আবখাজিয়ায় রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন
রাশিয়া বলেছে, তারা জর্জিয়ার সীমান্ত অঞ্চল আবখাজিয়ায় বিমানবিধ্বংসী এস-৩০০ মডেলের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে। রাশিয়ার এ ঘোষণায় জর্জিয়া উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জর্জিয়ার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো যাতে সামরিক সহায়তা না দেয়, সে জন্য আগাম সতর্কতা হিসেবে রাশিয়া ওই ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ আবখাজিয়া সফর করে আসার কয়েকদিন পর মস্কোর পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হলো।
আবখাজিয়া ও দক্ষিণ ওশেটিয়াকে জর্জিয়া নিজ ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করলেও কার্যত সেখানে জর্জিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেই। দুটি এলাকাই নিজেদের স্বাধীন বলে ঘোষণা করেছে এবং বর্তমানে এলাকা দুটোতে স্বশাসন জারি আছে। দক্ষিণ ওশেটিয়ার দখল নিয়ে ২০০৮ সালে জর্জিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ হয়। এ সময় রাশিয়ার সেনাবাহিনী ওই দুটি এলাকা থেকে জর্জিয়ার সেনাবাহিনীকে বিতাড়িত করে। ওই সময় আবখাজিয়া ও দক্ষিণ ওশেটিয়াকে রাশিয়া স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
গত বুধবার রাশিয়া সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, সে দেশের বিমান বাহিনীর প্রধান জেনারেল আলেকজান্ডার জেলিন জানিয়েছেন, আবখাজিয়া ও দক্ষিণ ওশেটিয়ার সীমান্ত এলাকায় বিমানবিধ্বংসী-ব্যবস্থা সক্রিয় করতেই ওই ক্ষেপণাস্ত্র বসানো হয়েছে।
আবখাজিয়ার স্বশাসিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী সেরগেই শাম্বা বলেছেন, ক্ষেপণাস্ত্রগুলো মোতায়েন করা হয়েছে। এক বছর আগেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো সেখানে আনা হয়েছিল।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র পি জে ক্রাউলি বলেছেন, তাঁরা জানতে পেরেছেন, দুই বছর ধরেই আবখাজিয়ায় ওই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো রয়েছে। জর্জিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী তেমুর ইয়োকোবাশভিলি বলেছেন, কেবল জর্জিয়ার জন্য নয়, এটা ন্যাটো এবং পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর জন্যও উদ্বেগের বিষয়। তিনি বলেছেন, এটা তাঁদের কাছে পরিষ্কার যে, রাশিয়া তার ‘অধিকৃত’ এলাকা দুটিকে সামরিক প্লাটফর্ম হিসেবে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। মস্কো থেকে বিবিসির সাংবাদিক রিচার্ড গ্যালপিন বলেছেন, রুশ বিশেষজ্ঞদের মতে, জর্জিয়ার সামরিক ব্যবস্থা পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো যাতে কোনো সহায়তা না দেয়, সে জন্য আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে রাশিয়া ওই ক্ষেপণাস্ত্র বসিয়েছে।
আবখাজিয়া ও দক্ষিণ ওশেটিয়াকে জর্জিয়া নিজ ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করলেও কার্যত সেখানে জর্জিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেই। দুটি এলাকাই নিজেদের স্বাধীন বলে ঘোষণা করেছে এবং বর্তমানে এলাকা দুটোতে স্বশাসন জারি আছে। দক্ষিণ ওশেটিয়ার দখল নিয়ে ২০০৮ সালে জর্জিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ হয়। এ সময় রাশিয়ার সেনাবাহিনী ওই দুটি এলাকা থেকে জর্জিয়ার সেনাবাহিনীকে বিতাড়িত করে। ওই সময় আবখাজিয়া ও দক্ষিণ ওশেটিয়াকে রাশিয়া স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
গত বুধবার রাশিয়া সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, সে দেশের বিমান বাহিনীর প্রধান জেনারেল আলেকজান্ডার জেলিন জানিয়েছেন, আবখাজিয়া ও দক্ষিণ ওশেটিয়ার সীমান্ত এলাকায় বিমানবিধ্বংসী-ব্যবস্থা সক্রিয় করতেই ওই ক্ষেপণাস্ত্র বসানো হয়েছে।
আবখাজিয়ার স্বশাসিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী সেরগেই শাম্বা বলেছেন, ক্ষেপণাস্ত্রগুলো মোতায়েন করা হয়েছে। এক বছর আগেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো সেখানে আনা হয়েছিল।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র পি জে ক্রাউলি বলেছেন, তাঁরা জানতে পেরেছেন, দুই বছর ধরেই আবখাজিয়ায় ওই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো রয়েছে। জর্জিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী তেমুর ইয়োকোবাশভিলি বলেছেন, কেবল জর্জিয়ার জন্য নয়, এটা ন্যাটো এবং পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর জন্যও উদ্বেগের বিষয়। তিনি বলেছেন, এটা তাঁদের কাছে পরিষ্কার যে, রাশিয়া তার ‘অধিকৃত’ এলাকা দুটিকে সামরিক প্লাটফর্ম হিসেবে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। মস্কো থেকে বিবিসির সাংবাদিক রিচার্ড গ্যালপিন বলেছেন, রুশ বিশেষজ্ঞদের মতে, জর্জিয়ার সামরিক ব্যবস্থা পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো যাতে কোনো সহায়তা না দেয়, সে জন্য আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে রাশিয়া ওই ক্ষেপণাস্ত্র বসিয়েছে।
No comments