ম্যারাডোনার সমর্থক বাড়ছেই
দিন দিন ম্যারাডোনার সমর্থকের সংখ্যা বাড়ছেই। এবার ১৯৭৮ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য রিকার্ডো ভিলাও সোচ্চার আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এএফএ) বিরুদ্ধে। সাবেক এই মিডফিল্ডার বলেছেন, ম্যারাডোনাকে কোচ না রাখার পেছনে কোনো যুক্তি নেই।
‘রিকি ভিলা’ নামে ইংলিশ মিডিয়ায় পরিচিত এই সাবেক টটেনহাম তারকার এমন মন্তব্যের পেছনের যুক্তিটাও পরিষ্কার, ‘বিশ্বকাপের আগে কোচ হিসেবে ম্যারাডোনার কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই তখন সেটি ছিল সমস্যা। কিন্তু বিশ্বকাপের মতো আসরে গিয়ে ও যখন দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করল, ভালো কোচ হয়ে উঠল, তখনই কিনা তাকে রাখা হলো না।’
আর্জেন্টিনা দলের পাশাপাশি ভিলাও গিয়েছিলেন আয়ারল্যান্ডে। আইরিশ ফুটবল সংস্থা (এফএআই) তাঁকে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের পুরস্কার দিয়েছে। আয়ারল্যান্ডে গিয়ে ২০০১ সালে ওয়েম্বলি গোল অব দ্য সেঞ্চুরি পুরস্কার জেতা ভিলা বলেছেন, ‘আমি আশা করেছিলাম, ম্যারাডোনাকে রেখে দেওয়া হবে। কিন্তু আর্জেন্টিনা আসলে একটা জটিল দেশ। ম্যারাডোনাকে ছেঁটে ফেলে এখন নতুন একজনকে বসানো হবে। সম্ভবত সার্জিও বাতিস্তাই সেই দায়িত্ব পাবে।’
ম্যারাডোনার দাবি মেনে তাঁর সহকারীসহ আরেক মেয়াদে দায়িত্ব দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন ভিলা। তাঁর মতে, আর্জেন্টিনার ফুটবলে তাতে সাফল্য আসত কি না, সেটি পরে দেখা যেত, কিন্তু ম্যারাডোনা তো থেকে যেত। ভিলা জানালেন, প্রশ্নটা যে শিরোপা জেতা নয়, আবেগের, ‘ম্যারাডোনা খুবই ক্ষিপ্ত। আমরা সব আর্জেন্টাইনও তা-ই। কারণ আমরা প্রায়ই মাথা দিয়ে নয়, সিদ্ধান্ত নিই হূদয় দিয়ে। ওর জন্য সবারই তাই খারাপ লাগছে।’
ম্যারাডোনা শুনে খুশি হতে পারেন, শুধু আর্জেন্টাইনরা নয়, ফুটবলে তাঁর অনুপস্থিতি পোড়াচ্ছে আরও অনেককেই। এই তালিকায় আছেন শে গিভেনও। পরশু প্রীতি ম্যাচের আগে এই আইরিশ গোলরক্ষক বলেছেন, প্রতিপক্ষের ডাগ-আউটে তিনি দেখতে চেয়েছিলেন ম্যারাডোনাকেই, ‘ডিয়েগো তো একটা কিংবদন্তি, যাঁকে সবাই কুর্নিশ করে। তিনি সেই সম্মানের যোগ্য। খেলোয়াড় হিসেবে ছিলেন দুর্দান্ত। এখন কোচিংয়েও এসেছেন বৈচিত্র্যময় একটা চরিত্র হয়ে। তাঁর এখানে না থাকাটা দুঃখজনক।’
‘রিকি ভিলা’ নামে ইংলিশ মিডিয়ায় পরিচিত এই সাবেক টটেনহাম তারকার এমন মন্তব্যের পেছনের যুক্তিটাও পরিষ্কার, ‘বিশ্বকাপের আগে কোচ হিসেবে ম্যারাডোনার কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই তখন সেটি ছিল সমস্যা। কিন্তু বিশ্বকাপের মতো আসরে গিয়ে ও যখন দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করল, ভালো কোচ হয়ে উঠল, তখনই কিনা তাকে রাখা হলো না।’
আর্জেন্টিনা দলের পাশাপাশি ভিলাও গিয়েছিলেন আয়ারল্যান্ডে। আইরিশ ফুটবল সংস্থা (এফএআই) তাঁকে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের পুরস্কার দিয়েছে। আয়ারল্যান্ডে গিয়ে ২০০১ সালে ওয়েম্বলি গোল অব দ্য সেঞ্চুরি পুরস্কার জেতা ভিলা বলেছেন, ‘আমি আশা করেছিলাম, ম্যারাডোনাকে রেখে দেওয়া হবে। কিন্তু আর্জেন্টিনা আসলে একটা জটিল দেশ। ম্যারাডোনাকে ছেঁটে ফেলে এখন নতুন একজনকে বসানো হবে। সম্ভবত সার্জিও বাতিস্তাই সেই দায়িত্ব পাবে।’
ম্যারাডোনার দাবি মেনে তাঁর সহকারীসহ আরেক মেয়াদে দায়িত্ব দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন ভিলা। তাঁর মতে, আর্জেন্টিনার ফুটবলে তাতে সাফল্য আসত কি না, সেটি পরে দেখা যেত, কিন্তু ম্যারাডোনা তো থেকে যেত। ভিলা জানালেন, প্রশ্নটা যে শিরোপা জেতা নয়, আবেগের, ‘ম্যারাডোনা খুবই ক্ষিপ্ত। আমরা সব আর্জেন্টাইনও তা-ই। কারণ আমরা প্রায়ই মাথা দিয়ে নয়, সিদ্ধান্ত নিই হূদয় দিয়ে। ওর জন্য সবারই তাই খারাপ লাগছে।’
ম্যারাডোনা শুনে খুশি হতে পারেন, শুধু আর্জেন্টাইনরা নয়, ফুটবলে তাঁর অনুপস্থিতি পোড়াচ্ছে আরও অনেককেই। এই তালিকায় আছেন শে গিভেনও। পরশু প্রীতি ম্যাচের আগে এই আইরিশ গোলরক্ষক বলেছেন, প্রতিপক্ষের ডাগ-আউটে তিনি দেখতে চেয়েছিলেন ম্যারাডোনাকেই, ‘ডিয়েগো তো একটা কিংবদন্তি, যাঁকে সবাই কুর্নিশ করে। তিনি সেই সম্মানের যোগ্য। খেলোয়াড় হিসেবে ছিলেন দুর্দান্ত। এখন কোচিংয়েও এসেছেন বৈচিত্র্যময় একটা চরিত্র হয়ে। তাঁর এখানে না থাকাটা দুঃখজনক।’
No comments