যৌথ বাহিনীর পক্ষ নিয়েছে জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বছরের প্রথম ছয় মাসে সহস্রাধিক সাধারণ মানুষ নিহত হওয়ার জন্য তালেবানরাই দায়ী—জাতিসংঘের এমন একটি প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে তালেবান। জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে তারা ‘প্রচারণা’ বলেও আখ্যায়িত করেছে। তারা পাল্টা অভিযোগ করেছে জাতিসংঘই মার্কিন নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর পক্ষ নিয়েছে।
আফগানিস্তানে নিযুক্ত জাতিসংঘ মিশন (ইউএনএএমএ) এ সপ্তাহে ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, গত জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত এক হাজার ২৭১ জন সাধারণ মানুষ সহিংসতায় প্রাণ হারিয়েছে। এসব প্রাণহানির ৭৬ শতাংশের জন্যই তালেবানরা দায়ী।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালেবানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রতিবেদনটি যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অতিরঞ্জিত ও স্রেফ প্রচারণা, তা পানির মতো পরিষ্কার। ওই প্রতিবেদনে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করা হয়েছে। প্রত্যেক প্রত্যক্ষদর্শীই প্রতিবেদনটির সত্যাসত্য যাচাই করতে পারবেন এবং এ ধরনের প্রতিবেদন কতটা ভিত্তিহীন ও মিথ্যা হতে পারে তাও তাঁরা নিরূপণ করতে পারবেন।
আফগানিস্তান থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীকে উত্খাত করে ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের জন্য তালেবানরা দেশটিতে সহিংসতা অব্যাহত রেখেছে। ২০০১ সালে নিউইয়র্কের বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্রে হামলার প্রতিশোধ নিতে যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তানে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে।
আফগানিস্তানে নিযুক্ত জাতিসংঘ মিশন (ইউএনএএমএ) এ সপ্তাহে ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, গত জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত এক হাজার ২৭১ জন সাধারণ মানুষ সহিংসতায় প্রাণ হারিয়েছে। এসব প্রাণহানির ৭৬ শতাংশের জন্যই তালেবানরা দায়ী।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালেবানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রতিবেদনটি যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অতিরঞ্জিত ও স্রেফ প্রচারণা, তা পানির মতো পরিষ্কার। ওই প্রতিবেদনে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করা হয়েছে। প্রত্যেক প্রত্যক্ষদর্শীই প্রতিবেদনটির সত্যাসত্য যাচাই করতে পারবেন এবং এ ধরনের প্রতিবেদন কতটা ভিত্তিহীন ও মিথ্যা হতে পারে তাও তাঁরা নিরূপণ করতে পারবেন।
আফগানিস্তান থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীকে উত্খাত করে ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের জন্য তালেবানরা দেশটিতে সহিংসতা অব্যাহত রেখেছে। ২০০১ সালে নিউইয়র্কের বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্রে হামলার প্রতিশোধ নিতে যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তানে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে।
No comments