অটোমোবাইল শিল্পনগরী স্থাপন করবে সরকার
শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেছেন, দেশের সম্ভাবনাময় অটোমোবাইল শিল্পের জন্য সরকার বিসিকের মাধ্যমে একটি পৃথক অটোমোবাইল শিল্পনগরী গড়ে তুলবে। সরকার যে নতুন জাতীয় শিল্পনীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে, তাতে অটোমোবাইল শিল্পকে অগ্রাধিকার শিল্প খাত হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। জ্ঞানভিত্তিক শিল্পায়নের জন্য বুয়েটের উদ্ভাবনী ক্ষমতা কাজে লাগাতে বুয়েট ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের মধ্যে একটি গভীর যোগসূত্র গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের এনেক্স ভবন সম্মেলনকক্ষে ‘বাংলাদেশ অটোমোবাইল খাতের উন্নয়নের পথনকশা প্রণয়ন’ শীর্ষক জাতীয় কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গত বুধবার তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু হাফিজের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব দেওয়ান জাকির হোসাইন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ মাহ্বুবুল আলম। কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম. খোরশেদ আলম, বুয়েটের ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্রোপ্রিয়েট টেকনোলজির পরিচালক অধ্যাপক এম কামালউদ্দিন, এডিবির ইন্টারন্যাশনাল স্টাফ কনসালট্যান্ট নাঈম চৌধুরী, বিটাকের মহাপরিচালক আশীষ কুমার পাল আলোচনায় অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় দিলীপ বড়ুয়া বলেন, প্রযুক্তি খাতের বিপ্লব ঘটিয়ে শিল্পোন্নত দেশগুলো শিল্প ও অর্থনীতিতে সমৃদ্ধি এনেছে। তাদের এ সমৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে অনেক বাংলাদেশি মেধাবী প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ ভূমিকা রাখলেও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ এবং কর্মপরিবেশের অভাবে বাংলাদেশের উন্নয়নে তাঁরা অবদান রাখতে পারেননি। এসব মেধাবী ও সৃষ্টিশীল বাংলাদেশি জনবলকে দেশীয় শিল্পোন্নয়নের কাজে লাগানো সম্ভব হলে দেশের হালকা প্রকৌশল শিল্প অনেক দূর এগিয়ে যাবে। বিশ্ব অর্থনীতির চলমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অটোমোবাইল শিল্প খাতে অচিরেই ব্যাপক হারে বিনিয়োগ হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে গাড়ি তৈরির জন্য মধ্যম মানের কারিগরি দক্ষতা, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন জনবল রয়েছে। বুয়েটসহ বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষতা ও সৃজনশীল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে এ জনবল দিয়েই দেশীয় প্রযুক্তিতে গাড়ি তৈরি করা সম্ভব। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে তৈরি মোটর অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে মোটরযানের খুচরা যন্ত্রাংশ বিদেশেও রপ্তানির সুযোগ নিতে পারে। শ্রমঘন অটোমোবাইল শিল্প বিকাশের মাধ্যমে দেশে কর্মসংস্থানের নতুন দুয়ার খুলে দেওয়া সম্ভব বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
দিনব্যাপী কর্মশালায় অটোমোবাইল খাতের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন সংগঠন, অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক, প্রকৌশলী, বুয়েটসহ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, প্রযুক্তিবিদ এবং অটোমোবাইল শিল্পোদ্যোক্তাসহ শতাধিক ব্যক্তি অংশ নেন।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের এনেক্স ভবন সম্মেলনকক্ষে ‘বাংলাদেশ অটোমোবাইল খাতের উন্নয়নের পথনকশা প্রণয়ন’ শীর্ষক জাতীয় কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গত বুধবার তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু হাফিজের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব দেওয়ান জাকির হোসাইন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ মাহ্বুবুল আলম। কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম. খোরশেদ আলম, বুয়েটের ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্রোপ্রিয়েট টেকনোলজির পরিচালক অধ্যাপক এম কামালউদ্দিন, এডিবির ইন্টারন্যাশনাল স্টাফ কনসালট্যান্ট নাঈম চৌধুরী, বিটাকের মহাপরিচালক আশীষ কুমার পাল আলোচনায় অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় দিলীপ বড়ুয়া বলেন, প্রযুক্তি খাতের বিপ্লব ঘটিয়ে শিল্পোন্নত দেশগুলো শিল্প ও অর্থনীতিতে সমৃদ্ধি এনেছে। তাদের এ সমৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে অনেক বাংলাদেশি মেধাবী প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ ভূমিকা রাখলেও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ এবং কর্মপরিবেশের অভাবে বাংলাদেশের উন্নয়নে তাঁরা অবদান রাখতে পারেননি। এসব মেধাবী ও সৃষ্টিশীল বাংলাদেশি জনবলকে দেশীয় শিল্পোন্নয়নের কাজে লাগানো সম্ভব হলে দেশের হালকা প্রকৌশল শিল্প অনেক দূর এগিয়ে যাবে। বিশ্ব অর্থনীতির চলমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অটোমোবাইল শিল্প খাতে অচিরেই ব্যাপক হারে বিনিয়োগ হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে গাড়ি তৈরির জন্য মধ্যম মানের কারিগরি দক্ষতা, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন জনবল রয়েছে। বুয়েটসহ বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষতা ও সৃজনশীল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে এ জনবল দিয়েই দেশীয় প্রযুক্তিতে গাড়ি তৈরি করা সম্ভব। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে তৈরি মোটর অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে মোটরযানের খুচরা যন্ত্রাংশ বিদেশেও রপ্তানির সুযোগ নিতে পারে। শ্রমঘন অটোমোবাইল শিল্প বিকাশের মাধ্যমে দেশে কর্মসংস্থানের নতুন দুয়ার খুলে দেওয়া সম্ভব বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
দিনব্যাপী কর্মশালায় অটোমোবাইল খাতের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন সংগঠন, অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক, প্রকৌশলী, বুয়েটসহ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, প্রযুক্তিবিদ এবং অটোমোবাইল শিল্পোদ্যোক্তাসহ শতাধিক ব্যক্তি অংশ নেন।
No comments