চীনের আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করেছে যুক্তরাষ্ট্র
কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা কমাতে চীন ছয় জাতি আলোচনার যে প্রস্তাব দিয়েছে, তা নাকচ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপের জন্য কূটনৈতিকভাবে চাপ সৃষ্টিরও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটি হাজার হাজার সেন্ট্রিফিউজের মাধ্যমে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ মহড়া কোরীয় উপদ্বীপকে ‘যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে’ ঠেলে দিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
পীতসাগরে গতকাল তৃতীয় দিনের মতো যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া। গত ২৩ নভেম্বর দুই কোরিয়ার গোলাবিনিময়ের ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার দুই মেরিন সেনাসহ অন্তত চারজন নিহত হন। এ নিয়ে দুই কোরিয়ার উত্তেজনার মধ্যেই গত রোববার চার দিনব্যাপী যৌথ মহড়া শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া।
জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন দূত সুসান রাইস দক্ষিণ কোরিয়ায় গোলা হামলার অভিযোগে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর অবরোধ আরোপে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কোরীয় সংকট সমাধানে চীনের ‘দায়িত্বশীল নেতৃত্ব’ দেওয়া উচিত।কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা কমাতে চীনের ছয় জাতি আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়, পিয়ংইয়ং তার আচরণ না বদলালে এসব আলোচনা কোনো কাজেই আসবে না। হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব রবার্ট গিবস বলেন, উত্তর কোরিয়াকে অবশ্যই তার আগ্রাসী মনোভাবের পরিবর্তন আনতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র বা অন্যান্য দেশ ‘জনসংযোগ কাজের’ মতো সিরিজ আলোচনার মাধ্যমে ওই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আনতে চায় না।চীনের ছয় জাতি আলোচনার প্রস্তাব প্রসঙ্গে জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি মায়েহারা বলেন, ‘এ ধরনের প্রস্তাব আমাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য। কারণ, উত্তর কোরিয়া ইতিমধ্যে যুদ্ধংদেহী মনোভাব প্রদর্শন করেছে।’ সেইজি বলেন, ‘আলোচনায় বসার জন্য আমরা প্রথমে উত্তর কোরিয়ার আন্তরিকতা দেখতে চাই।’উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদনে গতকাল দাবি করা হয়, দেশটি শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহারের জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে হাজার হাজার সেন্ট্রিফিউজের মাধ্যমে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার কাজ চলছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানত বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্যই দেশটি এই কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলা হয়, মহড়ার নামে উত্তর কোরিয়া বা এর সমুদ্রসীমায় গোলা নিক্ষেপ করা হলে যুক্তরাষ্ট্র ও কোরিয়াকে চরম মূল্য দিতে হবে।পীতসাগরে যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়া গতকাল তৃতীয় দিনের মতো মহড়া দিয়েছে। ওই মহড়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার আরও ১০টি যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয় বলে জানা গেছে। আজ বুধবার যৌথ মহড়া শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটি হাজার হাজার সেন্ট্রিফিউজের মাধ্যমে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ মহড়া কোরীয় উপদ্বীপকে ‘যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে’ ঠেলে দিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
পীতসাগরে গতকাল তৃতীয় দিনের মতো যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া। গত ২৩ নভেম্বর দুই কোরিয়ার গোলাবিনিময়ের ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার দুই মেরিন সেনাসহ অন্তত চারজন নিহত হন। এ নিয়ে দুই কোরিয়ার উত্তেজনার মধ্যেই গত রোববার চার দিনব্যাপী যৌথ মহড়া শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া।
জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন দূত সুসান রাইস দক্ষিণ কোরিয়ায় গোলা হামলার অভিযোগে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর অবরোধ আরোপে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কোরীয় সংকট সমাধানে চীনের ‘দায়িত্বশীল নেতৃত্ব’ দেওয়া উচিত।কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা কমাতে চীনের ছয় জাতি আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়, পিয়ংইয়ং তার আচরণ না বদলালে এসব আলোচনা কোনো কাজেই আসবে না। হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব রবার্ট গিবস বলেন, উত্তর কোরিয়াকে অবশ্যই তার আগ্রাসী মনোভাবের পরিবর্তন আনতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র বা অন্যান্য দেশ ‘জনসংযোগ কাজের’ মতো সিরিজ আলোচনার মাধ্যমে ওই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আনতে চায় না।চীনের ছয় জাতি আলোচনার প্রস্তাব প্রসঙ্গে জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি মায়েহারা বলেন, ‘এ ধরনের প্রস্তাব আমাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য। কারণ, উত্তর কোরিয়া ইতিমধ্যে যুদ্ধংদেহী মনোভাব প্রদর্শন করেছে।’ সেইজি বলেন, ‘আলোচনায় বসার জন্য আমরা প্রথমে উত্তর কোরিয়ার আন্তরিকতা দেখতে চাই।’উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদনে গতকাল দাবি করা হয়, দেশটি শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহারের জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে হাজার হাজার সেন্ট্রিফিউজের মাধ্যমে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার কাজ চলছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানত বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্যই দেশটি এই কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলা হয়, মহড়ার নামে উত্তর কোরিয়া বা এর সমুদ্রসীমায় গোলা নিক্ষেপ করা হলে যুক্তরাষ্ট্র ও কোরিয়াকে চরম মূল্য দিতে হবে।পীতসাগরে যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়া গতকাল তৃতীয় দিনের মতো মহড়া দিয়েছে। ওই মহড়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার আরও ১০টি যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয় বলে জানা গেছে। আজ বুধবার যৌথ মহড়া শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
No comments