‘২০২০ সাল পর্যন্ত ইরাকে মার্কিন সেনা থাকা উচিত’
আগামী বছরের মধ্যে ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পরিকল্পনার সমালোচনা করেছেন ইরাকের একজন শীর্ষস্থানীয় সেনা কর্মকর্তা। ২০২০ সাল পর্যন্ত ইরাকে মার্কিন সেনা থাকা উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
লে. জেনারেল বাবাকের জেবারি বলেন, নিরাপত্তার দায়িত্ব পুরোপুরি নিতে প্রস্তুত হতে ইরাকি সেনাবাহিনীর আরও এক দশক সময় লেগে যেতে পারে।
চলতি মাসের মধ্যে ইরাকে যুদ্ধাভিযানের সমাপ্তি ও ২০১১ সালের মধ্যে ইরাক থেকে সব সেনা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরাকে বর্তমানে ৬৪ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। ইরাকি বাহিনীকে প্রশিক্ষণ ও মার্কিন স্বার্থ রক্ষা করার জন্য ২০১১ সাল পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার মার্কিন সেনা ইরাকে অবস্থান করবে।
গত সপ্তাহে সাদ্দাম হোসেন সরকারের সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারেক আজিজ বলেন, মার্কিনরা ইরাককে নেকড়ের মুখে ফেলে যাচ্ছে। জেনারেল জেবারির সতর্কতা তাঁর ওই বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ইরাকে যে অগ্রগতি হচ্ছে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এতে সন্তুষ্ট।
জেনারেল জেবারি বাগদাদে এক প্রতিরক্ষা সম্মেলনে বলেন, ইরাকি সেনাবাহিনী হয়তো ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে না। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের উচিত ওই সময় পর্যন্ত ইরাকে সেনা রাখা।
জেবারি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত সেনা প্রত্যাহার ভালোভাবেই চলছে। কারণ মার্কিন বাহিনী এখনও ইরাকে আছে। কিন্তু সমস্যা শুরু হবে ২০১১ সালের পর।
জেবারির মতে, ২০১১ সালের পর এই শূন্যতা পূরণে রাজনীতিকদের অবশ্যই অন্য পথ খুঁজে বের করতে হবে। তিনি মন্তব্য করেন, যদি তাঁকে সেনা প্রত্যাহারের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হয় তাহলে তিনি রাজনীতিকদের বলবেন, ২০২০ সালের মধ্যে ইরাকি সেনাবাহিনী পুরোপুরি প্রস্তুত না হওয়া পর্যন্ত মার্কিন বাহিনীকে অবশ্যই ইরাকে থাকতে হবে।
সম্প্রতি ইরাকে সহিংসতা কিছুটা বেড়ে গেছে। গত জুলাই মাসে বোমা হামলা, গুলি ও অন্যান্য হামলায় বেসামরিক লোকের মৃত্যুর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়ে যায়। ২০০৮ সালের পর জুলাই মাসে ইরাকে সবচেয়ে বেশি হতাহতের ঘটনা ঘটে। চলতি মাসে এ পর্যন্ত দেশজুড়ে ১০০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছে।
লে. জেনারেল বাবাকের জেবারি বলেন, নিরাপত্তার দায়িত্ব পুরোপুরি নিতে প্রস্তুত হতে ইরাকি সেনাবাহিনীর আরও এক দশক সময় লেগে যেতে পারে।
চলতি মাসের মধ্যে ইরাকে যুদ্ধাভিযানের সমাপ্তি ও ২০১১ সালের মধ্যে ইরাক থেকে সব সেনা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরাকে বর্তমানে ৬৪ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। ইরাকি বাহিনীকে প্রশিক্ষণ ও মার্কিন স্বার্থ রক্ষা করার জন্য ২০১১ সাল পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার মার্কিন সেনা ইরাকে অবস্থান করবে।
গত সপ্তাহে সাদ্দাম হোসেন সরকারের সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারেক আজিজ বলেন, মার্কিনরা ইরাককে নেকড়ের মুখে ফেলে যাচ্ছে। জেনারেল জেবারির সতর্কতা তাঁর ওই বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ইরাকে যে অগ্রগতি হচ্ছে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এতে সন্তুষ্ট।
জেনারেল জেবারি বাগদাদে এক প্রতিরক্ষা সম্মেলনে বলেন, ইরাকি সেনাবাহিনী হয়তো ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে না। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের উচিত ওই সময় পর্যন্ত ইরাকে সেনা রাখা।
জেবারি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত সেনা প্রত্যাহার ভালোভাবেই চলছে। কারণ মার্কিন বাহিনী এখনও ইরাকে আছে। কিন্তু সমস্যা শুরু হবে ২০১১ সালের পর।
জেবারির মতে, ২০১১ সালের পর এই শূন্যতা পূরণে রাজনীতিকদের অবশ্যই অন্য পথ খুঁজে বের করতে হবে। তিনি মন্তব্য করেন, যদি তাঁকে সেনা প্রত্যাহারের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হয় তাহলে তিনি রাজনীতিকদের বলবেন, ২০২০ সালের মধ্যে ইরাকি সেনাবাহিনী পুরোপুরি প্রস্তুত না হওয়া পর্যন্ত মার্কিন বাহিনীকে অবশ্যই ইরাকে থাকতে হবে।
সম্প্রতি ইরাকে সহিংসতা কিছুটা বেড়ে গেছে। গত জুলাই মাসে বোমা হামলা, গুলি ও অন্যান্য হামলায় বেসামরিক লোকের মৃত্যুর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়ে যায়। ২০০৮ সালের পর জুলাই মাসে ইরাকে সবচেয়ে বেশি হতাহতের ঘটনা ঘটে। চলতি মাসে এ পর্যন্ত দেশজুড়ে ১০০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছে।
No comments