সাত মাসে লক্ষ্যমাত্রার ৫৫.৬% কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে
চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে দেশের ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে যে পরিমাণ ঋণ বিতরণ করেছে, তা এবারের লক্ষ্যমাত্রার ৫৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়কালে ব্যাংকগুলো ছয় হাজার ৪০২ কোটি ২৬ লাখ টাকা বিতরণ করেছে। আর পুরো অর্থবছরের জন্য ১১ হাজার ৫১২ কোটি ৩০ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, অর্থবছরের প্রথমার্ধে কৃষিঋণ বিতরণ গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় সাড়ে ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
২০০৮-০৯ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ব্যাংকগুলো পাঁচ হাজার ১১০ কোটি ২০ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করেছিল।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, আলোচ্য সাত মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে ডিসেম্বর মাসে। এই মাসে এক হাজার ৩৪৮ কোটি ২১ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়।
এর আগে নভেম্বর মাসে এক হাজার ২৭৫ কোটি টাকার এবং অক্টোবর মাসে এক হাজার ৬২ কোটি ২৫ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে। অন্য মাসগুলোয় অবশ্য এক হাজার কোটি টাকার নিচে কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত কৃষিঋণ প্রসঙ্গে গত সপ্তাহে জাতীয় সংসদে বলেছেন, ‘প্রকৃত ঋণগ্রহীতার কাছে কৃষিঋণ আরও সহজলভ্য করার জন্য নীতিমালা শিথিল করে আমরা কৃষকদের দোরগোড়ায় ঋণ পৌঁছে দিয়ে দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি তথা কৃষকের হাত শক্তিশালী করতে চাই।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময় বকেয়া ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ছয় হাজার ৭০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ২২ শতাংশ বেশি।
আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়কালে চার হাজার ৯৫০ কোটি ২৭ লাখ টাকার বকেয়া কৃষিঋণ আদায় করা হয়েছিল। উচ্চহারে কৃষিঋণ আদায় একদিকে নিট কৃষিঋণ বিতরণকে কমিয়ে দিলেও এটি আবার পরবর্তী সময়ে কৃষিঋণ বিতরণ অব্যাহত রাখতে ব্যাংকগুলোর জন্য সহায়ক হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
কৃষিঋণ বিতরণ জোরদার করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এ বছর নানা ধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর দেশের কিছু কিছু স্থানে নিজে উপস্থিত থেকে সরাসরি কৃষকদের ঋণ প্রদান করেছেন। তিনি সরাসরি মোবাইল ফোনে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে ঋণের অবস্থাও তদারক করেছেন।
এবার ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন এনজিওকে এই কাজে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। প্রতি মাসেই ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে প্রেরণ করার আরেকটি সিদ্ধান্ত সেপ্টেম্বর মাস থেকে কার্যকর করা হয়েছে।
২০০৮-০৯ অর্থবছরে দেশে নয় হাজার ২৮৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছিল। আর ২০০৭-০৮ অর্থবছরে হয়েছিল আট হাজার ৩৭৭ কোটি ৬২ লাখ টাকার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়কালে ব্যাংকগুলো ছয় হাজার ৪০২ কোটি ২৬ লাখ টাকা বিতরণ করেছে। আর পুরো অর্থবছরের জন্য ১১ হাজার ৫১২ কোটি ৩০ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, অর্থবছরের প্রথমার্ধে কৃষিঋণ বিতরণ গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় সাড়ে ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
২০০৮-০৯ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ব্যাংকগুলো পাঁচ হাজার ১১০ কোটি ২০ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করেছিল।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, আলোচ্য সাত মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে ডিসেম্বর মাসে। এই মাসে এক হাজার ৩৪৮ কোটি ২১ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়।
এর আগে নভেম্বর মাসে এক হাজার ২৭৫ কোটি টাকার এবং অক্টোবর মাসে এক হাজার ৬২ কোটি ২৫ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে। অন্য মাসগুলোয় অবশ্য এক হাজার কোটি টাকার নিচে কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত কৃষিঋণ প্রসঙ্গে গত সপ্তাহে জাতীয় সংসদে বলেছেন, ‘প্রকৃত ঋণগ্রহীতার কাছে কৃষিঋণ আরও সহজলভ্য করার জন্য নীতিমালা শিথিল করে আমরা কৃষকদের দোরগোড়ায় ঋণ পৌঁছে দিয়ে দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি তথা কৃষকের হাত শক্তিশালী করতে চাই।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময় বকেয়া ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ছয় হাজার ৭০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ২২ শতাংশ বেশি।
আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়কালে চার হাজার ৯৫০ কোটি ২৭ লাখ টাকার বকেয়া কৃষিঋণ আদায় করা হয়েছিল। উচ্চহারে কৃষিঋণ আদায় একদিকে নিট কৃষিঋণ বিতরণকে কমিয়ে দিলেও এটি আবার পরবর্তী সময়ে কৃষিঋণ বিতরণ অব্যাহত রাখতে ব্যাংকগুলোর জন্য সহায়ক হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
কৃষিঋণ বিতরণ জোরদার করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এ বছর নানা ধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর দেশের কিছু কিছু স্থানে নিজে উপস্থিত থেকে সরাসরি কৃষকদের ঋণ প্রদান করেছেন। তিনি সরাসরি মোবাইল ফোনে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে ঋণের অবস্থাও তদারক করেছেন।
এবার ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন এনজিওকে এই কাজে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। প্রতি মাসেই ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে প্রেরণ করার আরেকটি সিদ্ধান্ত সেপ্টেম্বর মাস থেকে কার্যকর করা হয়েছে।
২০০৮-০৯ অর্থবছরে দেশে নয় হাজার ২৮৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছিল। আর ২০০৭-০৮ অর্থবছরে হয়েছিল আট হাজার ৩৭৭ কোটি ৬২ লাখ টাকার।
No comments