বসানোই না হলে সরঞ্জাম এনে লাভ কী
এক সাঁতার সংগঠকের মুখে তীব্র ক্ষোভ, ‘২০টা স্টার্টিং ব্লক ঠিকাদার দিয়ে গেছেন এক সপ্তাহ আগে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে এসএ গেমস করা হচ্ছে, কিন্তু সামান্য কয়েক হাজার টাকা খরচ করে এগুলো পুলে বসানোর খবর নেই!’
ক্ষোভের জ্বালামুখই যেন খুলে দিলেন ওই সংগঠক, ‘পুরোনো স্টার্টিং ব্লক কেটে ফেলে দিতে হবে। নতুনগুলো লাগাতে কয়েক দিন সময় লেগে যাবে। এগুলো লাগানোর পর সাঁতারুদের অভ্যস্ত হওয়ার ব্যাপার আছে। অথচ গেমসের আর বাকি মাত্র ১২-১৩ দিন! এখন সবাই শুধু সাঁতারে এসে জিজ্ঞেস করছে, কয়টা সোনা জিতব। সামান্য স্টার্টিং ব্লক লাগানোর কাজটা ৭ দিনেও যেখানে হয় না, সেখানে সোনা তো আকাশ থেকে পেড়ে আনা যাবে না!’
সাঁতার ফেডারেশন হয়তো এখনো ধৈর্য ধরতে পারে, কিন্তু অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন ধৈর্যই হারিয়ে ফেলেছে। অ্যাথলেটিকসের ইলেকট্রনিকসামগ্রী আনা হয়েছে প্রায় দেড় মাস আগে, কিন্তু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে এগুলো এখনো বসানো হয়নি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম বলছেন, ‘আমরা চিঠির পর চিঠি দিয়েছি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে। তারা বলছে, বিদেশ থেকে টেকনিশিয়ান আসবে। সর্বশেষ বলা হয়েছিল, ৫ জানুয়ারির মধ্যে সব হয়ে যাবে। কিন্তু আজ ১৫ জানুয়ারি গেল, তবু হলো না। এখনো পরিষদ বলছে, শিগগিরই হয়ে যাবে। সেই ‘শিগরিগই’ আর শেষ হচ্ছে না!’
অপেক্ষায় থেকে লাভ নেই, তাই কাল বিকেএসপিতে হ্যান্ড টাইমিংয়েই শেষ করা হলো অ্যাথলেটদের চূড়ান্ত বাছাই। গেমসের আগে নিজেদের আসল টাইমিংটা অজানাই রয়ে গেল অ্যাথলেটদের।
এদিন হ্যান্ড টাইমিংয়ে সম্প্রতি নিজের গড়া জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছেন সুমিতা দাস। ১০০ মিটার হার্ডলসে ১৩.৮০ থেকে সময় কমিয়ে এনেছেন ১৩.৬০। এসএ গেমসে তাঁর সোনা জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল দেখাচ্ছে। একই ইভেন্টে জেসমিন আক্তারের টাইমিংও খুব কাছাকাছি—১৩.৭০ সেকেন্ড। হাইজাম্পে আবারও নিজের রেকর্ড ভেঙেছেন সজীব হোসেন (২.৬ মিটার)। ১১০ মিটার হার্ডলসে আসাদুর রহমানের টাইমিংও ১৪.২০ বেশ ভালো মনে করা হচ্ছে।
তারপরও জোর দিয়ে কিছু বলতে পারছেন না অ্যাথলেটরা। হ্যান্ড টামিংয়ের বিশ্বাসযোগ্যতা না থাকায় তাদের মনের মধ্যে একটা সংশয় থেকেই গেছে।
জানা গেছে, অ্যাথলেটিকসের স্টার্টিং ব্লকগুলো এখনো আসেনি। ওটা না হলে ইলেকট্রনিক ডিভাইস পুরোপুরি কার্যকর করা যাবে না।
ক্ষোভের জ্বালামুখই যেন খুলে দিলেন ওই সংগঠক, ‘পুরোনো স্টার্টিং ব্লক কেটে ফেলে দিতে হবে। নতুনগুলো লাগাতে কয়েক দিন সময় লেগে যাবে। এগুলো লাগানোর পর সাঁতারুদের অভ্যস্ত হওয়ার ব্যাপার আছে। অথচ গেমসের আর বাকি মাত্র ১২-১৩ দিন! এখন সবাই শুধু সাঁতারে এসে জিজ্ঞেস করছে, কয়টা সোনা জিতব। সামান্য স্টার্টিং ব্লক লাগানোর কাজটা ৭ দিনেও যেখানে হয় না, সেখানে সোনা তো আকাশ থেকে পেড়ে আনা যাবে না!’
সাঁতার ফেডারেশন হয়তো এখনো ধৈর্য ধরতে পারে, কিন্তু অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন ধৈর্যই হারিয়ে ফেলেছে। অ্যাথলেটিকসের ইলেকট্রনিকসামগ্রী আনা হয়েছে প্রায় দেড় মাস আগে, কিন্তু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে এগুলো এখনো বসানো হয়নি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম বলছেন, ‘আমরা চিঠির পর চিঠি দিয়েছি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে। তারা বলছে, বিদেশ থেকে টেকনিশিয়ান আসবে। সর্বশেষ বলা হয়েছিল, ৫ জানুয়ারির মধ্যে সব হয়ে যাবে। কিন্তু আজ ১৫ জানুয়ারি গেল, তবু হলো না। এখনো পরিষদ বলছে, শিগগিরই হয়ে যাবে। সেই ‘শিগরিগই’ আর শেষ হচ্ছে না!’
অপেক্ষায় থেকে লাভ নেই, তাই কাল বিকেএসপিতে হ্যান্ড টাইমিংয়েই শেষ করা হলো অ্যাথলেটদের চূড়ান্ত বাছাই। গেমসের আগে নিজেদের আসল টাইমিংটা অজানাই রয়ে গেল অ্যাথলেটদের।
এদিন হ্যান্ড টাইমিংয়ে সম্প্রতি নিজের গড়া জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছেন সুমিতা দাস। ১০০ মিটার হার্ডলসে ১৩.৮০ থেকে সময় কমিয়ে এনেছেন ১৩.৬০। এসএ গেমসে তাঁর সোনা জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল দেখাচ্ছে। একই ইভেন্টে জেসমিন আক্তারের টাইমিংও খুব কাছাকাছি—১৩.৭০ সেকেন্ড। হাইজাম্পে আবারও নিজের রেকর্ড ভেঙেছেন সজীব হোসেন (২.৬ মিটার)। ১১০ মিটার হার্ডলসে আসাদুর রহমানের টাইমিংও ১৪.২০ বেশ ভালো মনে করা হচ্ছে।
তারপরও জোর দিয়ে কিছু বলতে পারছেন না অ্যাথলেটরা। হ্যান্ড টামিংয়ের বিশ্বাসযোগ্যতা না থাকায় তাদের মনের মধ্যে একটা সংশয় থেকেই গেছে।
জানা গেছে, অ্যাথলেটিকসের স্টার্টিং ব্লকগুলো এখনো আসেনি। ওটা না হলে ইলেকট্রনিক ডিভাইস পুরোপুরি কার্যকর করা যাবে না।
No comments