ডিএসইর পর্ষদ নির্বাচন আজ
অনেক ঘটনার পর শেষ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদের চারটি পদে আজ রোববার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ডিএসইর সদস্যদের মধ্য থেকে মোট আটজন প্রার্থী এসব পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সকাল ১০টায় নির্বাচন শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে চলবে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। এ সময়ে মোট ২২৮ জন ভোটার তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
নির্বাচনে যাঁরা অংশগ্রহণ করছেন তাঁরা হলেন—দস্তগীর মো. আদিল, গোলাম কাদের, আবদুল হক, শরীফ আতাউর রহমান, খাজা গোলাম রসুল, রকিবুর রহমান, আহমদ রশীদ লালী ও আহমেদ ইকবাল হাসান।
ডিএসইর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছেন এমন সদস্যরা মনে করছেন, নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে শেষ ছয়জনের মধ্যে।
তবে আহমেদ ইকবাল হাসান, আহমদ রশীদ ও রকিবুর রহমানের ফলাফলের ব্যাপারে সবার আগ্রহ থাকবে বেশি। কারণ, আহমেদ ইকবাল হাসান ও আহমদ রশীদকে কোনো ধরনের কারণ দর্শানো ছাড়াই নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করেছিল। পরে তাঁরা হাইকোর্টের আদেশ নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
অভিযোগ রয়েছে, রকিবুর রহমানকে অনেকটা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনে জয়লাভের সুযোগ করে দিতেই সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের চাপে এসইসি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু হাইকোর্টের আদেশের কারণে সেটি আর সম্ভব হয়নি।
এর আগের তফসিল অনুযায়ী ডিএসইর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ৩ মার্চ। কিন্তু মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ঠিক এক দিন আগে এসইসির একটি আদেশের কারণে ডিএসইর নির্বাচন কমিশন ওই তারিখে নির্বাচন স্থগিত করে নতুন তফসিল ঘোষণা করে।
এসইসির ওই আদেশে বলা হয়েছিল, নির্বাচনে অংশ নিতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ন্যূনতম পাঁচ দিন আগে এসইসির কাছ থেকে অনাপত্তি নিতে হবে। এসইসির এ আদেশ মেনে মোট ১৩ সদস্য এসইসির কাছে অনাপত্তি চেয়েছিলেন।
কিন্তু এসইসি ১০ জনকে অনাপত্তি দিলেও তিনজনের ব্যাপারে আপত্তি জানান। পরে এ তিনজনের দুজন হাইকোর্ট থেকে আদেশ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। আর অনাপত্তি পাওয়া সদস্যদের মধ্য থেকে চারজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে এসেছেন।
ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের মোট সদস্যসংখ্যা ২৪টি। এর মধ্যে নির্বাচিত সদস্য ১২ জন আর বাকি সদস্যরা বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন, বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে পরিচালক হিসেবে মনোনীত হন।
ডিএসইর নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিবছর নির্বাচিত পরিচালকদের মধ্য থেকে চারটি পদ শূন্য হয়। সে অনুযায়ী এবার বর্তমান সভাপতি রকিবুর রহমান, পরিচালক আবদুল হক, আবু হানিফ ও এম এ কাইয়ুমের (প্রয়াত) পদ শূন্য হচ্ছে। মূলত এসব শূন্য পদেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
অবশ্য ডিএসইর আগের সংঘস্মারক বিধি অনুযায়ী কোনো পরিচালক মেয়াদ শেষ হওয়ার পরের নির্বাচনে অংশ নিতে পারতেন না। কিন্তু এবার সে বিধি পরিবর্তন করা হয়েছে।
নির্বাচনের ছয় দিন পর ২৭ মার্চ ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এদিনই পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদের সভায় ডিএসইর নতুন সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করা হবে।
ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সকাল ১০টায় নির্বাচন শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে চলবে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। এ সময়ে মোট ২২৮ জন ভোটার তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
নির্বাচনে যাঁরা অংশগ্রহণ করছেন তাঁরা হলেন—দস্তগীর মো. আদিল, গোলাম কাদের, আবদুল হক, শরীফ আতাউর রহমান, খাজা গোলাম রসুল, রকিবুর রহমান, আহমদ রশীদ লালী ও আহমেদ ইকবাল হাসান।
ডিএসইর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছেন এমন সদস্যরা মনে করছেন, নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে শেষ ছয়জনের মধ্যে।
তবে আহমেদ ইকবাল হাসান, আহমদ রশীদ ও রকিবুর রহমানের ফলাফলের ব্যাপারে সবার আগ্রহ থাকবে বেশি। কারণ, আহমেদ ইকবাল হাসান ও আহমদ রশীদকে কোনো ধরনের কারণ দর্শানো ছাড়াই নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করেছিল। পরে তাঁরা হাইকোর্টের আদেশ নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
অভিযোগ রয়েছে, রকিবুর রহমানকে অনেকটা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনে জয়লাভের সুযোগ করে দিতেই সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের চাপে এসইসি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু হাইকোর্টের আদেশের কারণে সেটি আর সম্ভব হয়নি।
এর আগের তফসিল অনুযায়ী ডিএসইর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ৩ মার্চ। কিন্তু মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ঠিক এক দিন আগে এসইসির একটি আদেশের কারণে ডিএসইর নির্বাচন কমিশন ওই তারিখে নির্বাচন স্থগিত করে নতুন তফসিল ঘোষণা করে।
এসইসির ওই আদেশে বলা হয়েছিল, নির্বাচনে অংশ নিতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ন্যূনতম পাঁচ দিন আগে এসইসির কাছ থেকে অনাপত্তি নিতে হবে। এসইসির এ আদেশ মেনে মোট ১৩ সদস্য এসইসির কাছে অনাপত্তি চেয়েছিলেন।
কিন্তু এসইসি ১০ জনকে অনাপত্তি দিলেও তিনজনের ব্যাপারে আপত্তি জানান। পরে এ তিনজনের দুজন হাইকোর্ট থেকে আদেশ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। আর অনাপত্তি পাওয়া সদস্যদের মধ্য থেকে চারজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে এসেছেন।
ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের মোট সদস্যসংখ্যা ২৪টি। এর মধ্যে নির্বাচিত সদস্য ১২ জন আর বাকি সদস্যরা বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন, বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে পরিচালক হিসেবে মনোনীত হন।
ডিএসইর নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিবছর নির্বাচিত পরিচালকদের মধ্য থেকে চারটি পদ শূন্য হয়। সে অনুযায়ী এবার বর্তমান সভাপতি রকিবুর রহমান, পরিচালক আবদুল হক, আবু হানিফ ও এম এ কাইয়ুমের (প্রয়াত) পদ শূন্য হচ্ছে। মূলত এসব শূন্য পদেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
অবশ্য ডিএসইর আগের সংঘস্মারক বিধি অনুযায়ী কোনো পরিচালক মেয়াদ শেষ হওয়ার পরের নির্বাচনে অংশ নিতে পারতেন না। কিন্তু এবার সে বিধি পরিবর্তন করা হয়েছে।
নির্বাচনের ছয় দিন পর ২৭ মার্চ ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এদিনই পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদের সভায় ডিএসইর নতুন সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করা হবে।
No comments