স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করি
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য শান্তি-প্রক্রিয়ার মধ্যস্থতাকারী জোট (কোয়ার্টেট) ফিলিস্তিনিদের নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের প্রচেষ্টাকে ‘দৃঢ়ভাবে সমর্থন’ করে। গতকাল শনিবার ফিলিস্তিন সফরের সময় তিনি এ কথা বলেন।
বান কি মুন বলেন, ‘মধ্যস্থতাকারী জোটের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ও দৃঢ় বার্তা দেওয়া হয়েছে। স্বাধীন ও স্বয়ংসম্পূর্ণ রাষ্ট্র গঠনে আপনাদের (ফিলিস্তিনিদের) প্রচেষ্টাকে জোট দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে।’
সফরের শুরুতে গতকাল ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী সালাম ফাইয়াদের সঙ্গে বৈঠক করেন বান কি মুন। পশ্চিম তীরের রামাল্লায় ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজা এলাকাও পরিদর্শন করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। ইসরায়েলি জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও তাঁর বৈঠক করার কথা রয়েছে। এর আগে বান কি মুন গাজায় ফিলিস্তিনিদের মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
গত শুক্রবার মস্কোয় শান্তি-প্রক্রিয়ার মধ্যস্থতাকারী কোয়ার্টেট—জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে যোগ দেন বান কি মুন। এর এক দিন পর তিনি মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু করলেন।
গত শুক্রবারের বৈঠকে মধ্যস্থতাকারী জোট আগামী দুই বছরের মধ্যে একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর লক্ষ্য নিয়ে ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানায়। এর জবাবে ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদর লিবারম্যান বলেন, ‘শান্তি কৃত্রিমভাবে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। অবাস্তব সময় বেঁধে দিয়েও শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও বলেন, এমন বিবৃতি মধ্যপ্রাচ্য সমস্যার সম্ভাব্য সমাধানে পৌঁছার ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি করবে। মধ্যস্থতাকারীদের এমন সময় বেঁধে দেওয়ার ঘোষণায় চরম বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি।
ফিলিস্তিনের প্রধান আলোচক সায়েব এরেকাত মধ্যস্থতাকারী জোটের এ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তিনি বলেন, পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইসরায়েলের বসতি স্থাপন বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রী সালাম ফাইয়াদ আলমও মধ্যস্থতাকারী জোটের অবস্থানকে স্বাগত জানান।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি-প্রতিষ্ঠায় সম্প্রতি ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মধ্যে অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমে নতুন করে এক হাজার ৬০০ ইহুদি বসতি নির্মাণের ঘোষণা দেয় ইসরায়েল। বসতি স্থাপন প্রক্রিয়া বন্ধ না করলে আলোচনায় বসতে অস্বীকৃতি জানায় ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ।
বান কি মুন বলেন, ‘মধ্যস্থতাকারী জোটের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ও দৃঢ় বার্তা দেওয়া হয়েছে। স্বাধীন ও স্বয়ংসম্পূর্ণ রাষ্ট্র গঠনে আপনাদের (ফিলিস্তিনিদের) প্রচেষ্টাকে জোট দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে।’
সফরের শুরুতে গতকাল ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী সালাম ফাইয়াদের সঙ্গে বৈঠক করেন বান কি মুন। পশ্চিম তীরের রামাল্লায় ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজা এলাকাও পরিদর্শন করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। ইসরায়েলি জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও তাঁর বৈঠক করার কথা রয়েছে। এর আগে বান কি মুন গাজায় ফিলিস্তিনিদের মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
গত শুক্রবার মস্কোয় শান্তি-প্রক্রিয়ার মধ্যস্থতাকারী কোয়ার্টেট—জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে যোগ দেন বান কি মুন। এর এক দিন পর তিনি মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু করলেন।
গত শুক্রবারের বৈঠকে মধ্যস্থতাকারী জোট আগামী দুই বছরের মধ্যে একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর লক্ষ্য নিয়ে ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানায়। এর জবাবে ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদর লিবারম্যান বলেন, ‘শান্তি কৃত্রিমভাবে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। অবাস্তব সময় বেঁধে দিয়েও শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও বলেন, এমন বিবৃতি মধ্যপ্রাচ্য সমস্যার সম্ভাব্য সমাধানে পৌঁছার ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি করবে। মধ্যস্থতাকারীদের এমন সময় বেঁধে দেওয়ার ঘোষণায় চরম বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি।
ফিলিস্তিনের প্রধান আলোচক সায়েব এরেকাত মধ্যস্থতাকারী জোটের এ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তিনি বলেন, পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইসরায়েলের বসতি স্থাপন বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রী সালাম ফাইয়াদ আলমও মধ্যস্থতাকারী জোটের অবস্থানকে স্বাগত জানান।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি-প্রতিষ্ঠায় সম্প্রতি ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মধ্যে অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমে নতুন করে এক হাজার ৬০০ ইহুদি বসতি নির্মাণের ঘোষণা দেয় ইসরায়েল। বসতি স্থাপন প্রক্রিয়া বন্ধ না করলে আলোচনায় বসতে অস্বীকৃতি জানায় ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ।
No comments