শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতা বাড়াতে চেষ্টা চালাবে বাংলাদেশ -সিউলে আপটা মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক কাল
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে এশিয়া প্যাসিফিক ট্রেড এগ্রিমেন্টের (আপটা) ৩৫তম স্থায়ী কমিটির সভা গতকাল সোমবার শেষ হয়েছে। ১৩ ডিসেম্বর এ সভা শুরু হয়।
আগামীকাল বুধবার একই জায়গায় অনুষ্ঠিত হবে আপটা মন্ত্রী পর্যায়ের কাউন্সিলের তৃতীয় সভা।
এতে যোগ দিতে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল গতকাল সোমবার ঢাকা ত্যাগ করেছে। চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের অন্যরা হলেন দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শহীদুল ইসলাম, ট্যারিফ কমিশনের যুগ্ম প্রধান মোস্তফা আবিদ খান এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব দেলোয়ার হোসেন।
জানা গেছে, আপটা মন্ত্রী পর্যায়ের কাউন্সিলে সদস্যদেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্ক হ্রাস বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা হবে। এ জন্য বাংলাদেশি পণ্যের একটি তালিকাও চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর আগে শুল্ক হ্রাসের দরকষাকষির ব্যাপারে তিনটি পর্ব সম্পন্ন হয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, আপটা স্থায়ী কমিটি বাণিজ্য উদারীকরণসংক্রান্ত দরকষাকষির জন্য কারিগরি পর্যায়ে কাজ করলেও চুক্তি বাস্তবায়ন, সমন্বয় ও তত্ত্বাবধানের সার্বিক কাজ করে থাকে মন্ত্রী পর্যায়ের কাউন্সিল। এ কাউন্সিলকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ।
আপটার আওতায় ইতিমধ্যে বাংলাদেশ বেশ কিছু পণ্যে শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা পাচ্ছে। তবে এই সুবিধার আওতা আরও বাড়ানোর জন্য বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জোর চেষ্টা চালানো হবে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, কোরিয়া ও লাও পিডিআর নিয়ে ১৯৭৫ সালে ব্যাংকক এগ্রিমেন্ট নামে আঞ্চলিক জোট গঠিত হয়। পরে থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইন জোট থেকে বেরিয়ে গেলে ২০০১ সালে নতুন করে যুক্ত হয় চীন। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, চীন, কোরিয়া, লাও পিডিআর—এই ছয় দেশ নিয়ে ২০০৫ সালে পুনর্গঠিত হয় আঞ্চলিক জোট আপটা।
জানা যায়, আপটা কাউন্সিল শেষ করে বাণিজ্যমন্ত্রী ১৬ ডিসেম্বর থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশ রোড শোতে অংশ নেবেন।
বাংলাদেশ থাই চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির আমন্ত্রণে বাণিজ্যমন্ত্রী এতে যোগ দিচ্ছেন। এ ছাড়া তিনি থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতার বিষয়টি তুলে ধরবেন এবং বাংলাদেশি পণ্য থাইল্যান্ডে রপ্তানির সুযোগ বাড়ানোর প্রস্তাব দেবেন।
২০ ডিসেম্বর বাণিজ্যমন্ত্রীর দেশের ফেরার কথা রয়েছে।
আগামীকাল বুধবার একই জায়গায় অনুষ্ঠিত হবে আপটা মন্ত্রী পর্যায়ের কাউন্সিলের তৃতীয় সভা।
এতে যোগ দিতে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল গতকাল সোমবার ঢাকা ত্যাগ করেছে। চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের অন্যরা হলেন দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শহীদুল ইসলাম, ট্যারিফ কমিশনের যুগ্ম প্রধান মোস্তফা আবিদ খান এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব দেলোয়ার হোসেন।
জানা গেছে, আপটা মন্ত্রী পর্যায়ের কাউন্সিলে সদস্যদেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্ক হ্রাস বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা হবে। এ জন্য বাংলাদেশি পণ্যের একটি তালিকাও চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর আগে শুল্ক হ্রাসের দরকষাকষির ব্যাপারে তিনটি পর্ব সম্পন্ন হয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, আপটা স্থায়ী কমিটি বাণিজ্য উদারীকরণসংক্রান্ত দরকষাকষির জন্য কারিগরি পর্যায়ে কাজ করলেও চুক্তি বাস্তবায়ন, সমন্বয় ও তত্ত্বাবধানের সার্বিক কাজ করে থাকে মন্ত্রী পর্যায়ের কাউন্সিল। এ কাউন্সিলকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ।
আপটার আওতায় ইতিমধ্যে বাংলাদেশ বেশ কিছু পণ্যে শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা পাচ্ছে। তবে এই সুবিধার আওতা আরও বাড়ানোর জন্য বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জোর চেষ্টা চালানো হবে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, কোরিয়া ও লাও পিডিআর নিয়ে ১৯৭৫ সালে ব্যাংকক এগ্রিমেন্ট নামে আঞ্চলিক জোট গঠিত হয়। পরে থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইন জোট থেকে বেরিয়ে গেলে ২০০১ সালে নতুন করে যুক্ত হয় চীন। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, চীন, কোরিয়া, লাও পিডিআর—এই ছয় দেশ নিয়ে ২০০৫ সালে পুনর্গঠিত হয় আঞ্চলিক জোট আপটা।
জানা যায়, আপটা কাউন্সিল শেষ করে বাণিজ্যমন্ত্রী ১৬ ডিসেম্বর থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশ রোড শোতে অংশ নেবেন।
বাংলাদেশ থাই চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির আমন্ত্রণে বাণিজ্যমন্ত্রী এতে যোগ দিচ্ছেন। এ ছাড়া তিনি থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতার বিষয়টি তুলে ধরবেন এবং বাংলাদেশি পণ্য থাইল্যান্ডে রপ্তানির সুযোগ বাড়ানোর প্রস্তাব দেবেন।
২০ ডিসেম্বর বাণিজ্যমন্ত্রীর দেশের ফেরার কথা রয়েছে।
No comments