মেসির হ্যাটট্রিক, সুপার কাপ বার্সার
প্রথম লেগে হারে লজ্জা পেতে হয়েছে। এ হারের কারণেই হয়তো এতটা বিধ্বংসী হয়ে উঠলেন লিওনেল মেসি। স্প্যানিশ সুপার কাপের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেই হারের ক্ষোভ মেটালেন ফিফা বর্ষসেরা এই ফুটবলার। মেসির হ্যাটট্রিকের সুবাদে গতকাল শনিবার সেভিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তাঁর ক্লাব বার্সেলোনা। প্রথম লেগের খেলায় ৩-১-এ হারের কারণে ৫-৩ গোলে স্প্যানিশ সুপার কাপের শিরোপা জিতল বার্সা।
প্রথম লেগের ম্যাচে বিশ্বকাপ জয়ী স্পেনের আটজন তারকার সবাইকেই বিশ্রামে রেখেছিল বার্সেলোনা! মূল একাদশে রাখা হয়নি এ মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম সেরা তারকা লিওনেল মেসিকেও। দ্বিতীয়ার্ধের ৫৩ মিনিটে ইব্রাহিমোভিচের বদলি হিসেবে নামানো হয় মেসিকে। তবে সতীর্থদের কাছে থেকে সেভাবে সহায়তা না পেয়ে নিজেকে সেভাবে তুলে ধরতে পারেননি তিনি, বার্সাকেও মাঠ ছাড়তে হয় হার নিয়ে। গতকাল বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলাররা নেমেছিলেন, জ্বলে উঠেছিলেন মেসিও।
খেলার ১৩ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করে বার্সেলোনাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন সেভিয়ার কনকো। ম্যাচের পরবর্তী সময়ে হওয়া সব কটি গোলই করেন মেসি। ২৪ মিনিটে জাভির পাস থেকে বার্সার গোল ব্যবধান দ্বিগুণ করেন, প্রথমার্ধের একেবারের শেষ মুহূর্তে এসে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন মেসি। আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার পাস থেকে ম্যাচের ৯০ মিনিটে হ্যাটট্রিকটাও করে ফেলে বার্সার এই তারকা।
ম্যাচ শেষে স্প্যানিশ টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে উচ্ছ্বসিত মেসি বলেন, ‘হারের পর ঘুরে দাঁড়িয়ে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শিরোপা জিতলাম আমরা। এখন আমরা মৌসুমের প্রথম শিরোপা জয়ী।’ মেসির বিরুদ্ধে অভিযোগ, ক্লাবের হয়ে তিনি যতটা উজ্জ্বল, জাতীয় দলের হয়ে ঠিক ততটাই নিষ্প্রভ। যার প্রমাণও দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে একটিও গোলের দেখা পাননি, অথচ বার্সেলোনার হয়ে প্রতিপক্ষকে গোল-বন্যায় ভাসিয়ে দিচ্ছেন। সমালোচনা প্রসঙ্গে মেসি বলেন, ‘আমি ফুটবলকে আনন্দের বিষয় হিসেবেই দেখি। ক্লাবের হয়ে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি, একইভাবে জাতীয় দলের হয়েও নিজেকে উজাড় করে খেলি।
প্রথম লেগের ম্যাচে বিশ্বকাপ জয়ী স্পেনের আটজন তারকার সবাইকেই বিশ্রামে রেখেছিল বার্সেলোনা! মূল একাদশে রাখা হয়নি এ মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম সেরা তারকা লিওনেল মেসিকেও। দ্বিতীয়ার্ধের ৫৩ মিনিটে ইব্রাহিমোভিচের বদলি হিসেবে নামানো হয় মেসিকে। তবে সতীর্থদের কাছে থেকে সেভাবে সহায়তা না পেয়ে নিজেকে সেভাবে তুলে ধরতে পারেননি তিনি, বার্সাকেও মাঠ ছাড়তে হয় হার নিয়ে। গতকাল বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলাররা নেমেছিলেন, জ্বলে উঠেছিলেন মেসিও।
খেলার ১৩ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করে বার্সেলোনাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন সেভিয়ার কনকো। ম্যাচের পরবর্তী সময়ে হওয়া সব কটি গোলই করেন মেসি। ২৪ মিনিটে জাভির পাস থেকে বার্সার গোল ব্যবধান দ্বিগুণ করেন, প্রথমার্ধের একেবারের শেষ মুহূর্তে এসে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন মেসি। আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার পাস থেকে ম্যাচের ৯০ মিনিটে হ্যাটট্রিকটাও করে ফেলে বার্সার এই তারকা।
ম্যাচ শেষে স্প্যানিশ টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে উচ্ছ্বসিত মেসি বলেন, ‘হারের পর ঘুরে দাঁড়িয়ে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শিরোপা জিতলাম আমরা। এখন আমরা মৌসুমের প্রথম শিরোপা জয়ী।’ মেসির বিরুদ্ধে অভিযোগ, ক্লাবের হয়ে তিনি যতটা উজ্জ্বল, জাতীয় দলের হয়ে ঠিক ততটাই নিষ্প্রভ। যার প্রমাণও দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে একটিও গোলের দেখা পাননি, অথচ বার্সেলোনার হয়ে প্রতিপক্ষকে গোল-বন্যায় ভাসিয়ে দিচ্ছেন। সমালোচনা প্রসঙ্গে মেসি বলেন, ‘আমি ফুটবলকে আনন্দের বিষয় হিসেবেই দেখি। ক্লাবের হয়ে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি, একইভাবে জাতীয় দলের হয়েও নিজেকে উজাড় করে খেলি।
No comments