হচ্ছে এসব শিশুদের শিক্ষার মধ্যে নিয়ে আসা। পরে যাতে তারা দেশের প্রচলিত শিক্ষার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভিক্ষাবৃত্তি থেকে শিশুদের নিরুৎসাহিত করতে সরকারি এবং বেসরকারিভাবে বড় ধরণের প্রকল্প গ্রহন করা প্রয়োজন। পাশাপাশি তাদের অভিভাবকদের সচেতন করে তোলার উপরও জোর দিয়েছেন তারা।
No comments