দেশের হয়ে খেলতে এলেন দুই ‘লন্ডনি ফুটবলার’
দুজনেরই বয়স ২২ এবং বাড়ি সিলেটে। একজন পরিবারের সঙ্গে মাত্র ৩ বছর বয়সে লন্ডন চলে যান। অন্যজনের জন্মই সেখানে। কাল তাঁরা দুজন একসঙ্গে বাংলাদেশে এলেন। সন্ধ্যায় ঢাকায় নামার পরই সোজা তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় বিকেএসপিতে।
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দলের আবাসিক ক্যাম্পে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ ফুটবলার যোগ দিচ্ছেন—এই খবর জানা গিয়েছিল কয়েক দিন আগেই। আজ থেকে তাঁরা জোরান জর্জেভিচের ক্যাম্পে অনুশীলন শুরু করবেন। পছন্দ হলে এসএ গেমসের বাংলাদেশ দলে এই দুজনকে সুযোগ দিতে পারেন সার্বিয়ান কোচ।
লেফট ব্যাক সারোয়ার আহমেদ সাদিকের জন্ম বাংলাদেশে হলেও এর আগে একবারই এসেছিলেন পিতৃভূমিতে। লন্ডনে প্রবাসী বাঙালিদের আধাপেশাদার ফুটবল লিগে খেলেন স্পোর্টিং বেঙ্গলের হয়ে। স্ট্রাইকার শিবলু মিয়ার দলের নাম অ্যাইলেসবুরি ইউনাউটেড। তিনিও এর আগে বাংলাদেশে এসেছেন একবারই।
সিলেটের আঞ্চলিক ভাষা কিছুটা জানেন। তবে কাল রাতে ফোনে বেশি কথা বলতে চাইলেন না কেউই। সাদিক শুধু এটুকু বললেন, ‘দারুণ লাগছে। তবে এখন আমরা ক্লান্ত।’ দুজনের সঙ্গে আসা লিয়াজোঁ ফারুক মাহফুজ আহমেদ জানালেন, ‘ওরা যাতে বাংলাদেশ দলে খেলতে পারে সেজন্য অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম আমরা। অবশেষে প্রাথমিক সুযোগ পাওয়া গেল। দেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন সবারই আছে। সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই এই দুজনের এখানে আসা।’
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দলের আবাসিক ক্যাম্পে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ ফুটবলার যোগ দিচ্ছেন—এই খবর জানা গিয়েছিল কয়েক দিন আগেই। আজ থেকে তাঁরা জোরান জর্জেভিচের ক্যাম্পে অনুশীলন শুরু করবেন। পছন্দ হলে এসএ গেমসের বাংলাদেশ দলে এই দুজনকে সুযোগ দিতে পারেন সার্বিয়ান কোচ।
লেফট ব্যাক সারোয়ার আহমেদ সাদিকের জন্ম বাংলাদেশে হলেও এর আগে একবারই এসেছিলেন পিতৃভূমিতে। লন্ডনে প্রবাসী বাঙালিদের আধাপেশাদার ফুটবল লিগে খেলেন স্পোর্টিং বেঙ্গলের হয়ে। স্ট্রাইকার শিবলু মিয়ার দলের নাম অ্যাইলেসবুরি ইউনাউটেড। তিনিও এর আগে বাংলাদেশে এসেছেন একবারই।
সিলেটের আঞ্চলিক ভাষা কিছুটা জানেন। তবে কাল রাতে ফোনে বেশি কথা বলতে চাইলেন না কেউই। সাদিক শুধু এটুকু বললেন, ‘দারুণ লাগছে। তবে এখন আমরা ক্লান্ত।’ দুজনের সঙ্গে আসা লিয়াজোঁ ফারুক মাহফুজ আহমেদ জানালেন, ‘ওরা যাতে বাংলাদেশ দলে খেলতে পারে সেজন্য অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম আমরা। অবশেষে প্রাথমিক সুযোগ পাওয়া গেল। দেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন সবারই আছে। সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই এই দুজনের এখানে আসা।’
No comments