তিউনিসিয়ায় বিক্ষোভ অব্যাহত
তিউনিসিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের বাইরে গতকাল সোমবার সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এদিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে যোগ দিতে গ্রাম থেকে ‘মুক্তি কাফেলা’ নামে শত শত মানুষ রাজধানী তিউনিসে এসে জড়ো হয়েছে।
গতকাল থেকে স্কুলগুলো খুলে দেওয়ার কথা। প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে শিক্ষকেরা ধর্মঘটের ডাক দেওয়ায় দেশটিতে অনেক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে ১৪ জানুয়ারি দেশ থেকে পালিয়ে যান বেন আলী।
প্রধানমন্ত্রী ঘানুচিসহ ক্ষমতাচ্যুত সরকারের কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে নতুন সরকারে অন্তর্ভুক্ত করায় দ্য জেনারেল ইউনিয়ন অব তিউনিসিয়ান ওয়ার্কার্স (ইউজিটিটি) নতুন সরকারকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। নতুন সরকার ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিনই দেশটিতে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভকারীরা বেন আলীর শক্তিশালী আরসিডি পার্টি ভেঙে দেওয়ারও দাবি জানাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী ঘানুচি ১৯৯৯ সাল থেকে দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি পদত্যাগে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, নির্বাচনের পরই তিনি রাজনীতি থেকে পদত্যাগ করবেন। ঘানুচি বলেছেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করা হবে।
সংবাদমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা, রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি, বেন আলীর শাসনামলে নিষিদ্ধঘোষিত রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধনসহ অনেকগুলো অভূতপূর্ব গণতান্ত্রিক সংস্কারের কথা ঘোষণা করেছে নতুন সরকার। এদিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে যোগ দিতে শত শত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে গ্রাম থেকে রাজধানীতে জড়ো হয়েছে হাজারো মানুষ। রাজধানী অভিমুখে জনতার এই যাত্রাকে ‘মুক্তি কাফেলা’ হিসেবে বর্ণনা করছে বিক্ষোভকারীরা।
প্রায় ৫০ কিলোমিটার পথ হেঁটে এসে তিউনিস অভিমুখী বাসে ওঠে বিক্ষোভকারীরা। গত রোববার বিক্ষোভকারীরা রাজধানী তিউনিসে প্রবেশ করে। এরপর তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে একত্র হতে শুরু করে। প্রধানমন্ত্রী ঘানুচির দপ্তরের বাইরে বিক্ষোভকারীদের বেশির ভাগই ছিল গ্রামের মানুষ। রাত্রিকালীন কারফিউ উপেক্ষা করে রাতে তারা ভবনের বাইরে অবস্থান নেয়। বিক্ষোভকারীরা পার্শ্ববর্তী অর্থ মন্ত্রণালয় ভবনের কাচ ভাঙচুর করে।
রাতে রাজধানীতে কোনো ধরনের সহিংস ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। সোমবার সকালে বিক্ষোভকারীরা পাথর ছোড়ার পর দাঙ্গা পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে।
গতকাল থেকে স্কুলগুলো খুলে দেওয়ার কথা। প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে শিক্ষকেরা ধর্মঘটের ডাক দেওয়ায় দেশটিতে অনেক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে ১৪ জানুয়ারি দেশ থেকে পালিয়ে যান বেন আলী।
প্রধানমন্ত্রী ঘানুচিসহ ক্ষমতাচ্যুত সরকারের কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে নতুন সরকারে অন্তর্ভুক্ত করায় দ্য জেনারেল ইউনিয়ন অব তিউনিসিয়ান ওয়ার্কার্স (ইউজিটিটি) নতুন সরকারকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। নতুন সরকার ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিনই দেশটিতে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভকারীরা বেন আলীর শক্তিশালী আরসিডি পার্টি ভেঙে দেওয়ারও দাবি জানাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী ঘানুচি ১৯৯৯ সাল থেকে দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি পদত্যাগে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, নির্বাচনের পরই তিনি রাজনীতি থেকে পদত্যাগ করবেন। ঘানুচি বলেছেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করা হবে।
সংবাদমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা, রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি, বেন আলীর শাসনামলে নিষিদ্ধঘোষিত রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধনসহ অনেকগুলো অভূতপূর্ব গণতান্ত্রিক সংস্কারের কথা ঘোষণা করেছে নতুন সরকার। এদিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে যোগ দিতে শত শত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে গ্রাম থেকে রাজধানীতে জড়ো হয়েছে হাজারো মানুষ। রাজধানী অভিমুখে জনতার এই যাত্রাকে ‘মুক্তি কাফেলা’ হিসেবে বর্ণনা করছে বিক্ষোভকারীরা।
প্রায় ৫০ কিলোমিটার পথ হেঁটে এসে তিউনিস অভিমুখী বাসে ওঠে বিক্ষোভকারীরা। গত রোববার বিক্ষোভকারীরা রাজধানী তিউনিসে প্রবেশ করে। এরপর তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে একত্র হতে শুরু করে। প্রধানমন্ত্রী ঘানুচির দপ্তরের বাইরে বিক্ষোভকারীদের বেশির ভাগই ছিল গ্রামের মানুষ। রাত্রিকালীন কারফিউ উপেক্ষা করে রাতে তারা ভবনের বাইরে অবস্থান নেয়। বিক্ষোভকারীরা পার্শ্ববর্তী অর্থ মন্ত্রণালয় ভবনের কাচ ভাঙচুর করে।
রাতে রাজধানীতে কোনো ধরনের সহিংস ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। সোমবার সকালে বিক্ষোভকারীরা পাথর ছোড়ার পর দাঙ্গা পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে।
No comments