নাঈম-আসিফের সেঞ্চুরি, তালহার ৭ উইকেট
নামই হয়ে গেছে ‘ছক্কা-নাঈম’, সীমিত ওভারের ক্রিকেটে মারকাটারি ব্যাটিংয়ের জন্য। এখনো তিনি টেস্ট দলে খেলার যোগ্য বিবেচিত হতে পারেননি। তাই তাঁর জাতীয় দলের সতীর্থরা যখন ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলতে চট্টগ্রামের বিমান ধরেছেন, রাজশাহীর হয়ে সিলেটের বিপক্ষে জাতীয় লিগের প্রথম চার দিনের ম্যাচ খেলতে তিনি বাস ধরেছেন ফতুল্লার।
আর এই ফতুল্লা স্টেডিয়ামেই ‘ছক্কা-নাঈম’ আবির্ভূত হলেন অন্য রূপে। ধুম-ধাড়াক্কা ব্যাটিং রেখে এখানে তিনি পুরোদস্তুর এক টেস্ট ব্যাটসম্যান। তাঁর ১৯২ বলে ১২৩ রানের ইনিংসের কল্যাণেই সিলেটের বিপক্ষে রানের পাহাড় গড়েছে রাজশাহী। ৭ উইকেটে ৫২৯ রান তুলে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে গত জাতীয় লিগের চার দিনের ম্যাচের চ্যাম্পিয়নরা। কাল সেঞ্চুরি করেছেন আরও একজন—বরিশালের ওপেনার আসিফ আহমেদ। তাঁর সেঞ্চুরিতে খুলনায় চট্টগ্রামের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৩৯ রান তুলেছে বরিশাল। ৩৯ রান পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে দিন শেষের আগে ২ উইকেটে ৯০ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
জাতীয় লিগের প্রথম দিনটি ছিল বোলারদের। নাঈম-আসিফের সেঞ্চুরির পরও দ্বিতীয় দিনটি শুধুই ব্যাটসম্যানদের হয়নি, রাজশাহীতে ঢাকা-খুলনা ম্যাচে কালকের দিনটি ছিল একজন বোলারেরও। ৫৯ রানে ৭ উইকেট নিয়ে খুলনাকে ২২০ রানে অলআউট করায় বড় ভূমিকা রেখেছেন তালহা জুবায়ের। এর পরও এ ম্যাচে ঢাকাই পিছিয়ে। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১২০ রানে অলআউট হয়েছে তারা।
আমাদের রাজশাহী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, আলোকস্বল্পতায় ৮ ওভার বাকি থাকতেই শেষ হয়ে যায় দিনের খেলা। আগের দিনের ৮ উইকেটে ৭৭ রানের সঙ্গে অবশিষ্ট ২ উইকেট হারিয়ে কাল আর মাত্র ৪৩ রান যোগ করতে পারে ঢাকা। ১২ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে খুলনা। ওপেনার নাজমুস সাদাত (৬০) ও হাবিবুল বাশারের (৬৯) হাফ সেঞ্চুরিতে অলআউট হওয়ার আগে ২২০ রান তোলে তারা। তবে খুলনার রানের লাগাম টেনে ধরেছেন তালহা। ৫৯ রানে ৭ উইকেট নেন তিনি। ২৩৩ রানের জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করছে ঢাকা। উইকেটে আছেন দুই ওপেনার উত্তম সরকার (৮) ও রনি তালুকদার (৯)।
ফতুল্লায় জহুরুলের সেঞ্চুরির পরদিনই আরেকটি সেঞ্চুরি করলেন নাঈম ইসলাম। টেস্ট দলে ডাক না পেয়ে প্রথম ম্যাচেই তিনি যেন নির্বাচকদের দেখিয়ে দিলেন ‘আমিও পারি’। পাঁচ নম্বরে খেলতে নেমে ১৯২ বলে করেছেন অপরাজিত ১২৩ রান (১৬ চার, ১ ছক্কা)। আট নম্বরে খেলতে নামা আনিসুরের হাফ সেঞ্চুরিতে (৭৯) রান-পাহাড়ে ওঠে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ৭ উইকেটে ৫২৯ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করেন রাজশাহীর অধিনায়ক খালেদ মাসুদ। জবাবে বাঁহাতি স্পিনার সাকলাইন সজীবের আঘাতে (৪/২৪) ফলোঅনের শঙ্কায় ধুঁকছে সিলেট। ৩৫ ওভারে ৮৬ রান তুলতেই ৬ উইকেট খোয়াতে হয়েছে রাজিন সালেহর দলকে।
খুলনায় আসিফের ১০৮ রানের সুবাদে অলআউট হওয়ার আগে ২৩৯ রান তোলে বরিশাল। জবাবে ৩৩ ওভারে ২ উইকেটে ৯০ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
আর এই ফতুল্লা স্টেডিয়ামেই ‘ছক্কা-নাঈম’ আবির্ভূত হলেন অন্য রূপে। ধুম-ধাড়াক্কা ব্যাটিং রেখে এখানে তিনি পুরোদস্তুর এক টেস্ট ব্যাটসম্যান। তাঁর ১৯২ বলে ১২৩ রানের ইনিংসের কল্যাণেই সিলেটের বিপক্ষে রানের পাহাড় গড়েছে রাজশাহী। ৭ উইকেটে ৫২৯ রান তুলে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে গত জাতীয় লিগের চার দিনের ম্যাচের চ্যাম্পিয়নরা। কাল সেঞ্চুরি করেছেন আরও একজন—বরিশালের ওপেনার আসিফ আহমেদ। তাঁর সেঞ্চুরিতে খুলনায় চট্টগ্রামের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৩৯ রান তুলেছে বরিশাল। ৩৯ রান পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে দিন শেষের আগে ২ উইকেটে ৯০ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
জাতীয় লিগের প্রথম দিনটি ছিল বোলারদের। নাঈম-আসিফের সেঞ্চুরির পরও দ্বিতীয় দিনটি শুধুই ব্যাটসম্যানদের হয়নি, রাজশাহীতে ঢাকা-খুলনা ম্যাচে কালকের দিনটি ছিল একজন বোলারেরও। ৫৯ রানে ৭ উইকেট নিয়ে খুলনাকে ২২০ রানে অলআউট করায় বড় ভূমিকা রেখেছেন তালহা জুবায়ের। এর পরও এ ম্যাচে ঢাকাই পিছিয়ে। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১২০ রানে অলআউট হয়েছে তারা।
আমাদের রাজশাহী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, আলোকস্বল্পতায় ৮ ওভার বাকি থাকতেই শেষ হয়ে যায় দিনের খেলা। আগের দিনের ৮ উইকেটে ৭৭ রানের সঙ্গে অবশিষ্ট ২ উইকেট হারিয়ে কাল আর মাত্র ৪৩ রান যোগ করতে পারে ঢাকা। ১২ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে খুলনা। ওপেনার নাজমুস সাদাত (৬০) ও হাবিবুল বাশারের (৬৯) হাফ সেঞ্চুরিতে অলআউট হওয়ার আগে ২২০ রান তোলে তারা। তবে খুলনার রানের লাগাম টেনে ধরেছেন তালহা। ৫৯ রানে ৭ উইকেট নেন তিনি। ২৩৩ রানের জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করছে ঢাকা। উইকেটে আছেন দুই ওপেনার উত্তম সরকার (৮) ও রনি তালুকদার (৯)।
ফতুল্লায় জহুরুলের সেঞ্চুরির পরদিনই আরেকটি সেঞ্চুরি করলেন নাঈম ইসলাম। টেস্ট দলে ডাক না পেয়ে প্রথম ম্যাচেই তিনি যেন নির্বাচকদের দেখিয়ে দিলেন ‘আমিও পারি’। পাঁচ নম্বরে খেলতে নেমে ১৯২ বলে করেছেন অপরাজিত ১২৩ রান (১৬ চার, ১ ছক্কা)। আট নম্বরে খেলতে নামা আনিসুরের হাফ সেঞ্চুরিতে (৭৯) রান-পাহাড়ে ওঠে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ৭ উইকেটে ৫২৯ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করেন রাজশাহীর অধিনায়ক খালেদ মাসুদ। জবাবে বাঁহাতি স্পিনার সাকলাইন সজীবের আঘাতে (৪/২৪) ফলোঅনের শঙ্কায় ধুঁকছে সিলেট। ৩৫ ওভারে ৮৬ রান তুলতেই ৬ উইকেট খোয়াতে হয়েছে রাজিন সালেহর দলকে।
খুলনায় আসিফের ১০৮ রানের সুবাদে অলআউট হওয়ার আগে ২৩৯ রান তোলে বরিশাল। জবাবে ৩৩ ওভারে ২ উইকেটে ৯০ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
No comments