কাশ্মীরে কারফিউ বহাল বিক্ষোভ চলছেই
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে এখনো বহাল রয়েছে কারফিউ। রমজান মাস শুরু হলেও সেখানে চলছে বিক্ষোভ।
গত দুই মাসে বিক্ষোভের সময় নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে প্রায় অর্ধশত মানুষ নিহত হয়েছে। প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের পর বিক্ষোভ আবার নতুন করে শুরু হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহও এটাকে ‘সহিংসতার চক্র’ বলে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
প্রতিদিন বিক্ষোভ আর কারফিউয়ের কারণে বিপদে পড়েছে কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ। তাদের প্রাত্যহিক জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কারফিউয়ে দোকানপাট বন্ধ থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী জোগাড় করতে লোকজনকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
রোজা শুরু হওয়ায় অন্তত এক মাসের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জোগাড় করে রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে লোকজনকে। এর আগে প্রতিবার রমজান মাসে মুসলিম ধর্মীয় নেতারা লোকজনকে শান্তি ও সংহতি বজায় রাখতে বলতেন। কিন্তু এবার বিক্ষোভে এতগুলো মানুষের মৃত্যুর পর উত্তেজনা এমন চরমে যে, এবার আর নেতারা এ ধরনের পরামর্শ দিচ্ছেন না। বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলী জিলানি বলেন, ‘আমরা পরিকল্পনা করছি রমজান সত্ত্বেও ভারতীয় শাসন এবং নিরীহ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত রাখব।’
১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস পালনের জন্য লোকজনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জিলানি। একইসঙ্গে ১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসকে ‘কালো দিবস’ হিসেবে পালনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
গত দুই মাসে বিক্ষোভের সময় নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে প্রায় অর্ধশত মানুষ নিহত হয়েছে। প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের পর বিক্ষোভ আবার নতুন করে শুরু হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহও এটাকে ‘সহিংসতার চক্র’ বলে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
প্রতিদিন বিক্ষোভ আর কারফিউয়ের কারণে বিপদে পড়েছে কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ। তাদের প্রাত্যহিক জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কারফিউয়ে দোকানপাট বন্ধ থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী জোগাড় করতে লোকজনকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
রোজা শুরু হওয়ায় অন্তত এক মাসের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জোগাড় করে রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে লোকজনকে। এর আগে প্রতিবার রমজান মাসে মুসলিম ধর্মীয় নেতারা লোকজনকে শান্তি ও সংহতি বজায় রাখতে বলতেন। কিন্তু এবার বিক্ষোভে এতগুলো মানুষের মৃত্যুর পর উত্তেজনা এমন চরমে যে, এবার আর নেতারা এ ধরনের পরামর্শ দিচ্ছেন না। বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলী জিলানি বলেন, ‘আমরা পরিকল্পনা করছি রমজান সত্ত্বেও ভারতীয় শাসন এবং নিরীহ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত রাখব।’
১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস পালনের জন্য লোকজনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জিলানি। একইসঙ্গে ১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসকে ‘কালো দিবস’ হিসেবে পালনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
No comments