হরতালে শেয়ারবাজারে লেনদেন কিছুটা কম
বিরোধী দলের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালের মধ্যেও গতকাল মঙ্গলবার দেশের শেয়ারবাজারে যথারীতি লেনদেন হয়েছে। মূল্যসূচকও সামান্য বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বলেছে, হরতালে লেনদেন চলবে না বন্ধ থাকবে, সে ব্যাপারে আগাম কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় না। শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরুর নিয়ম অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ে এক-তৃতীয়াংশ ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেন-ব্যবস্থা বা ট্রেড সার্ভার লগ-অন হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই লেনদেন শুরু হয়। স্বাভাবিক দিনগুলোতে সক্রিয় সব ব্রোকারেজ হাউস লেনদেন শুরুর আগেই ট্রেড সার্ভারে লগ-অন করে থাকে। গতকাল হরতালের দিনেও এর কোনো ব্যতিক্রম ঘটেনি।
জানা গেছে, ডিএসইতে গতকাল বেলা ১১টার আগেই ২০৭টি ব্রোকারেজ হাউস ট্রেড সার্ভার লগ-অন করে। আর দিন শেষে লেনদেনে অংশ নেয় ২১৩টি প্রতিষ্ঠান। আইন অনুযায়ী, ৭১টি ব্রোকারেজ হাউস ট্রেড সার্ভার লগ-অন করলেই ডিএসইতে লেনদেন হওয়ার কথা।
বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ঘুরে দেখা গেছে, ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি ছিল স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক কম। তবে অনেকেই টেলিফোন বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাঁদের লেনদেন সম্পন্ন করেছেন।
লেনদেন হয়েছে ডিএসইর বিএনপিপন্থী বলে পরিচিত ব্যক্তিদের মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউসগুলোতেও।
বাজার পরিস্থিতি: চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই দিন ডিএসইতে সূচক কমলেও গতকাল দিন শেষে সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। এ দিন সাধারণ সূচক তিন পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার ৬০২ পয়েন্ট হয়েছে।
তবে দিনের শুরুতে সূচক প্রায় ৭০ পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছিল। এরপর সময় যতই বেড়েছে, সূচকও ততই কমেছে। একপর্যায়ে সূচক আগের দিনের চেয়ে কমে যায়। অবশ্য শেষ বেলায় এসে সূচক সামান্য বাড়ে। অনেকে মনে করেন, হরতালকে ব্যর্থ দেখাতেই শেষমুহূর্তে সূচক বাড়ানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেড়ে ২৪ হাজার ২৩১ পয়েন্ট হয়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ১৯৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ১০৪টির। অপরিবর্তিত ছিল আটটি কোম্পানির শেয়ার।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৩০ কোম্পানির মধ্যে ১০৯টির দাম বেড়েছে। কমেছে ১১৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটির দাম।
আগের দিনের মতো গতকালও ডিএসইতে ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক খাতের মতো মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দরপতন অব্যাহত ছিল। ব্যাংকিং খাতের এই দরপতনকে বাজার-সংশ্লিষ্টরা ‘মূল্য সংশোধন’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
তাঁদের মতে, বেশ কিছুদিন ধরে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দর বৃদ্ধি ঘটছিল। এ অবস্থায় এ খাতে কিছুটা মূল্য সংশোধনের প্রত্যাশা তৈরি হয়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বলেছে, হরতালে লেনদেন চলবে না বন্ধ থাকবে, সে ব্যাপারে আগাম কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় না। শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরুর নিয়ম অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ে এক-তৃতীয়াংশ ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেন-ব্যবস্থা বা ট্রেড সার্ভার লগ-অন হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই লেনদেন শুরু হয়। স্বাভাবিক দিনগুলোতে সক্রিয় সব ব্রোকারেজ হাউস লেনদেন শুরুর আগেই ট্রেড সার্ভারে লগ-অন করে থাকে। গতকাল হরতালের দিনেও এর কোনো ব্যতিক্রম ঘটেনি।
জানা গেছে, ডিএসইতে গতকাল বেলা ১১টার আগেই ২০৭টি ব্রোকারেজ হাউস ট্রেড সার্ভার লগ-অন করে। আর দিন শেষে লেনদেনে অংশ নেয় ২১৩টি প্রতিষ্ঠান। আইন অনুযায়ী, ৭১টি ব্রোকারেজ হাউস ট্রেড সার্ভার লগ-অন করলেই ডিএসইতে লেনদেন হওয়ার কথা।
বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ঘুরে দেখা গেছে, ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি ছিল স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক কম। তবে অনেকেই টেলিফোন বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাঁদের লেনদেন সম্পন্ন করেছেন।
লেনদেন হয়েছে ডিএসইর বিএনপিপন্থী বলে পরিচিত ব্যক্তিদের মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউসগুলোতেও।
বাজার পরিস্থিতি: চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই দিন ডিএসইতে সূচক কমলেও গতকাল দিন শেষে সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। এ দিন সাধারণ সূচক তিন পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার ৬০২ পয়েন্ট হয়েছে।
তবে দিনের শুরুতে সূচক প্রায় ৭০ পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছিল। এরপর সময় যতই বেড়েছে, সূচকও ততই কমেছে। একপর্যায়ে সূচক আগের দিনের চেয়ে কমে যায়। অবশ্য শেষ বেলায় এসে সূচক সামান্য বাড়ে। অনেকে মনে করেন, হরতালকে ব্যর্থ দেখাতেই শেষমুহূর্তে সূচক বাড়ানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেড়ে ২৪ হাজার ২৩১ পয়েন্ট হয়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ১৯৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ১০৪টির। অপরিবর্তিত ছিল আটটি কোম্পানির শেয়ার।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৩০ কোম্পানির মধ্যে ১০৯টির দাম বেড়েছে। কমেছে ১১৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটির দাম।
আগের দিনের মতো গতকালও ডিএসইতে ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক খাতের মতো মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দরপতন অব্যাহত ছিল। ব্যাংকিং খাতের এই দরপতনকে বাজার-সংশ্লিষ্টরা ‘মূল্য সংশোধন’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
তাঁদের মতে, বেশ কিছুদিন ধরে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দর বৃদ্ধি ঘটছিল। এ অবস্থায় এ খাতে কিছুটা মূল্য সংশোধনের প্রত্যাশা তৈরি হয়।
No comments