উইকেটই দেখলেন না টেন্ডুলকার
নেট থেকে ফিরে বীরেন্দর শেবাগের সঙ্গে কী নিয়ে অত কথা বললেন শচীন টেন্ডুলকার? বোলিংয়ে যাওয়ার আগে জহির খানের খুনসুটিটাই বা কী নিয়ে হলো ম্যানেজার আরশাদ আইয়ুবের সঙ্গে? প্রশ্ন প্রশ্নই থেকে যায়। ভারতীয় দলের ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত আলাপচারিতার কথা দূরে থাক, বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট নিয়ে তারা কী ভাবছে কাল সেটিও জানার উপায় ছিল না। এক সাংবাদিক যাও রাহুল দ্রাবিড়ের একটু কাছাকাছি গেলেন, কিন্তু ‘দ্য ওয়ালে’ প্রতিহত হয়ে ফিরে এল তাঁর প্রশ্ন।
কথা বলার উদারতাটুকু দেখানো ছাড়া টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর দলটা অবশ্য আর সবকিছুতেই উদার, হাসিখুশি, ফুরফুরে। সূর্যগ্রহণের প্রভাবে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ম্রিয়মাণ হয়ে আসা আলোতেও বেশ উজ্জ্বল তাদের অনুশীলনের প্রতিটি মুহূর্ত। সেই ঔজ্জ্বল্যে সবচেয়ে বেশি আলোকিত দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণ, ইশান্ত শর্মা, প্রজ্ঞান ওঝা ও মুরালি বিজয়ের সঙ্গে টেস্ট দলে যোগ দেওয়া শচীন টেন্ডুলকার। টেস্ট ক্রিকেটে নিজের ১২৯৭০ রানের আলোয় তো বটেই, ক্যামেরার মুহুর্মুহু ফ্লাশে ঝলসে ওঠা আলোতেও। টেন্ডুলকার যেদিকে যান, ক্যামেরা ঘুরে যায় সেদিকে। যখন নেটে ব্যাট করছেন তখনো। যখন লক্ষ্মণ, দ্রাবিড়দের সঙ্গে স্লিপ ক্যাচ প্র্যাকটিস করে বিশ্রাম নিতে নিতে মিনারেল ওয়াটারের বোতলে চুমুক দেন, তখনো।
১৬২ টেস্টের বিশাল ক্যারিয়ারে টেন্ডুলকারের জন্য বাংলাদেশ অংশটা ক্ষুদ্র। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেন্ডুলকার টেস্টে সবচেয়ে বেশি রান করা টেন্ডুলকারেরই প্রতিচ্ছবি। এ পর্যন্ত ৫টা টেস্ট খেলেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে, ১৩৯ গড়ে রান করেছেন ৫৫৬। ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে খেলা অপরাজিত ২৪৮ রানের ইনিংসটাকেই হয়তো সবচেয়ে বেশি মনে রেখেছেন তিনি, তবে ভুলে যাওয়ার কথা নয় এই চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়ামকেও। সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে ওই টেস্টে সেঞ্চুরি ছিল টেন্ডুলকারেরও।
সেই টেন্ডুলকার কাল উইকেটই দেখতে গেলেন না। রুটিন নেট প্র্যাকটিসের পর অন্য নেটে দীর্ঘক্ষণ কোচ গ্যারি কারস্টেনের করা থ্রোতে ‘নক’ করলেন। দুপুরে মাঠে এসেই উইকেট দর্শনে গিয়েছিলেন দ্রাবিড়, লক্ষ্মণ আর হরভজন সিং। দ্বিতীয় দিন থেকে স্পিন ধরবে মনে হওয়ায় হরভজন মোটামুটি খুশি এই উইকেটে। আর দ্রাবিড়কে প্রায় বছর দুই আগের সেই টেস্টে ফিরিয়ে নিয়ে গেলেন লক্ষ্মণ। ২০০৪ সালের চট্টগ্রাম টেস্টের দলে নিজে না থাকলেও উইকেটের পাশে দাঁড়িয়ে লক্ষ্মণ নাকি মনে করিয়ে দিয়েছেন, এই মাঠ, এই উইকেটে দ্রাবিড়ের খেলে যাওয়ার কথা। দ্রাবিড় তাতে খুব বেশি নস্টালজিক নন। একে তো দুই ইনিংসে রান করেছিলেন ৬১ আর ২, তার ওপর ড্র হওয়া ওই টেস্টটা তো বৃষ্টিতেই ধুয়ে গিয়েছিল একরকম।
কথা বলার উদারতাটুকু দেখানো ছাড়া টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর দলটা অবশ্য আর সবকিছুতেই উদার, হাসিখুশি, ফুরফুরে। সূর্যগ্রহণের প্রভাবে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ম্রিয়মাণ হয়ে আসা আলোতেও বেশ উজ্জ্বল তাদের অনুশীলনের প্রতিটি মুহূর্ত। সেই ঔজ্জ্বল্যে সবচেয়ে বেশি আলোকিত দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণ, ইশান্ত শর্মা, প্রজ্ঞান ওঝা ও মুরালি বিজয়ের সঙ্গে টেস্ট দলে যোগ দেওয়া শচীন টেন্ডুলকার। টেস্ট ক্রিকেটে নিজের ১২৯৭০ রানের আলোয় তো বটেই, ক্যামেরার মুহুর্মুহু ফ্লাশে ঝলসে ওঠা আলোতেও। টেন্ডুলকার যেদিকে যান, ক্যামেরা ঘুরে যায় সেদিকে। যখন নেটে ব্যাট করছেন তখনো। যখন লক্ষ্মণ, দ্রাবিড়দের সঙ্গে স্লিপ ক্যাচ প্র্যাকটিস করে বিশ্রাম নিতে নিতে মিনারেল ওয়াটারের বোতলে চুমুক দেন, তখনো।
১৬২ টেস্টের বিশাল ক্যারিয়ারে টেন্ডুলকারের জন্য বাংলাদেশ অংশটা ক্ষুদ্র। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেন্ডুলকার টেস্টে সবচেয়ে বেশি রান করা টেন্ডুলকারেরই প্রতিচ্ছবি। এ পর্যন্ত ৫টা টেস্ট খেলেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে, ১৩৯ গড়ে রান করেছেন ৫৫৬। ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে খেলা অপরাজিত ২৪৮ রানের ইনিংসটাকেই হয়তো সবচেয়ে বেশি মনে রেখেছেন তিনি, তবে ভুলে যাওয়ার কথা নয় এই চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়ামকেও। সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে ওই টেস্টে সেঞ্চুরি ছিল টেন্ডুলকারেরও।
সেই টেন্ডুলকার কাল উইকেটই দেখতে গেলেন না। রুটিন নেট প্র্যাকটিসের পর অন্য নেটে দীর্ঘক্ষণ কোচ গ্যারি কারস্টেনের করা থ্রোতে ‘নক’ করলেন। দুপুরে মাঠে এসেই উইকেট দর্শনে গিয়েছিলেন দ্রাবিড়, লক্ষ্মণ আর হরভজন সিং। দ্বিতীয় দিন থেকে স্পিন ধরবে মনে হওয়ায় হরভজন মোটামুটি খুশি এই উইকেটে। আর দ্রাবিড়কে প্রায় বছর দুই আগের সেই টেস্টে ফিরিয়ে নিয়ে গেলেন লক্ষ্মণ। ২০০৪ সালের চট্টগ্রাম টেস্টের দলে নিজে না থাকলেও উইকেটের পাশে দাঁড়িয়ে লক্ষ্মণ নাকি মনে করিয়ে দিয়েছেন, এই মাঠ, এই উইকেটে দ্রাবিড়ের খেলে যাওয়ার কথা। দ্রাবিড় তাতে খুব বেশি নস্টালজিক নন। একে তো দুই ইনিংসে রান করেছিলেন ৬১ আর ২, তার ওপর ড্র হওয়া ওই টেস্টটা তো বৃষ্টিতেই ধুয়ে গিয়েছিল একরকম।
No comments