এ৩২০ ইঞ্জিন প্রতিস্থাপনে এয়ারবাসের বিনিয়োগ ১৩০ কোটি ডলার
ইউরোপের বিমান নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস তাদের এ৩২০ ইঞ্জিন প্রতিস্থাপনে ১৩০ কোটি ডলার ব্যয় করবে। খবর, বিবিসি অনলাইনের।
এয়ারবাস জানিয়েছে, প্রতিস্থাপিত নতুন ইঞ্জিনে আগের চেয়ে শব্দ অনেক কম হবে। এ ছাড়া এতে প্রায় ১৫ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয় হবে। কার্বন ডাই-অক্সাইডের উদগিরণও অনেক কমে যাবে বলে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে।
এদিকে এয়ারবাসের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংও তাদের ৭৩৭ বিমানের ইঞ্জিন প্রতিস্থাপনের চিন্তাভাবনা করছে।
বিমানে প্রতিবন্ধী যাত্রীদের সুবিধার বিষয়েও এয়ারবাস নতুন করে চিন্তাভাবনা করছে বলে জানা গেছে।
বিমান সংস্থা এয়ার এশিয়ার প্রধান নির্বাহী টনি ফার্নান্দেজ এয়ারবাসের এ৩২০ ইঞ্জিন প্রতিস্থাপনের বিষয়ে বলেন, ‘মাত্র দুই সপ্তাহ আগে আমি বাজারে নতুন ইঞ্জিন আনার বিষয়টি তাদের বলেছিলাম। এয়ারবাসের এই নতুন ইঞ্জিন নিয়ে আমি খুবই উত্তেজনা অনুভব করছি।’
বিমান-বিশেষজ্ঞ পল শেরিদান বলেন, কানাডার বোম্ববার্ডিয়ার সি-সিরিজ এবং চীনের তৈরি কোমেক সি৯১৯-এর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে এয়ারবাস এই প্রতিস্থাপনের কাজ করছে।
এয়ারবাস জানিয়েছে, প্রতিস্থাপিত নতুন ইঞ্জিনে আগের চেয়ে শব্দ অনেক কম হবে। এ ছাড়া এতে প্রায় ১৫ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয় হবে। কার্বন ডাই-অক্সাইডের উদগিরণও অনেক কমে যাবে বলে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে।
এদিকে এয়ারবাসের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংও তাদের ৭৩৭ বিমানের ইঞ্জিন প্রতিস্থাপনের চিন্তাভাবনা করছে।
বিমানে প্রতিবন্ধী যাত্রীদের সুবিধার বিষয়েও এয়ারবাস নতুন করে চিন্তাভাবনা করছে বলে জানা গেছে।
বিমান সংস্থা এয়ার এশিয়ার প্রধান নির্বাহী টনি ফার্নান্দেজ এয়ারবাসের এ৩২০ ইঞ্জিন প্রতিস্থাপনের বিষয়ে বলেন, ‘মাত্র দুই সপ্তাহ আগে আমি বাজারে নতুন ইঞ্জিন আনার বিষয়টি তাদের বলেছিলাম। এয়ারবাসের এই নতুন ইঞ্জিন নিয়ে আমি খুবই উত্তেজনা অনুভব করছি।’
বিমান-বিশেষজ্ঞ পল শেরিদান বলেন, কানাডার বোম্ববার্ডিয়ার সি-সিরিজ এবং চীনের তৈরি কোমেক সি৯১৯-এর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে এয়ারবাস এই প্রতিস্থাপনের কাজ করছে।
No comments