পতনের দ্বারপ্রান্তে আইরিশ সরকার
আয়ারল্যান্ডে রাজনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। গ্রিন পার্টি গতকাল সোমবার সমর্থন প্রত্যাহার করে নেওয়ায় পতনের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে প্রধানমন্ত্রী ব্রায়ান কোয়েনের সরকার। চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্থনৈতিক বিল পাস হওয়াও এখন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দলের কারণে প্রধানমন্ত্রী ব্রায়ান কোয়েন গত শনিবার ক্ষমতাসীন ফিয়ানো ফল পার্টির প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান। দলীয় প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ায় বিরোধী দলগুলো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ক্ষমতায় থাকার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তারা পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে শিগগিরই নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানায়।
প্রধানমন্ত্রী কোয়েনকে নিয়ে যখন বিতর্ক চলছে, ঠিক তখনই শরিক দল গ্রিন পার্টি কোয়েনের সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়। এর ফলে কোয়েন সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, কোয়েন দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোয় ক্ষমতাসীন ফিয়ানো ফল পার্টি এখন নেতৃত্বশূন্য। পার্লামেন্টেও সৃষ্টি হয়েছে বেহাল অবস্থা। এ কারণে আগামী ১১ মার্চ সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও এখন তা আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী ব্রায়ান কোয়েন গত মাসে মন্ত্রিসভায় ব্যাপক রদবদল করেন। এরপর থেকেই তাঁকে দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরিয়ে দিতে দলের ভেতরে জোর তৎপরতা শুরু হয়। এর প্রেক্ষাপটে গত শনিবার স্বেচ্ছায় দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। তবে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেন।
নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দলের কারণে প্রধানমন্ত্রী ব্রায়ান কোয়েন গত শনিবার ক্ষমতাসীন ফিয়ানো ফল পার্টির প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান। দলীয় প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ায় বিরোধী দলগুলো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ক্ষমতায় থাকার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তারা পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে শিগগিরই নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানায়।
প্রধানমন্ত্রী কোয়েনকে নিয়ে যখন বিতর্ক চলছে, ঠিক তখনই শরিক দল গ্রিন পার্টি কোয়েনের সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়। এর ফলে কোয়েন সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, কোয়েন দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোয় ক্ষমতাসীন ফিয়ানো ফল পার্টি এখন নেতৃত্বশূন্য। পার্লামেন্টেও সৃষ্টি হয়েছে বেহাল অবস্থা। এ কারণে আগামী ১১ মার্চ সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও এখন তা আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী ব্রায়ান কোয়েন গত মাসে মন্ত্রিসভায় ব্যাপক রদবদল করেন। এরপর থেকেই তাঁকে দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরিয়ে দিতে দলের ভেতরে জোর তৎপরতা শুরু হয়। এর প্রেক্ষাপটে গত শনিবার স্বেচ্ছায় দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। তবে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেন।
No comments