ফের ভাসছে টাইটানিক
আবার পানিতে ভাসবে টাইটানিক। তবে আসল টাইটানিক জাহাজের মতো বড় আকারের নয় সেটি। সম্প্রতি টাইটানিক জাহাজের ছয় ফুট দীর্ঘ একটি ক্ষুদ্র প্রতিরূপ বিক্রির জন্য তোলা হয়েছে। মূল জাহাজের ১৫০ ভাগের এক ভাগ আকারের এই টাইটানিক ৩০০টির বেশি হাতে তৈরি ছোট টুকরো দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। শান্ত পানিতে এর গতিবেগ ঘণ্টায় পাঁচ কিলোমিটার। ব্যাটারিচালিত তিনটি প্রপেলারযুক্ত এই ক্ষুদ্র জাহাজ দূরনিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তি দিয়ে চালানো যায়।
নিউইয়র্কভিত্তিক প্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান হ্যামাচের শ্লেমার টাইটানিকের ওই ক্ষুদ্র প্রতিকৃতি বিক্রির জন্য তুলেছে। এটির দাম ধরা হয়েছে দেড় হাজার পাউন্ড। ছোট জাহাজটি ৭৫ ফুট দূর থেকেও দূরনিয়ন্ত্রণ-ব্যবস্থার মাধ্যমে চালানো যাবে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাহাজটির দরজা, জানালা, রেলিং তৈরি করতে প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। ডেক আর মাস্তুল তৈরি করা হয়েছে মেহগনি এবং সাদা ম্যাপল কাঠ দিয়ে। ছোট এই টাইটানিকেও জীবন রক্ষাকারী নৌকা, ক্রেন, ডকিং ডেক ইত্যাদি রাখা হয়েছে। ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল ৮৮২ ফুট দীর্ঘ আসল টাইটানিক জাহাজটি ডুবে যায়। ওই দুর্ঘটনায় দেড় হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়।
নিউইয়র্কভিত্তিক প্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান হ্যামাচের শ্লেমার টাইটানিকের ওই ক্ষুদ্র প্রতিকৃতি বিক্রির জন্য তুলেছে। এটির দাম ধরা হয়েছে দেড় হাজার পাউন্ড। ছোট জাহাজটি ৭৫ ফুট দূর থেকেও দূরনিয়ন্ত্রণ-ব্যবস্থার মাধ্যমে চালানো যাবে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাহাজটির দরজা, জানালা, রেলিং তৈরি করতে প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। ডেক আর মাস্তুল তৈরি করা হয়েছে মেহগনি এবং সাদা ম্যাপল কাঠ দিয়ে। ছোট এই টাইটানিকেও জীবন রক্ষাকারী নৌকা, ক্রেন, ডকিং ডেক ইত্যাদি রাখা হয়েছে। ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল ৮৮২ ফুট দীর্ঘ আসল টাইটানিক জাহাজটি ডুবে যায়। ওই দুর্ঘটনায় দেড় হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়।
No comments