পেট্রলপাম্প ও একটি শহরের জলাবদ্ধতা -ভরাট করা জায়গা উদ্ধার করতে হবে
যশোরের কেশবপুর শহরের থানা মোড় এলাকায় সরকারি খাল ভরাট করে অবৈধ উপায়ে একটি পেট্রলপাম্প নির্মাণ করা হচ্ছে। নিয়মনীতির কোনো তোয়াক্কা না করেই চলছে এ কাজ। প্রথম আলোর স্থানীয় প্রতিনিধি জানাচ্ছেন, ১২ ফুট চওড়া খালটির ওপর ছয় ফুট চওড়া একটি কালভার্ট তৈরি করা হয়েছে আর বাকি অংশ ইট দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে। এই অপতৎপরতা এখনই প্রতিহত করা জরুরি।
উপজেলা সদরের পানি নিষ্কাশন হয় এই খাল দিয়ে। অর্ধেক ভরাট করে খালটি সংকুচিত করার মানে হলো, বর্ষাকালে উপজেলার পানি বেরিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাঘাত সৃষ্টি হওয়া। ফলে নিশ্চিতভাবেই জনগণকে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ পোহাতে হবে। একটি পেট্রলপাম্পের কারণে দুর্দশার শিকার হতে হবে পুরো উপজেলা সদরের বাসিন্দাদের। এভাবে এত বিপুলসংখ্যক মানুষের জীবনে নতুন সমস্যা সৃষ্টি কোনোভাবেই কাম্য নয়।
অভিযোগ উঠেছে, পৌরসভার নিষেধ না মেনে থানা মোড় এলাকার পানি উন্নয়ন বোর্ডের সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষে পেট্রলপাম্পটি নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখন পাম্প নির্মাণ করতে গিয়ে যে খাল ভরাট করতে হচ্ছে, এ থেকে ধারণা করা যায়, ইজারা দেওয়া জায়গাটি পেট্রলপাম্প নির্মাণের জন্য পর্যাপ্ত ছিল কি না তা যথাযথভাবে যাচাই করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ভূমিকা কী ছিল তা খতিয়ে দেখা দরকার।
খাল ভরাটের কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। আমরা মনে করি, খাল ভরাট করে যে নির্মাণকাজ চলছে তা এখনই বন্ধ করা জরুরি। খালের যে জায়গা ভরাট করা হয়েছে তা উদ্ধারও অনতিবিলম্বে করতে হবে। বৃষ্টির সময় বেশি দূরে নয়। কালক্ষেপণের তাই সুযোগ নেই। জলাবদ্ধতার সংকটের অপেক্ষায় না থেকে কর্তৃপক্ষকে এখনই সতর্ক হতে হবে।
উপজেলা সদরের পানি নিষ্কাশন হয় এই খাল দিয়ে। অর্ধেক ভরাট করে খালটি সংকুচিত করার মানে হলো, বর্ষাকালে উপজেলার পানি বেরিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাঘাত সৃষ্টি হওয়া। ফলে নিশ্চিতভাবেই জনগণকে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ পোহাতে হবে। একটি পেট্রলপাম্পের কারণে দুর্দশার শিকার হতে হবে পুরো উপজেলা সদরের বাসিন্দাদের। এভাবে এত বিপুলসংখ্যক মানুষের জীবনে নতুন সমস্যা সৃষ্টি কোনোভাবেই কাম্য নয়।
অভিযোগ উঠেছে, পৌরসভার নিষেধ না মেনে থানা মোড় এলাকার পানি উন্নয়ন বোর্ডের সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষে পেট্রলপাম্পটি নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখন পাম্প নির্মাণ করতে গিয়ে যে খাল ভরাট করতে হচ্ছে, এ থেকে ধারণা করা যায়, ইজারা দেওয়া জায়গাটি পেট্রলপাম্প নির্মাণের জন্য পর্যাপ্ত ছিল কি না তা যথাযথভাবে যাচাই করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ভূমিকা কী ছিল তা খতিয়ে দেখা দরকার।
খাল ভরাটের কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। আমরা মনে করি, খাল ভরাট করে যে নির্মাণকাজ চলছে তা এখনই বন্ধ করা জরুরি। খালের যে জায়গা ভরাট করা হয়েছে তা উদ্ধারও অনতিবিলম্বে করতে হবে। বৃষ্টির সময় বেশি দূরে নয়। কালক্ষেপণের তাই সুযোগ নেই। জলাবদ্ধতার সংকটের অপেক্ষায় না থেকে কর্তৃপক্ষকে এখনই সতর্ক হতে হবে।
No comments