জুলাইয়ে সরকারের কাছে দাবিনামা পেশ করবে উলফা
আসামের বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের পর সে রাজ্যের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) সঙ্গে শান্তি-প্রক্রিয়া গতি পেয়েছে। সংগঠনটির সংলাপে ইচ্ছুক অংশটি আগামী জুলাই মাসে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং সরকারের কাছে তাদের দাবি তুলে ধরতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। এটা হলে এর মধ্য দিয়ে উলফার সঙ্গে গঠনমূলক সংলাপ-প্রক্রিয়া শুরু হবে।
সূত্র জানায়, অরবিন্দ রাজখোয়ার নেতৃত্বাধীন উলফার অংশটি সংলাপ সামনে রেখে বর্তমানে বিশেষজ্ঞ ও সুশীল সমাজের সঙ্গে পরামর্শ করে তাদের দাবিনামা তৈরি করতে ব্যস্ত। সরকার আগামী মাসে উলফার দাবি-সংবলিত চিঠি পাওয়ার পর প্রস্তাবিত সংলাপের ধরন নির্ধারণ করা হবে।
সম্মিলিত জাতীয় অভিবর্তন (এসজেএ) নামে আসামের একটি সুশীল সংগঠন গত মাসে উলফার কাছে একটি খসড়া দাবিনামা হস্তান্তর করেছে। এসজেএর এই প্রস্তাবে রাজ্যের প্রাকৃতিক সম্পদ, রাজস্ব আদায় ও কর্মপরিকল্পনায় আসামের বড় ধরনের নিয়ন্ত্রণ চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জনসংখ্যাভিত্তিক ভারসাম্য আনার প্রস্তাবও করা হয়েছে।
এর বাইরে উলফা তাদের নিখোঁজ ‘কমান্ডারদের’ ব্যাপারে তথ্য চেয়ে সরকারের কাছে দাবি জানাতে পারে। ২০০৩ সালে ভুটানের দক্ষিণাঞ্চলে উলফাবিরোধী অভিযান শুরু করার পর থেকে এসব কমান্ডার নিখোঁজ রয়েছেন।
উলফা ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিতে পারে। তবে আসামের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ দাবি করেছেন, সংলাপের আগে উলফাকে অস্ত্রত্যাগ করতে হবে।
এক শীর্ষস্থানীয় সূত্র বলেছে, ‘সরকার উলফার দাবিনামা গ্রহণ করলে এগুলো বিশ্লেষণের পর সংলাপের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হবে।
উলফার সঙ্গে আলোচনার ক্ষেত্রে মধ্যস্থতা করবেন পি সি হালদার। তিনিই উলফার রাজখোয়ার নেতৃত্বাধীন অংশের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। রাজখোয়ার নেতৃত্বে এই অংশটি গত ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। এটি ছিল ‘প্রাথমিক আলোচনা ও পরিচিতি পর্ব।’ এ সাক্ষাতের সময় শান্তি প্রক্রিয়ায় উলফার কমান্ডার ইন চিফ পরেশ বড়ুয়াকে যুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়। উলফার সাধারণ সম্পাদক অনুপ চেটিয়া এখন পর্যন্ত শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেননি।
সূত্র জানায়, অরবিন্দ রাজখোয়ার নেতৃত্বাধীন উলফার অংশটি সংলাপ সামনে রেখে বর্তমানে বিশেষজ্ঞ ও সুশীল সমাজের সঙ্গে পরামর্শ করে তাদের দাবিনামা তৈরি করতে ব্যস্ত। সরকার আগামী মাসে উলফার দাবি-সংবলিত চিঠি পাওয়ার পর প্রস্তাবিত সংলাপের ধরন নির্ধারণ করা হবে।
সম্মিলিত জাতীয় অভিবর্তন (এসজেএ) নামে আসামের একটি সুশীল সংগঠন গত মাসে উলফার কাছে একটি খসড়া দাবিনামা হস্তান্তর করেছে। এসজেএর এই প্রস্তাবে রাজ্যের প্রাকৃতিক সম্পদ, রাজস্ব আদায় ও কর্মপরিকল্পনায় আসামের বড় ধরনের নিয়ন্ত্রণ চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জনসংখ্যাভিত্তিক ভারসাম্য আনার প্রস্তাবও করা হয়েছে।
এর বাইরে উলফা তাদের নিখোঁজ ‘কমান্ডারদের’ ব্যাপারে তথ্য চেয়ে সরকারের কাছে দাবি জানাতে পারে। ২০০৩ সালে ভুটানের দক্ষিণাঞ্চলে উলফাবিরোধী অভিযান শুরু করার পর থেকে এসব কমান্ডার নিখোঁজ রয়েছেন।
উলফা ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিতে পারে। তবে আসামের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ দাবি করেছেন, সংলাপের আগে উলফাকে অস্ত্রত্যাগ করতে হবে।
এক শীর্ষস্থানীয় সূত্র বলেছে, ‘সরকার উলফার দাবিনামা গ্রহণ করলে এগুলো বিশ্লেষণের পর সংলাপের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হবে।
উলফার সঙ্গে আলোচনার ক্ষেত্রে মধ্যস্থতা করবেন পি সি হালদার। তিনিই উলফার রাজখোয়ার নেতৃত্বাধীন অংশের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। রাজখোয়ার নেতৃত্বে এই অংশটি গত ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। এটি ছিল ‘প্রাথমিক আলোচনা ও পরিচিতি পর্ব।’ এ সাক্ষাতের সময় শান্তি প্রক্রিয়ায় উলফার কমান্ডার ইন চিফ পরেশ বড়ুয়াকে যুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়। উলফার সাধারণ সম্পাদক অনুপ চেটিয়া এখন পর্যন্ত শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেননি।
No comments