জেনারেলদের আদালতে তোলা হচ্ছে
অভ্যুত্থানের সময় ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে হন্ডুরাসের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানসহ জ্যেষ্ঠ সেনা কমান্ডারদের আদালতে তোলা হচ্ছে। গত জুনের ওই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে নির্বাচনে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন হন্ডুরাসের প্রেসিডেন্ট ম্যানুয়েল জেলায়া।
গত বৃহস্পতিবার হন্ডুরাসের সুপ্রিম কোর্টের প্রেসিডেন্ট জর্জ রিভেরা দেশটির জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের ছয় সদস্যের সবাইকে দেশে উপস্থিত থাকতে এবং পরবর্তী সপ্তাহে আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ওই ঘোষণার ছয় ঘণ্টা আগে রিভেরার সঙ্গে দেখা করেছিলেন সেনাপ্রধানসহ জ্যেষ্ঠ কমান্ডাররা।
সরকারি কৌঁসুলি মারিয়ো ক্যাভানাস বলেন, ওই সেনা কমান্ডাররা দেশ ত্যাগ করতে পারবেন না এবং নির্দিষ্ট সময় বিরতিতে তাঁদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে।
গত সপ্তাহে হন্ডুরাসের প্রধান সরকারি কৌঁসুলি লুইস আলবার্তো রুবি সেনা কমান্ডারদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।
যাঁদের আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল রোমেও ভাসকুয়েজ, বিমানবাহিনীর প্রধান জেনারেল জেভিয়ার প্রিন্স ও নৌবাহিনীর কমান্ডার হুয়ান পাবলো রডরিগুয়েজ।
সেনা কমান্ডারদের আইনজীবী হুয়ান কার্লোস সানচেজ বলেন, মক্কেলদের নির্দোষ প্রমাণের মতো যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে তাঁর হাতে। তিনি বলেন, প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরার দিকে তাঁরা মনোনিবেশ করতে চান। অভিযোগ ভিত্তিহীন প্রমাণের জন্য তাঁরা আইনি প্রক্রিয়া মোকাবিলা করবেন।
সেনা কমান্ডাররা সুপ্রিম কোর্টের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করতে গেলে আদালত ভবনের বাইরে উপস্থিত ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট জেলায়ার সমর্থকেরা তাঁদের উদ্দেশে নিন্দাসূচক ধ্বনি দেন। অন্যদিকে অপর একটি দল সেনা কমান্ডারদের পক্ষে সমর্থনসূচক বিভিন্ন ধরনের পতাকা নাড়ান।
২৮ জুনের অভ্যুত্থান বৈধ ছিল কি না, সরকারি কৌঁসুলিরা এই প্রশ্ন তোলেননি। শুধু জেলায়াকে কোস্টারিকায় নির্বাসনে যেতে বাধ্য করতে সেনাবাহিনী বাড়াবাড়ি করেছিল কি না, ওই প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
গত সপ্তাহে অ্যাটর্নি জেনারেল যখন সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আহ্বান জানান তখন ম্যানুয়েল জেলায়া এটাকে অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন কৌশল হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, সেনাবাহিনীর মতো অ্যাটর্নি জেনারেলও সমভাবে দায়ী কিংবা সেনাবাহিনীর চেয়েও তিনি বেশি দায়ী। সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে ছোটখাটো অপরাধের অভিযোগ তুলে তাঁদের দণ্ড থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্যই এসব অভিযোগ আনা হচ্ছে।
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট পোরফিরিয়ো লোবো বলেছেন, ম্যানুয়েল জেলায়া এবং অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত সবাইকে ক্ষমা করে দেওয়ার পক্ষে তিনি। উল্লেখ্য, ২৭ জানুয়ারি তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
গত বৃহস্পতিবার হন্ডুরাসের সুপ্রিম কোর্টের প্রেসিডেন্ট জর্জ রিভেরা দেশটির জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের ছয় সদস্যের সবাইকে দেশে উপস্থিত থাকতে এবং পরবর্তী সপ্তাহে আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ওই ঘোষণার ছয় ঘণ্টা আগে রিভেরার সঙ্গে দেখা করেছিলেন সেনাপ্রধানসহ জ্যেষ্ঠ কমান্ডাররা।
সরকারি কৌঁসুলি মারিয়ো ক্যাভানাস বলেন, ওই সেনা কমান্ডাররা দেশ ত্যাগ করতে পারবেন না এবং নির্দিষ্ট সময় বিরতিতে তাঁদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে।
গত সপ্তাহে হন্ডুরাসের প্রধান সরকারি কৌঁসুলি লুইস আলবার্তো রুবি সেনা কমান্ডারদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।
যাঁদের আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল রোমেও ভাসকুয়েজ, বিমানবাহিনীর প্রধান জেনারেল জেভিয়ার প্রিন্স ও নৌবাহিনীর কমান্ডার হুয়ান পাবলো রডরিগুয়েজ।
সেনা কমান্ডারদের আইনজীবী হুয়ান কার্লোস সানচেজ বলেন, মক্কেলদের নির্দোষ প্রমাণের মতো যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে তাঁর হাতে। তিনি বলেন, প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরার দিকে তাঁরা মনোনিবেশ করতে চান। অভিযোগ ভিত্তিহীন প্রমাণের জন্য তাঁরা আইনি প্রক্রিয়া মোকাবিলা করবেন।
সেনা কমান্ডাররা সুপ্রিম কোর্টের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করতে গেলে আদালত ভবনের বাইরে উপস্থিত ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট জেলায়ার সমর্থকেরা তাঁদের উদ্দেশে নিন্দাসূচক ধ্বনি দেন। অন্যদিকে অপর একটি দল সেনা কমান্ডারদের পক্ষে সমর্থনসূচক বিভিন্ন ধরনের পতাকা নাড়ান।
২৮ জুনের অভ্যুত্থান বৈধ ছিল কি না, সরকারি কৌঁসুলিরা এই প্রশ্ন তোলেননি। শুধু জেলায়াকে কোস্টারিকায় নির্বাসনে যেতে বাধ্য করতে সেনাবাহিনী বাড়াবাড়ি করেছিল কি না, ওই প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
গত সপ্তাহে অ্যাটর্নি জেনারেল যখন সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আহ্বান জানান তখন ম্যানুয়েল জেলায়া এটাকে অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন কৌশল হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, সেনাবাহিনীর মতো অ্যাটর্নি জেনারেলও সমভাবে দায়ী কিংবা সেনাবাহিনীর চেয়েও তিনি বেশি দায়ী। সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে ছোটখাটো অপরাধের অভিযোগ তুলে তাঁদের দণ্ড থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্যই এসব অভিযোগ আনা হচ্ছে।
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট পোরফিরিয়ো লোবো বলেছেন, ম্যানুয়েল জেলায়া এবং অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত সবাইকে ক্ষমা করে দেওয়ার পক্ষে তিনি। উল্লেখ্য, ২৭ জানুয়ারি তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
No comments